ঢাকা ১২:১৪ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৮ জুলাই ২০২৫, ৩ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
ইন্টারনেট বন্ধ : তদন্তে মিলেছে রাষ্ট্রীয় পরিকল্পনার প্রমাণ গোপালগঞ্জ সদর উপজেলায় সংঘর্ষে রিকশাচালক রমজান মুন্সীর মৃত্যু গাজায় ইসরায়েলের হামলায় নিহত ৫৮ হাজার ৬৭৭ ফিলিস্তিনি নারায়ণগঞ্জে জামায়াতের বিক্ষোভ, গোপালগঞ্জে এনসিপির সমাবেশে হামলার প্রতিবাদ কুষ্টিয়া কুমারখালীতে জমি নিয়ে সংঘর্ষ, আহত ৩ জন নির্বাচন নিয়ে ভেতরে-ভেতরে গভীর ষড়যন্ত্র চলছে : রিজভী লিটনের পারফরম্যান্স নিয়ে যা বললেন নাফিস হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশ: রাজনৈতিক স্বার্থে ব্যবহার রুখবে সংগঠন গোপালগঞ্জের ঘটনায় কাউকে ছাড় নয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা এনসিপি ফের গোপালগঞ্জ যাবে, প্রতিটি ঘরে গণঅভ্যুত্থানের পতাকা উড়বে: নাহিদ ইসলাম

সোমবার থেকে সচিবালয়ে দর্শনার্থী প্রবেশ নিষিদ্ধ

অনলাইন ডেস্ক
  • আপডেট সময় : ০৫:০৪:৫১ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৪ জানুয়ারি ২০২২ ২৪ বার পড়া হয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদক: করোনাভাইরাসের নতুন ধরন ওমিক্রন দ্রুত ছড়িয়ে পড়ায় সোমবার থেকে পুনরাদেশ না দেওয়া পর্যন্ত সচিবালয়ে দর্শনার্থী প্রবেশ নিষিদ্ধ করা হয়েছে। রোববার তথ্য অধিদপ্তর থেকে প্রেরিত এক তথ্য বিবরণীতে এই তথ্য জানানো হয়।

করোনাভাইরাসের নতুন ধরন শনাক্তের পর দেশে প্রতিনিয়ত সংক্রমণ বৃদ্ধি পাচ্ছে। বাড়ছে করোনায় মৃত্যুর সংখ্যাও। সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে রাখতে ইতোমধ্যে সরকারের তরফ থেকে নির্দেশনা জারি করা হয়েছে। বন্ধ রয়েছে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। এর আগে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে জানানো হয়েছিল, ১ জানুয়ারি পর্যন্ত সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে ছিল। এরপর থেকে সংক্রমণ ক্রমাগত বেড়ে চলছে। ডিসেম্বরে মোট শনাক্ত হয়েছিল চার হাজার ৫৮৮ জন রোগী। এর বিপরীতে জানুয়ারির প্রথম ১১ দিনে ১২ হাজার ৮৫০ জন রোগী শনাক্ত হয়।

রোববার স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে পাঠানো নিয়মিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতেও বলা হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় করোনাভাইরাসে আরও ১৪ জনের মৃত্যু হয়েছে। একই সময়ে ১০ হাজার ৯০৬ জনের নতুন করে করোনা শনাক্ত হয়েছে। এতে শনাক্তের হার বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩১ দশমিক ২৯ শতাংশ। শনিবার শনাক্তের হার ছিল ২৮ দশমিক ২ শতাংশ।

এদিকে রোববার দুপুরে স্বাস্থ্য বুলেটিনে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মুখপাত্র অধ্যাপক ডা. নাজমুল ইসলাম জানান, একুট একটু করে করোনাভাইরাসের ডেল্টা ভ্যারিয়েন্টের জায়গা ওমিক্রন দখল করে নিচ্ছে।

তিনি বলেন, ‘ওমিক্রনের যেটা কমিউনিটি পর্যায়ে সংক্রমণ ঘটছে আমরা এখনো দেখেছি ডেল্টা প্রিডমিনেটলি প্রিডমিনেট।। ওমিক্রনও কিন্তু একটু একটু করে সেই জায়গাগুলোকে দখল করে নিচ্ছে।’

