ঢাকা ১২:৫৪ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ০৯ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ২৫ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
যেদিন রাস্তায় নামবো, সেদিন বন্দুকও কিছু করতে পারবে না: কাদের সিদ্দিকী ডাকসু নির্বাচন : ভোটের দিন ঢাবিতে মোতায়েন থাকবে ২০৯৬ পুলিশ সদস্য ‘গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারে প্রত্যেকটি নেতাকর্মী অতন্দ্র প্রহরীর মতো কাজ করবে’ ভারতে ১২০০ টন ইলিশ রফতানির সিদ্ধান্ত, প্রতি কেজির দাম মাত্র ১৫২১ টাকা ডাকসু নির্বাচনে কোনো সংশ্লিষ্টতা নেই : সেনাসদর বেইনসাফির রাজনীতি নয়, সত্যের পথে থাকতে হবে: হাসনাত আবদুল্লাহ যারা ১০ আসনও পাবে না, তারাই নির্বাচন বানচাল করতে চায়: রুমিন ফারহানা ক্যালেন্ডার মেনে বিসিএস পরীক্ষা আয়োজনের নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন ঠেকানোর কোনো শক্তি পৃথিবীতে নেই : শফিকুল আলম তারেক রহমান যেদিন ফিরবেন সেদিন বিএনপির অর্ধেক প্রচারণা হয়ে যাবে : সালাহউদ্দিন আহমদ

৮ এপ্রিল শুরু হবে করোনাভাইরাসের দ্বিতীয় ডোজের টিকাদান কার্যক্রম

অনলাইন ডেস্ক
  • আপডেট সময় : ০৪:৫৪:৩০ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১ এপ্রিল ২০২১
  • / 42

নিজস্ব প্রতিবেদক: এক সপ্তাহ পর ৮ এপ্রিল শুরু হচ্ছে করোনাভাইরাসের দ্বিতীয় ডোজের টিকাদান কার্যক্রম। এর এক দিন আগে বন্ধ করা হবে প্রথম ডোজের টিকা দেওয়া। স্বাস্থ্য অধিদপ্তর বলছে, দ্বিতীয় ডোজ দ্রুত শেষ করা এবং শৃঙ্খলা রক্ষার কৌশল হিসেবেই এই সিদ্ধান্ত। তবে বাস্তবে এর বড় কারণ হচ্ছে টিকার ভবিষ্যৎ সংকট। আর সেই সংকট সমাধানে দ্রুত কোনো সহজ পথের দেখা মিলছে না। সরকারি চুক্তির আওতায় গত প্রায় দুই মাসে আরো কমপক্ষে এক কোটি ডোজ টিকা দেশে আসার কথা থাকলেও তা আসেনি।

এ পর্যন্ত সরকারি ব্যবস্থাপনায় কিনে আনা ৭০ লাখ ডোজ আর ভারত সরকারের উপহার হিসেবে দেওয়া ৩২ লাখ ডোজ টিকা এসেছে সরকারের হাতে, যার মধ্যে গতকাল পর্যন্ত প্রথম ডোজ টিকা নিয়েছেন ৫৩ লাখ ৭০ হাজার ৪৩১ জন; অর্থাৎ তাঁদের দ্বিতীয় ডোজ দিতে একই সংখ্যক টিকা লাগবে। কিন্তু এখন (গতকাল বিকেল) পর্যন্ত হাতে আছে ৪৮ লাখ ২৯ হাজার ৫৬৯ ডোজ। ফলে এখনই ঘাটতি হয়েছে পাঁচ লাখ ৪০ হাজার ৮৬২ ডোজ টিকার। আগামী ৫ এপ্রিল পর্যন্ত যদি প্রথম ডোজ চালানো হয় তবে হাতে থাকা টিকা থেকে আরো তিন লাখ ডোজের কাছাকাছি টিকা কমে যাবে। ফলে ঘাটতি আরো বাড়বে। ঘাটতি যত বাড়ছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের টিকাসংক্রান্ত দায়িত্বে থাকা কর্মকর্তাদের দুশ্চিন্তাও বাড়ছে।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পরিচালক (টিকাদান) ডা. শামসুল হক বলেন, ‘৫ এপ্রিল পর্যন্ত প্রথম ডোজের টিকা চলবে। এর আগে যদি কোথাও কোনো সেন্টারে হাতে থাকা টিকা শেষ হয়ে যায় তবে সেখানে ওই দিন পর্যন্ত প্রথম ডোজ শেষ করে দ্বিতীয় ডোজের অপেক্ষায় থাকতে হবে, আমরা তাদের কাছে দ্বিতীয় ডোজের টিকা পাঠাব। আর ৫ এপ্রিলের পরে কোনো কেন্দ্রের হাতে আরো টিকা থাকলে তা দ্বিতীয় ডোজের জন্য রেখে দিতে হবে। ৮ এপ্রিল থেকে একযোগে সারা দেশে দ্বিতীয় ডোজ দেওয়া শুরু হবে।’

