ঢাকা ০৫:০২ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৫ জুলাই ২০২৫, ৩০ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

দেশের ৩৬ জেলায় আইসিইউ না থাকায় সুচিকিৎসা পাচ্ছেন না করোনা রোগীরা

অনলাইন ডেস্ক
  • আপডেট সময় : ০৭:৫২:১২ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৬ এপ্রিল ২০২১ ১২ বার পড়া হয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদক: সরকারি-বেসরকারি হাসপাতালে বর্তমানে করোনা রোগীর প্রচণ্ড চাপ। অক্সিজেন ও আইসিইউ সংকট প্রকট। সময়মতো রোগীরা অক্সিজেন ও আইসিইউয়ের সাপোর্ট পাচ্ছেন না। দেশের ৩৬ জেলায় আইসিইউ না থাকায় করোনা রোগীরা সুচিকিৎসা পাচ্ছেন না। এসব জেলার রোগীরা রাজধানীতে আসছেন।

রাজধানীর পাঁচ সরকারি হাসপাতালের কর্তৃপক্ষ জানায়, করোনা রোগীর চাপে আমরা দিশাহারা। চাহিদার তুলনায় অক্সিজেনের সংকট। বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিমন্ত্রী স্থপতি ইয়াফেস ওসমান গতকাল এক অনুষ্ঠানে বলেন, দেশে করোনায় আক্রান্ত রোগীদের মধ্যে ৮৭ ভাগই আফ্রিকান ভ্যারিয়েন্টে সংক্রমিত।

এদিকে করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা যাওয়াদের এক বছর যাবৎ দাফনের কাজ করছে ঢাকার স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা আল-মারকাজুল ইসলাম। সংস্থাটির এক জন কর্মী বলছেন, গত দুই সপ্তাহ যাবত এত বেশি মৃতদেহ দাফন করতে হচ্ছে যে পরিস্থিতি সামাল দিতে তাদের বেগ পেতে হচ্ছে। একের পর এক মৃতদেহ দাফন করছেন তাদের কর্মীরা। গত দুই সপ্তাহ যাবত মৃতদেহ দাফনের জন্য প্রতিদিন ৩৫ থেকে ৪০টি ম্যাসেজ আসছে তাদের কাছে। অথচ নভেম্বর থেকে ফেব্রুয়ারি মাস পর্যন্ত ম্যাসেজ আসত প্রতিদিন তিনটা বা চারটা।

নতুন প্রজন্মের অনলাইন টিভি

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য
ট্যাগস :

দেশের ৩৬ জেলায় আইসিইউ না থাকায় সুচিকিৎসা পাচ্ছেন না করোনা রোগীরা

আপডেট সময় : ০৭:৫২:১২ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৬ এপ্রিল ২০২১

নিজস্ব প্রতিবেদক: সরকারি-বেসরকারি হাসপাতালে বর্তমানে করোনা রোগীর প্রচণ্ড চাপ। অক্সিজেন ও আইসিইউ সংকট প্রকট। সময়মতো রোগীরা অক্সিজেন ও আইসিইউয়ের সাপোর্ট পাচ্ছেন না। দেশের ৩৬ জেলায় আইসিইউ না থাকায় করোনা রোগীরা সুচিকিৎসা পাচ্ছেন না। এসব জেলার রোগীরা রাজধানীতে আসছেন।

রাজধানীর পাঁচ সরকারি হাসপাতালের কর্তৃপক্ষ জানায়, করোনা রোগীর চাপে আমরা দিশাহারা। চাহিদার তুলনায় অক্সিজেনের সংকট। বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিমন্ত্রী স্থপতি ইয়াফেস ওসমান গতকাল এক অনুষ্ঠানে বলেন, দেশে করোনায় আক্রান্ত রোগীদের মধ্যে ৮৭ ভাগই আফ্রিকান ভ্যারিয়েন্টে সংক্রমিত।

এদিকে করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা যাওয়াদের এক বছর যাবৎ দাফনের কাজ করছে ঢাকার স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা আল-মারকাজুল ইসলাম। সংস্থাটির এক জন কর্মী বলছেন, গত দুই সপ্তাহ যাবত এত বেশি মৃতদেহ দাফন করতে হচ্ছে যে পরিস্থিতি সামাল দিতে তাদের বেগ পেতে হচ্ছে। একের পর এক মৃতদেহ দাফন করছেন তাদের কর্মীরা। গত দুই সপ্তাহ যাবত মৃতদেহ দাফনের জন্য প্রতিদিন ৩৫ থেকে ৪০টি ম্যাসেজ আসছে তাদের কাছে। অথচ নভেম্বর থেকে ফেব্রুয়ারি মাস পর্যন্ত ম্যাসেজ আসত প্রতিদিন তিনটা বা চারটা।