ওমিক্রনের লক্ষণ ও উপসর্গ সম্পর্কে তিনি বলেন, ওমিক্রনের যে উপসর্গগুলো আছে, তার মধ্যে ৭৩ শতাংশ মানুষের ক্ষেত্রে দেখা যাচ্ছে নাক দিয়ে পানি ঝরছে। মাথা ব্যথা করছে ৬৮ শতাংশ রোগীর। অবসন্নতা অনুভব করছেন, ক্লান্তি অনুভব করছেন ৬৪ শতাংশ রোগী। হাঁচি দিচ্ছেন ৬০ শতাংশ রোগী। গলা ব্যথা হচ্ছে ৬০ শতাংশ রোগীর, কাশি দিচ্ছেন ৪৪ শতাংশ রোগী।

নতুন প্রজন্মের অনলাইন টিভি

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য
ট্যাগস :

সোমবার থেকে সচিবালয়ে দর্শনার্থী প্রবেশ নিষিদ্ধ

আপডেট সময় : ০৫:০৪:৫১ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৪ জানুয়ারি ২০২২

নিজস্ব প্রতিবেদক: করোনাভাইরাসের নতুন ধরন ওমিক্রন দ্রুত ছড়িয়ে পড়ায় সোমবার থেকে পুনরাদেশ না দেওয়া পর্যন্ত সচিবালয়ে দর্শনার্থী প্রবেশ নিষিদ্ধ করা হয়েছে। রোববার তথ্য অধিদপ্তর থেকে প্রেরিত এক তথ্য বিবরণীতে এই তথ্য জানানো হয়।

করোনাভাইরাসের নতুন ধরন শনাক্তের পর দেশে প্রতিনিয়ত সংক্রমণ বৃদ্ধি পাচ্ছে। বাড়ছে করোনায় মৃত্যুর সংখ্যাও। সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে রাখতে ইতোমধ্যে সরকারের তরফ থেকে নির্দেশনা জারি করা হয়েছে। বন্ধ রয়েছে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। এর আগে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে জানানো হয়েছিল, ১ জানুয়ারি পর্যন্ত সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে ছিল। এরপর থেকে সংক্রমণ ক্রমাগত বেড়ে চলছে। ডিসেম্বরে মোট শনাক্ত হয়েছিল চার হাজার ৫৮৮ জন রোগী। এর বিপরীতে জানুয়ারির প্রথম ১১ দিনে ১২ হাজার ৮৫০ জন রোগী শনাক্ত হয়।

রোববার স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে পাঠানো নিয়মিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতেও বলা হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় করোনাভাইরাসে আরও ১৪ জনের মৃত্যু হয়েছে। একই সময়ে ১০ হাজার ৯০৬ জনের নতুন করে করোনা শনাক্ত হয়েছে। এতে শনাক্তের হার বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩১ দশমিক ২৯ শতাংশ। শনিবার শনাক্তের হার ছিল ২৮ দশমিক ২ শতাংশ।

এদিকে রোববার দুপুরে স্বাস্থ্য বুলেটিনে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মুখপাত্র অধ্যাপক ডা. নাজমুল ইসলাম জানান, একুট একটু করে করোনাভাইরাসের ডেল্টা ভ্যারিয়েন্টের জায়গা ওমিক্রন দখল করে নিচ্ছে।

তিনি বলেন, ‘ওমিক্রনের যেটা কমিউনিটি পর্যায়ে সংক্রমণ ঘটছে আমরা এখনো দেখেছি ডেল্টা প্রিডমিনেটলি প্রিডমিনেট।। ওমিক্রনও কিন্তু একটু একটু করে সেই জায়গাগুলোকে দখল করে নিচ্ছে।’

ওমিক্রনের লক্ষণ ও উপসর্গ সম্পর্কে তিনি বলেন, ওমিক্রনের যে উপসর্গগুলো আছে, তার মধ্যে ৭৩ শতাংশ মানুষের ক্ষেত্রে দেখা যাচ্ছে নাক দিয়ে পানি ঝরছে। মাথা ব্যথা করছে ৬৮ শতাংশ রোগীর। অবসন্নতা অনুভব করছেন, ক্লান্তি অনুভব করছেন ৬৪ শতাংশ রোগী। হাঁচি দিচ্ছেন ৬০ শতাংশ রোগী। গলা ব্যথা হচ্ছে ৬০ শতাংশ রোগীর, কাশি দিচ্ছেন ৪৪ শতাংশ রোগী।