নতুন প্রজন্মের অনলাইন টিভি

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

৮ এপ্রিল শুরু হবে করোনাভাইরাসের দ্বিতীয় ডোজের টিকাদান কার্যক্রম

আপডেট সময় : ০৪:৫৪:৩০ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১ এপ্রিল ২০২১

নিজস্ব প্রতিবেদক: এক সপ্তাহ পর ৮ এপ্রিল শুরু হচ্ছে করোনাভাইরাসের দ্বিতীয় ডোজের টিকাদান কার্যক্রম। এর এক দিন আগে বন্ধ করা হবে প্রথম ডোজের টিকা দেওয়া। স্বাস্থ্য অধিদপ্তর বলছে, দ্বিতীয় ডোজ দ্রুত শেষ করা এবং শৃঙ্খলা রক্ষার কৌশল হিসেবেই এই সিদ্ধান্ত। তবে বাস্তবে এর বড় কারণ হচ্ছে টিকার ভবিষ্যৎ সংকট। আর সেই সংকট সমাধানে দ্রুত কোনো সহজ পথের দেখা মিলছে না। সরকারি চুক্তির আওতায় গত প্রায় দুই মাসে আরো কমপক্ষে এক কোটি ডোজ টিকা দেশে আসার কথা থাকলেও তা আসেনি।

এ পর্যন্ত সরকারি ব্যবস্থাপনায় কিনে আনা ৭০ লাখ ডোজ আর ভারত সরকারের উপহার হিসেবে দেওয়া ৩২ লাখ ডোজ টিকা এসেছে সরকারের হাতে, যার মধ্যে গতকাল পর্যন্ত প্রথম ডোজ টিকা নিয়েছেন ৫৩ লাখ ৭০ হাজার ৪৩১ জন; অর্থাৎ তাঁদের দ্বিতীয় ডোজ দিতে একই সংখ্যক টিকা লাগবে। কিন্তু এখন (গতকাল বিকেল) পর্যন্ত হাতে আছে ৪৮ লাখ ২৯ হাজার ৫৬৯ ডোজ। ফলে এখনই ঘাটতি হয়েছে পাঁচ লাখ ৪০ হাজার ৮৬২ ডোজ টিকার। আগামী ৫ এপ্রিল পর্যন্ত যদি প্রথম ডোজ চালানো হয় তবে হাতে থাকা টিকা থেকে আরো তিন লাখ ডোজের কাছাকাছি টিকা কমে যাবে। ফলে ঘাটতি আরো বাড়বে। ঘাটতি যত বাড়ছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের টিকাসংক্রান্ত দায়িত্বে থাকা কর্মকর্তাদের দুশ্চিন্তাও বাড়ছে।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পরিচালক (টিকাদান) ডা. শামসুল হক বলেন, ‘৫ এপ্রিল পর্যন্ত প্রথম ডোজের টিকা চলবে। এর আগে যদি কোথাও কোনো সেন্টারে হাতে থাকা টিকা শেষ হয়ে যায় তবে সেখানে ওই দিন পর্যন্ত প্রথম ডোজ শেষ করে দ্বিতীয় ডোজের অপেক্ষায় থাকতে হবে, আমরা তাদের কাছে দ্বিতীয় ডোজের টিকা পাঠাব। আর ৫ এপ্রিলের পরে কোনো কেন্দ্রের হাতে আরো টিকা থাকলে তা দ্বিতীয় ডোজের জন্য রেখে দিতে হবে। ৮ এপ্রিল থেকে একযোগে সারা দেশে দ্বিতীয় ডোজ দেওয়া শুরু হবে।’