ঢাকা ০৫:৫৭ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৩ জুন ২০২৫, ২৯ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
কুষ্টিয়ার কুমারখালীতে অবৈধ দোকান উচ্ছেদে প্রশাসনের জোরালো অভিযান তাল তলা ক্যাফে আগুন: চার বন্ধুর স্বপ্ন পুড়িয়ে দিল দুর্বৃত্তরা ডিএসসিসি কীটনাশক ছিটানো দ্বিগুণ করলো – মশকনিধনে নতুন উদ্যোগ দৌলতপুর বিএনপির ঈদ পুনর্মিলনীতে আখতারুজ্জামান সজলের নেতৃত্বে নেতাকর্মীদের মিলনমেলা বরিশাল বিভাগে চলতি বছর ডেঙ্গু রোগী শনাক্তে সর্বোচ্চ সংখ্যা পাসপোর্ট দিবো না: মানবতাবিরোধী ও পলাতকদের পাসপোর্ট ইস্যু বন্ধ উজবেকিস্তান বিশ্বকাপ ২০২৬: খেলোয়াড়দের প্রেসিডেন্টের উপহার গাড়ি বিএসএফের পুশ-ইন: সিলেট ও সুনামগঞ্জ সীমান্ত দিয়ে ৭০ জন অনুপ্রবেশ কুষ্টিয়ায় চুরির অভিযোগে নারী নির্যাতন, মামলা ও গ্রেপ্তার – থানায় গ্রামবাসীর ঘেরাও ড. ইউনূসের সঙ্গে বিরোধে নয়, সমঝোতার পরামর্শ খালেদা জিয়ার

পাওয়ার অব অ্যাটর্নি দিয়ে সম্পত্তি স্থানান্তরের চেষ্টা আজিজ খানের

অনলাইন ডেস্ক
  • আপডেট সময় : ০৪:৪৩:২৯ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২০ মে ২০২৫ ৩৫ বার পড়া হয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদক : সামিট গ্রুপের চেয়ারম্যান মুহাম্মদ আজিজ খান ও তার পরিবারের সদস্যদের বাংলাদেশে থাকা স্থাবর সম্পদের মালিকানা হস্তান্তর করতে পাওয়ার অব অ্যাটর্নি দেওয়া মো. আবুল কালাম আজাদের জাতীয় পরিচয়পত্র ব্লক ও বিদেশ গমনে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছেন আদালত।

মঙ্গলবার (২০ মে) ঢাকার মেট্রোপলিটন সিনিয়র স্পেশাল জজ মো. জাকির হোসেন গালিবের আদালত দুদকের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এ আদেশ দেন। দুদকের জনসংযোগ কর্মকর্তা আকতারুল ইসলাম এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

এদিন দুদকের পক্ষে সংস্থাটির উপপরিচালক মো. আলমগীর হোসেন ওই ব্যক্তির এনআইডি ব্লক এবং দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা চেয়ে আবেদন করেন।

আবেদনে বলা হয়, সামিট গ্রুপ এবং স্বার্থসংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের ঘুষ-দুর্নীতির মাধ্যমে অবৈধ সম্পদ অর্জন ও মানিলন্ডারিংয়ের মাধ্যমে কোটি কোটি টাকা বিদেশে পাচারের অভিযোগ অনুসন্ধানাধীন রয়েছে। অনুসন্ধানকালে বিশ্বস্তসূত্রে জানা যায়, সামিট গ্রুপের চেয়ারম্যান মুহাম্মদ আজিজ খান এবং তার পরিবারের কয়েকজন সদস্য বাংলাদেশে থাকা তাদের নামীয় স্থাবর বা অস্থাবর সম্পদের মালিকানা নিম্নোক্ত ব্যক্তির (আবুল কালাম আজাদ) মাধ্যমে হস্তান্তরের নিমিত্ত তাকে পাওয়ার অব অ্যাটর্নি দিয়েছেন। ওই ব্যক্তি পাওয়ার অব অ্যাটর্নি মূলে সামিট গ্রুপের চেয়ারম্যান মুহাম্মদ আজিজ খান এবং তার পরিবারের সদস্যদের নামীয় স্থাবর বা অস্থাবর সম্পদ অন্যত্র হস্তান্তর বা স্থানান্তরের পাঁয়তারা করছেন। এ ছাড়া, তার একাধিক পাসপোর্ট ব্যবহার করে দেশে-বিদেশে অভিযোগসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের বিভিন্ন অপরাধমূলক কাজকর্মের আলামত নষ্ট করার অপচেষ্টা চালাচ্ছেন।

