খেতে না পেয়ে অজ্ঞান হচ্ছেন গাজাবাসী

- আপডেট সময় : ১২:১৮:০৫ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৫ জুলাই ২০২৫ ১০ বার পড়া হয়েছে
অনলাইন ডেস্ক: জীবন ধারণের জন্য ন্যূনতম খাবারটুকুও পাচ্ছেন না গাজাবাসী। সেখানে অনেক অল্প পরিমাণে ত্রাণ ঢুকছে। যা সকলের কাছে পৌঁছাচ্ছে না। অন্যদিকে গাজায় বোমারু বিমানের হামলা বন্ধ হয়নি। প্রতিদিন গাজাজুড়ে কোথাও না কোথাও হামলা চালাচ্ছে ইসরায়েলি বাহিনী। হামলায় এখনও আহত হচ্ছেন, নিহত হচ্ছেন বহু মানুষ। তারই মধ্যে মিলছে না খাবার।
ডয়চে ভেলের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গাজায় খুব কম পরিমাণে ত্রাণের ট্রাক ঢুকতে দিচ্ছে ইসরায়েল। যেটুকু খাবার ঢুকছে, তা গাজাবাসীর জন্য যথেষ্ট নয়।
গাজাবাসী রাইদ আল-আথামনা ফোনে ডিডাব্লিউকে বলেন, সারাদিন একটি কথা ভাবতে ভাবতেই কেটে যায়, আজ কী খাবো, কী খাওয়াবো পরিবারকে?
এক সময় বিদেশি সাংবাদিকদের জন্য গাজায় গাড়ি চালাতেন তিনি। ইসরায়েল বিদেশি সাংবাদিকদের আর গাজায় ঢুকতে দিচ্ছে না, ফলে দীর্ঘদিন ধরে কোনো কাজ নেই আথামনার।
ফোনে তিনি জানান, আমাদের এখানে কোনো খাবার নেই। রুটি নেই, সামান্য আটাটুকুও কিনতে পারছি না। যদি বা আটা পাওয়া যায়, তার ভয়ংকর দাম। আজ স্ত্রী এবং বাচ্চাদের জন্য একটু ডাল কিনতে পেরেছি। কিন্তু কাল ওরা কী খাবে, জানি না।
আথামনা জানিয়েছেন, সারাদিন ধরে কোথাও না কোথাও হামলা চালাচ্ছে ইসরায়েল। হয় শেলিং হচ্ছে, অথবা বিমান থেকে বোমা ফেলা হচ্ছে। মানুষ এক জায়গায় নিশ্চিন্তে আশ্রয় নিতে পারছেন না। সারাক্ষণ প্রাণের ভয়। তার উপর খাবার নেই। বহু মানুষ রাস্তায় অজ্ঞান হয়ে পড়ে যাচ্ছেন। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এমন বেশ কিছু ভিডিও ছড়িয়ে পড়েছে।
আথামনার কথায়, আমি নিজে দেখেছি, কীভাবে মানুষ রাস্তার উপর অজ্ঞান হয়ে পড়ে যাচ্ছে।
গত মে মাসে শেষবার আথামনার সঙ্গে কথা বলার সুযোগ হয়েছিল ডিডাব্লিউয়ের। সেই সময় তিন মাসের ব্লকেড শেষ করে ইসরায়েল গাজায় ত্রাণের ট্রাক ঢুকতে দিয়েছিল। গাজার ২০ লাখ মানুষ এর ফলে বেঁচে যাবেন বলে সে সময় মনে হয়েছিল আথামনার। কিন্তু মাস দুয়েক পর সেই অভিমত বদলে গেছে তার।
