ঢাকা ১২:০৮ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৬ জুন ২০২৫, ২ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::

সংঘাতের মধ্যে যুবদল নেতার মৃত্যু

অনলাইন ডেস্ক
  • আপডেট সময় : ১২:০১:১৯ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২৯ অক্টোবর ২০২৩ ১২ বার পড়া হয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদন: ঢাকার নয়াপল্টন এলাকায় পুলিশের সঙ্গে বিএনপির সংঘর্ষ চলাকালে মুগদা এলাকার এক যুবদল নেতার মৃত্যু হয়েছে।

শনিবার সংঘর্ষের মধ্যে ৪৩ বছর বয়সী শামীম মোল্লা আহত অবস্থায় পুলিশ হাসপাতালে নেওয়া হয় বলে তার সংগঠনের তরফে দাবি করা হয়েছে।

যুবদলের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক শফিকুল ইসলাম মিল্টনের অভিযোগ, মুগদা থানা যুবদলের ৭ নম্বর ওয়ার্ডের ১ নম্বর ইউনিটের সভাপতি শামীম নয়াপল্টনে পুলিশের হামলায় নিহত হয়েছেন।

এ বিষয়ে রাজারবাগ পুলিশ হাসপাতালের পরিচালক ডিআইজি রেজাউল হায়দার বলেন, “যখন আমাদের হাসপাতালে ভাঙচুর অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটে, তখন কয়েকজন ধরাধরি করে একজনকে হাসপাতালে জরুরি বিভাগে নিয়ে আসে। তার নাম শামীম মোল্লা।”

সংঘাতের মধ্যে যুবদল নেতার মৃত্যু
হাসপাতালে আনার অনেক আগেই তার মৃত্যু হয়েছে দাবি করে তিনি বলেন, “তিনি একজন ড্রাইভার বলে আমরা জানতে পেরেছি। তার পরিবারের সাথে যোগাযোগ করা হয়েছে। তার শরীরে কোনো আঘাতের চিহ্ন নেই।”

কিভাবে তার মৃত্যু হয়েছে তা ময়নাতদন্তের প্রতিবেদন ছাড়া বলা যাবে না বলে জানান ডিআইজি রেজাউল হায়দার।

নতুন প্রজন্মের অনলাইন টিভি

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

সংঘাতের মধ্যে যুবদল নেতার মৃত্যু

আপডেট সময় : ১২:০১:১৯ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২৯ অক্টোবর ২০২৩

নিজস্ব প্রতিবেদন: ঢাকার নয়াপল্টন এলাকায় পুলিশের সঙ্গে বিএনপির সংঘর্ষ চলাকালে মুগদা এলাকার এক যুবদল নেতার মৃত্যু হয়েছে।

শনিবার সংঘর্ষের মধ্যে ৪৩ বছর বয়সী শামীম মোল্লা আহত অবস্থায় পুলিশ হাসপাতালে নেওয়া হয় বলে তার সংগঠনের তরফে দাবি করা হয়েছে।

যুবদলের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক শফিকুল ইসলাম মিল্টনের অভিযোগ, মুগদা থানা যুবদলের ৭ নম্বর ওয়ার্ডের ১ নম্বর ইউনিটের সভাপতি শামীম নয়াপল্টনে পুলিশের হামলায় নিহত হয়েছেন।

এ বিষয়ে রাজারবাগ পুলিশ হাসপাতালের পরিচালক ডিআইজি রেজাউল হায়দার বলেন, “যখন আমাদের হাসপাতালে ভাঙচুর অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটে, তখন কয়েকজন ধরাধরি করে একজনকে হাসপাতালে জরুরি বিভাগে নিয়ে আসে। তার নাম শামীম মোল্লা।”

সংঘাতের মধ্যে যুবদল নেতার মৃত্যু
হাসপাতালে আনার অনেক আগেই তার মৃত্যু হয়েছে দাবি করে তিনি বলেন, “তিনি একজন ড্রাইভার বলে আমরা জানতে পেরেছি। তার পরিবারের সাথে যোগাযোগ করা হয়েছে। তার শরীরে কোনো আঘাতের চিহ্ন নেই।”

কিভাবে তার মৃত্যু হয়েছে তা ময়নাতদন্তের প্রতিবেদন ছাড়া বলা যাবে না বলে জানান ডিআইজি রেজাউল হায়দার।