এ অবস্থায় অভিযোগসংশ্লিষ্ট ব্যক্তি মুহাম্মদ আজিজ খান এবং তার পরিবারের সদস্যদের নামীয় স্থাবর, অস্থাবর সম্পদ অন্যত্র হস্তান্তর, স্থানান্তর রোধকল্পে এবং তাদের অপরাধমূলক কাজের আলামত রক্ষার জন্য তার জাতীয় পরিচয়পত্র স্থগিত বা ব্লক করা ও বিদেশগমন রহিতকরণ একান্ত প্রয়োজন।

নতুন প্রজন্মের অনলাইন টিভি

নিউজটি শেয়ার করুন

পাওয়ার অব অ্যাটর্নি দিয়ে সম্পত্তি স্থানান্তরের চেষ্টা আজিজ খানের

আপডেট সময় : ০৪:৪৩:২৯ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২০ মে ২০২৫

নিজস্ব প্রতিবেদক : সামিট গ্রুপের চেয়ারম্যান মুহাম্মদ আজিজ খান ও তার পরিবারের সদস্যদের বাংলাদেশে থাকা স্থাবর সম্পদের মালিকানা হস্তান্তর করতে পাওয়ার অব অ্যাটর্নি দেওয়া মো. আবুল কালাম আজাদের জাতীয় পরিচয়পত্র ব্লক ও বিদেশ গমনে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছেন আদালত।

মঙ্গলবার (২০ মে) ঢাকার মেট্রোপলিটন সিনিয়র স্পেশাল জজ মো. জাকির হোসেন গালিবের আদালত দুদকের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এ আদেশ দেন। দুদকের জনসংযোগ কর্মকর্তা আকতারুল ইসলাম এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

এদিন দুদকের পক্ষে সংস্থাটির উপপরিচালক মো. আলমগীর হোসেন ওই ব্যক্তির এনআইডি ব্লক এবং দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা চেয়ে আবেদন করেন।

আবেদনে বলা হয়, সামিট গ্রুপ এবং স্বার্থসংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের ঘুষ-দুর্নীতির মাধ্যমে অবৈধ সম্পদ অর্জন ও মানিলন্ডারিংয়ের মাধ্যমে কোটি কোটি টাকা বিদেশে পাচারের অভিযোগ অনুসন্ধানাধীন রয়েছে। অনুসন্ধানকালে বিশ্বস্তসূত্রে জানা যায়, সামিট গ্রুপের চেয়ারম্যান মুহাম্মদ আজিজ খান এবং তার পরিবারের কয়েকজন সদস্য বাংলাদেশে থাকা তাদের নামীয় স্থাবর বা অস্থাবর সম্পদের মালিকানা নিম্নোক্ত ব্যক্তির (আবুল কালাম আজাদ) মাধ্যমে হস্তান্তরের নিমিত্ত তাকে পাওয়ার অব অ্যাটর্নি দিয়েছেন। ওই ব্যক্তি পাওয়ার অব অ্যাটর্নি মূলে সামিট গ্রুপের চেয়ারম্যান মুহাম্মদ আজিজ খান এবং তার পরিবারের সদস্যদের নামীয় স্থাবর বা অস্থাবর সম্পদ অন্যত্র হস্তান্তর বা স্থানান্তরের পাঁয়তারা করছেন। এ ছাড়া, তার একাধিক পাসপোর্ট ব্যবহার করে দেশে-বিদেশে অভিযোগসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের বিভিন্ন অপরাধমূলক কাজকর্মের আলামত নষ্ট করার অপচেষ্টা চালাচ্ছেন।

এ অবস্থায় অভিযোগসংশ্লিষ্ট ব্যক্তি মুহাম্মদ আজিজ খান এবং তার পরিবারের সদস্যদের নামীয় স্থাবর, অস্থাবর সম্পদ অন্যত্র হস্তান্তর, স্থানান্তর রোধকল্পে এবং তাদের অপরাধমূলক কাজের আলামত রক্ষার জন্য তার জাতীয় পরিচয়পত্র স্থগিত বা ব্লক করা ও বিদেশগমন রহিতকরণ একান্ত প্রয়োজন।