ঢাকা ০১:২০ অপরাহ্ন, শনিবার, ২২ নভেম্বর ২০২৫, ৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

করোনায় ক্ষতিগ্রস্ত আরও ২ লাখ খামারি পাবেন ২৯২ কোটি টাকা

অনলাইন ডেস্ক
  • আপডেট সময় : ০১:০৬:৪২ অপরাহ্ন, রবিবার, ৯ মে ২০২১
  • / 60

নিজস্ব প্রতিবেদক: মহামারি করোনাভাইরাসে ক্ষতিগ্রস্ত আরও দুই লাখ খামারিকে ২৯২ কোটি টাকা প্রণোদনা দেবে পাবে বলে জানিয়েছেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম ।

রোববার সচিবালয়ে নিজ দপ্তরে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে তিনি এ তথ্য জানান।

মন্ত্রী বলেন, করোনাকালে মাছ, মাংস, দুধ ও ডিম মানুষের জন্য অত্যন্ত প্রয়োজনীয়। মানুষের পুষ্টি ও আমিষের প্রয়োজন মেটাতে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয় কাজ করছে। কোভিড-১৯ মহামারির প্রথম পর্যায়ে খামারিদের উৎপাদিত পণ্য তাদের মাধ্যমে গ্রুপভিত্তিক ভ্রাম্যমাণ টিম গঠন করে এবং ক্ষেত্র বিশেষে মন্ত্রণালয়াধীন দপ্তর-সংস্থার মাধ্যমে ভ্রাম্যমাণ বিক্রির ব্যবস্থা করা হয়েছে। দেশের ৫০ বছরের ইতিহাসে এমন পদক্ষেপ এবারই প্রথম। গত বছর প্রায় ৯ হাজার ২০০ কোটি টাকার পণ্য ভ্রাম্যমাণ ব্যবস্থায় বিক্রয় করা হয়েছে। এতে উৎপাদক ও খামারি এবং একইসাখে ভোক্তারা উপকৃত হয়েছে।

তিনি বলেন, আগের চার লাখসহ মোট ছয় লাখ খামারি নগদ আর্থিক সহায়তা পাচ্ছেন। এটি ঋণ নয়। ছোট ছোট প্রান্তিক খামারিরা যাতে ঘুরে দাঁড়াতে পারে সে জন্য এ সহায়তা দেওয়া হচ্ছে।

এর আগে করোনা ও প্রাকৃতিক দুর্যোগে ক্ষতিগ্রস্ত চার লাখ খামারিকে ৫৫৪ কোটি টাকা নগদ আর্থিক সহায়তা দেওয়া হয়।

নতুন প্রজন্মের অনলাইন টিভি

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

করোনায় ক্ষতিগ্রস্ত আরও ২ লাখ খামারি পাবেন ২৯২ কোটি টাকা

আপডেট সময় : ০১:০৬:৪২ অপরাহ্ন, রবিবার, ৯ মে ২০২১

নিজস্ব প্রতিবেদক: মহামারি করোনাভাইরাসে ক্ষতিগ্রস্ত আরও দুই লাখ খামারিকে ২৯২ কোটি টাকা প্রণোদনা দেবে পাবে বলে জানিয়েছেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম ।

রোববার সচিবালয়ে নিজ দপ্তরে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে তিনি এ তথ্য জানান।

মন্ত্রী বলেন, করোনাকালে মাছ, মাংস, দুধ ও ডিম মানুষের জন্য অত্যন্ত প্রয়োজনীয়। মানুষের পুষ্টি ও আমিষের প্রয়োজন মেটাতে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয় কাজ করছে। কোভিড-১৯ মহামারির প্রথম পর্যায়ে খামারিদের উৎপাদিত পণ্য তাদের মাধ্যমে গ্রুপভিত্তিক ভ্রাম্যমাণ টিম গঠন করে এবং ক্ষেত্র বিশেষে মন্ত্রণালয়াধীন দপ্তর-সংস্থার মাধ্যমে ভ্রাম্যমাণ বিক্রির ব্যবস্থা করা হয়েছে। দেশের ৫০ বছরের ইতিহাসে এমন পদক্ষেপ এবারই প্রথম। গত বছর প্রায় ৯ হাজার ২০০ কোটি টাকার পণ্য ভ্রাম্যমাণ ব্যবস্থায় বিক্রয় করা হয়েছে। এতে উৎপাদক ও খামারি এবং একইসাখে ভোক্তারা উপকৃত হয়েছে।

তিনি বলেন, আগের চার লাখসহ মোট ছয় লাখ খামারি নগদ আর্থিক সহায়তা পাচ্ছেন। এটি ঋণ নয়। ছোট ছোট প্রান্তিক খামারিরা যাতে ঘুরে দাঁড়াতে পারে সে জন্য এ সহায়তা দেওয়া হচ্ছে।

এর আগে করোনা ও প্রাকৃতিক দুর্যোগে ক্ষতিগ্রস্ত চার লাখ খামারিকে ৫৫৪ কোটি টাকা নগদ আর্থিক সহায়তা দেওয়া হয়।