তিনি জানান, পরিস্থিতি সত্যিই শোচনীয়। এক টুকরো রুটির জন্যও লড়াই করতে হচ্ছে। আমি আমার নাতিনাতনিদের নিয়ে থাকছি। তারা সারাক্ষণ কাঁদছে খিদের জ্বালায়। কীভাবে ওদের মুখে একটু খাবার তুলে দেবো, সেই চিন্তাতেই প্রতিটি দিন কাটছে।অিন জীবন ধারণের জন্য ন্যূনতম খাবারটুকুও পাচ্ছেন না গাজাবাসী। সেখানে অনেক অল্প পরিমাণে ত্রাণ ঢুকছে। যা সকলের কাছে পৌঁছাচ্ছে না। অন্যদিকে গাজায় বোমারু বিমানের হামলা বন্ধ হয়নি। প্রতিদিন গাজাজুড়ে কোথাও না কোথাও হামলা চালাচ্ছে ইসরায়েলি বাহিনী। হামলায় এখনও আহত হচ্ছেন, নিহত হচ্ছেন বহু মানুষ। তারই মধ্যে মিলছে না খাবার।
ডয়চে ভেলের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গাজায় খুব কম পরিমাণে ত্রাণের ট্রাক ঢুকতে দিচ্ছে ইসরায়েল। যেটুকু খাবার ঢুকছে, তা গাজাবাসীর জন্য যথেষ্ট নয়।
গাজাবাসী রাইদ আল-আথামনা ফোনে ডিডাব্লিউকে বলেন, সারাদিন একটি কথা ভাবতে ভাবতেই কেটে যায়, আজ কী খাবো, কী খাওয়াবো পরিবারকে?
এক সময় বিদেশি সাংবাদিকদের জন্য গাজায় গাড়ি চালাতেন তিনি। ইসরায়েল বিদেশি সাংবাদিকদের আর গাজায় ঢুকতে দিচ্ছে না, ফলে দীর্ঘদিন ধরে কোনো কাজ নেই আথামনার।
ফোনে তিনি জানান, আমাদের এখানে কোনো খাবার নেই। রুটি নেই, সামান্য আটাটুকুও কিনতে পারছি না। যদি বা আটা পাওয়া যায়, তার ভয়ংকর দাম। আজ স্ত্রী এবং বাচ্চাদের জন্য একটু ডাল কিনতে পেরেছি। কিন্তু কাল ওরা কী খাবে, জানি না।
আথামনা জানিয়েছেন, সারাদিন ধরে কোথাও না কোথাও হামলা চালাচ্ছে ইসরায়েল। হয় শেলিং হচ্ছে, অথবা বিমান থেকে বোমা ফেলা হচ্ছে। মানুষ এক জায়গায় নিশ্চিন্তে আশ্রয় নিতে পারছেন না। সারাক্ষণ প্রাণের ভয়। তার উপর খাবার নেই। বহু মানুষ রাস্তায় অজ্ঞান হয়ে পড়ে যাচ্ছেন। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এমন বেশ কিছু ভিডিও ছড়িয়ে পড়েছে।
আথামনার কথায়, আমি নিজে দেখেছি, কীভাবে মানুষ রাস্তার উপর অজ্ঞান হয়ে পড়ে যাচ্ছে।
গত মে মাসে শেষবার আথামনার সঙ্গে কথা বলার সুযোগ হয়েছিল ডিডাব্লিউয়ের। সেই সময় তিন মাসের ব্লকেড শেষ করে ইসরায়েল গাজায় ত্রাণের ট্রাক ঢুকতে দিয়েছিল। গাজার ২০ লাখ মানুষ এর ফলে বেঁচে যাবেন বলে সে সময় মনে হয়েছিল আথামনার। কিন্তু মাস দুয়েক পর সেই অভিমত বদলে গেছে তার।
তিনি জানান, পরিস্থিতি সত্যিই শোচনীয়। এক টুকরো রুটির জন্যও লড়াই করতে হচ্ছে। আমি আমার নাতিনাতনিদের নিয়ে থাকছি। তারা সারাক্ষণ কাঁদছে খিদের জ্বালায়। কীভাবে ওদের মুখে একটু খাবার তুলে দেবো, সেই চিন্তাতেই প্রতিটি দিন কাটছে।