দেশ, মানুষ ও মায়ের টানে ফিরছেন তারেক রহমান
- আপডেট সময় : ০৯:৫৯:৩৫ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৪ ডিসেম্বর ২০২৫
- / 3
২০০৭ সালের জানুয়ারিতে সেনাসমর্থিত সরকার দুর্নীতির অভিযোগে তারেক রহমানকে গ্রেপ্তার করে। ১৮ মাস কারাভোগের পর ২০০৮ সালের ৩ সেপ্টেম্বর তিনি মুক্তি পান।
বিএনপির জন্ম হয়েছিল রাষ্ট্র গঠনের আকাঙ্ক্ষা থেকে। ১৯৭৮ সালে শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের নেতৃত্বে দলটি প্রতিষ্ঠার সময় ‘বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদ’, বহুদলীয় গণতন্ত্র ও রাষ্ট্রের সার্বভৌমত্ব ছিল এর মূল দর্শন। তাঁর ঘোষিত ১৯ দফা কর্মসূচি ছিল তৎকালীন সংকটগ্রস্ত রাষ্ট্রকে স্থিতিশীল ও গণমুখী করার একটি সুসংহত প্রয়াস।
সম্প্রতি বিভিন্ন আলোচনায় তারেক রহমান বারবার বলেছেন, দলের ভেতরে গণতান্ত্রিক চর্চা আরও জোরদার করতে হবে। জেলা, উপজেলা ও ইউনিয়ন পর্যায়ে বিএনপির কিছু নেতা-কর্মীর আচরণ যে দলের কেন্দ্রীয় নীতির প্রতিফলন নয়, সে বিষয়ে সাধারণ মানুষ আশ্বস্ত হতে চায়। স্বৈরাচার–পরবর্তী বাংলাদেশে মানুষ আর ‘ক্ষমতায় গেলে সব ঠিক হয়ে যাবে’—এই যুক্তিতে বিশ্বাস করতে চায় না। তারা দেখতে চায়, বিএনপি নিজের ভেতর থেকেই শুদ্ধতার প্রক্রিয়া শুরু করুক এবং তারেক রহমান তাদের প্রত্যাশা পূরণ করে সত্যিকার অর্থেই জনগণের নেতা হয়ে উঠুন।
মানুষের পাশে দাঁড়ানোর কাজ তারেক রহমান মাসের পর মাস, বছরের পর বছর ধরে করে যাচ্ছেন। অনেকটা নীরবে, নিভৃতে। দরিদ্র, অসহায়, বিপদগ্রস্ত মানুষ এবং গুম ও হত্যাকাণ্ডের শিকার পরিবারগুলোর পাশে তিনি বাড়িয়ে দিয়েছেন সাহায্যের হাত। কারও চিকিৎসার দায়িত্ব নিয়েছেন, কারও শিক্ষার ব্যয় বহন করেছেন।
গৃহহীনদের জন্য ঘর নির্মাণ করে দিয়েছেন তিনি। ‘আমরা বিএনপি পরিবার’ ও ‘জিয়াউর রহমান ফাউন্ডেশন’-এর মতো সংগঠনের মাধ্যমে দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান সারা দেশে আর্তমানবতার সেবায় যুক্ত রয়েছেন।





















