ঢাকা ০৪:৫৮ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৭ ডিসেম্বর ২০২৫, ৩ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

করোনায় ব্যাহত পৌনে ৪ কোটি শিক্ষার্থীর লেখাপড়া

অনলাইন ডেস্ক
  • আপডেট সময় : ০৫:২৫:৫৭ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৪ জানুয়ারী ২০২২
  • / 94

নিজস্ব প্রতিবেদক: করোনা মহামারিতে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকায় দেশের ৩ কোটি ৭০ লাখ শিক্ষার্থীর পড়াশোনা ব্যাহত হয়েছে। এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে জাতিসংঘের শিশু বিষয়ক সংস্থা ইউনিসেফ।

তাদের ভাষ্য, কোভিড-১৯ মোকাবিলার ক্ষেত্রে স্কুল বন্ধ করতে হলে তা অবশ্যই শেষ অবলম্বন হিসেবে অস্থায়ী ভিত্তিতে করতে হবে।

সোমবার প্রকাশিত প্রতিবেদনটিতে বলা হয়, মহামারির কারণে স্কুল সম্পূর্ণ বা আংশিক বন্ধ থাকায় বিশ্বের ৬৩ কোটি ৫০ লাখেরও বেশি শিক্ষার্থী ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।

প্রতিবেদনে বাংলাদেশে ইউনিসেফের প্রতিনিধি শেলডন ইয়েট বলেন, কোভিড-১৯ মোকাবিলার ক্ষেত্রে স্কুল বন্ধ করতে হলে তা অবশ্যই শেষ অবলম্বন হিসেবে অস্থায়ী ভিত্তিতে করতে হবে। সংক্রমণের ঢেউ সামাল দিতে আমরা যেসব পদক্ষেপ নিচ্ছি তার মধ্যে প্রতিষ্ঠান বন্ধের ক্ষেত্রে সবার শেষে এবং খুলে দেয়ার ক্ষেত্রে সর্বাগ্রে স্কুল থাকা উচিত।

স্কুল বন্ধ থাকার কারণে এর নেতিবাচক প্রভাব ক্রমেই বাড়ছে বলে এই প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়।

প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, স্কুল বন্ধ থাকায় তা পড়াশোনার ক্ষতির পাশাপাশি শিশুদের মানসিক স্বাস্থ্যকে প্রভাবিত করেছে। তাদের নিয়মিত পুষ্টি প্রাপ্তির উৎস কমিয়ে দিয়েছে এবং তাদের নিগ্রহের শিকার হওয়ার ঝুঁকি বাড়িয়েছে।

নতুন প্রজন্মের অনলাইন টিভি

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

করোনায় ব্যাহত পৌনে ৪ কোটি শিক্ষার্থীর লেখাপড়া

আপডেট সময় : ০৫:২৫:৫৭ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৪ জানুয়ারী ২০২২

নিজস্ব প্রতিবেদক: করোনা মহামারিতে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকায় দেশের ৩ কোটি ৭০ লাখ শিক্ষার্থীর পড়াশোনা ব্যাহত হয়েছে। এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে জাতিসংঘের শিশু বিষয়ক সংস্থা ইউনিসেফ।

তাদের ভাষ্য, কোভিড-১৯ মোকাবিলার ক্ষেত্রে স্কুল বন্ধ করতে হলে তা অবশ্যই শেষ অবলম্বন হিসেবে অস্থায়ী ভিত্তিতে করতে হবে।

সোমবার প্রকাশিত প্রতিবেদনটিতে বলা হয়, মহামারির কারণে স্কুল সম্পূর্ণ বা আংশিক বন্ধ থাকায় বিশ্বের ৬৩ কোটি ৫০ লাখেরও বেশি শিক্ষার্থী ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।

প্রতিবেদনে বাংলাদেশে ইউনিসেফের প্রতিনিধি শেলডন ইয়েট বলেন, কোভিড-১৯ মোকাবিলার ক্ষেত্রে স্কুল বন্ধ করতে হলে তা অবশ্যই শেষ অবলম্বন হিসেবে অস্থায়ী ভিত্তিতে করতে হবে। সংক্রমণের ঢেউ সামাল দিতে আমরা যেসব পদক্ষেপ নিচ্ছি তার মধ্যে প্রতিষ্ঠান বন্ধের ক্ষেত্রে সবার শেষে এবং খুলে দেয়ার ক্ষেত্রে সর্বাগ্রে স্কুল থাকা উচিত।

স্কুল বন্ধ থাকার কারণে এর নেতিবাচক প্রভাব ক্রমেই বাড়ছে বলে এই প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়।

প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, স্কুল বন্ধ থাকায় তা পড়াশোনার ক্ষতির পাশাপাশি শিশুদের মানসিক স্বাস্থ্যকে প্রভাবিত করেছে। তাদের নিয়মিত পুষ্টি প্রাপ্তির উৎস কমিয়ে দিয়েছে এবং তাদের নিগ্রহের শিকার হওয়ার ঝুঁকি বাড়িয়েছে।