ঢাকা ০৭:৩১ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৫ অক্টোবর ২০২৫, ৩০ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

জাতিসংঘকে পরমাণু কেন্দ্রের ছবি নয়: ইরান

অনলাইন ডেস্ক
  • আপডেট সময় : ১০:২৮:৫২ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২৪ ফেব্রুয়ারী ২০২১
  • / 46

যুক্তরাষ্ট্র নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার না করায় জাতিসংঘকে পরমাণু কেন্দ্রের ছবি দেওয়া বন্ধ করল ইরান।

এ ব্যাপারে আগেই হুমকি দিয়েছিল ইরান। এবার বাস্তবে সে পথেই হাঁটতে শুরু করল। দেশের পরমাণু কেন্দ্রগুলোর ফুটেজ জাতিসংঘের পরমাণু ওয়াচডগের হাতে দেওয়া বন্ধ করা হলো।খবর ডয়েচে ভেলের।

ইরান জানিয়েছে, আমেরিকা তাদের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা না তুললে ফুটেজ আর দেওয়া হবে না। ইরানের এই পদক্ষেপে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে পশ্চিমা দেশগুলো।

গত কয়েক দিন ধরেই খবরের শিরোনামে ইরান। গত ২২ ফেব্রুয়ারি তারা জানায়, আমেরিকাকে যে তিন মাসের সময়সীমা দেওয়া হয়েছিল, তা শেষ হয়েছে।

ফলে পরমাণুর বিষয়ে বেশ কিছু পদক্ষেপ তারা নিতে চলেছে। বস্তুত তিন মাস আগে ইরানের পার্লামেন্টে একটি আইন প্রণয়ন হয়। তাতে দুটি গুরুত্বপূর্ণ কথা বলা হয়েছিল।

৪ শতাংশ ইউরেনিয়ামের জায়গায় ২০ শতাংশ ইউরেনিয়াম মজুদ করবে ইরান। পরমাণু অস্ত্র তৈরির জন্য যা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

এবং দেশের পরমাণু কেন্দ্রগুলোতে জাতিসংঘের কোনো প্রতিনিধিকে ঢুকতে দেবে না। তাদের পরমাণু কেন্দ্রের ছবিও দেওয়া হবে না।

শর্ত ছিল– তিন মাসের মধ্যে আমেরিকাকে পরমাণু চুক্তি নিয়ে পদক্ষেপ নিতে হবে এবং ইরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলতে হবে।

নতুন প্রজন্মের অনলাইন টিভি

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

জাতিসংঘকে পরমাণু কেন্দ্রের ছবি নয়: ইরান

আপডেট সময় : ১০:২৮:৫২ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২৪ ফেব্রুয়ারী ২০২১

যুক্তরাষ্ট্র নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার না করায় জাতিসংঘকে পরমাণু কেন্দ্রের ছবি দেওয়া বন্ধ করল ইরান।

এ ব্যাপারে আগেই হুমকি দিয়েছিল ইরান। এবার বাস্তবে সে পথেই হাঁটতে শুরু করল। দেশের পরমাণু কেন্দ্রগুলোর ফুটেজ জাতিসংঘের পরমাণু ওয়াচডগের হাতে দেওয়া বন্ধ করা হলো।খবর ডয়েচে ভেলের।

ইরান জানিয়েছে, আমেরিকা তাদের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা না তুললে ফুটেজ আর দেওয়া হবে না। ইরানের এই পদক্ষেপে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে পশ্চিমা দেশগুলো।

গত কয়েক দিন ধরেই খবরের শিরোনামে ইরান। গত ২২ ফেব্রুয়ারি তারা জানায়, আমেরিকাকে যে তিন মাসের সময়সীমা দেওয়া হয়েছিল, তা শেষ হয়েছে।

ফলে পরমাণুর বিষয়ে বেশ কিছু পদক্ষেপ তারা নিতে চলেছে। বস্তুত তিন মাস আগে ইরানের পার্লামেন্টে একটি আইন প্রণয়ন হয়। তাতে দুটি গুরুত্বপূর্ণ কথা বলা হয়েছিল।

৪ শতাংশ ইউরেনিয়ামের জায়গায় ২০ শতাংশ ইউরেনিয়াম মজুদ করবে ইরান। পরমাণু অস্ত্র তৈরির জন্য যা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

এবং দেশের পরমাণু কেন্দ্রগুলোতে জাতিসংঘের কোনো প্রতিনিধিকে ঢুকতে দেবে না। তাদের পরমাণু কেন্দ্রের ছবিও দেওয়া হবে না।

শর্ত ছিল– তিন মাসের মধ্যে আমেরিকাকে পরমাণু চুক্তি নিয়ে পদক্ষেপ নিতে হবে এবং ইরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলতে হবে।