ঢাকা ১১:২১ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ২ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
ছক্কার রেকর্ড তামিমের, এক বছরে এত ছয় মারেনি বাংলাদেশও জামালপুরে শহর রক্ষা বাঁধে ধস, ২০ ফুট জায়গাজুড়ে গর্ত উত্তর সিটির প্রশাসক এজাজকে ঘুষের প্রস্তাব, কর্মকর্তা বরখাস্ত পাঁচ ব্যাংক চূড়ান্তভাবে একীভূত হচ্ছে, বসছে প্রশাসক আন্তর্জাতিক সহযোগিতা ছাড়া ওজোনস্তর রক্ষা সম্ভব নয় : পরিবেশ উপদেষ্টা ধর্ম, মত বা অর্থনৈতিক অবস্থার ভিত্তিতে কাউকে বঞ্চিত করা যাবে না: প্রধান উপদেষ্টা শেখ হাসিনার মামলায় আমিই হয়তো শেষ সাক্ষী: নাহিদ ইসলাম কিছু আসনের লোভে পিআর চাইলে জাতীয় জীবনে ভয়ংকর পরিণতি আসবে : সালাহউদ্দিন ঝিনাইদহে শিশুদের জন্য পরিবেশ কর্মশালা অনুষ্ঠিত সদরপুরে সহকারী শিক্ষা অফিসার ওয়াহিদ খানের বিদায় সংবর্ধনা

গুলিস্থান-বান্দুরা রোডে চালু হওয়ার কয়েক ঘন্টার মধ্যেই বন্ধ বিআরটিসি বাস সার্ভিস

অনলাইন ডেস্ক
  • আপডেট সময় : ০৪:২৫:৪২ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৩ অক্টোবর ২০১৯
  • / 42

প্রাইম নিউজ ডেক্সঃ

চালু হওয়ার মাত্র কয়েক ঘন্টার মধ্যেই বন্ধ বহু প্রতিক্ষীত গুলিস্থান-বান্দুরা রোডের বিআরটিসি এসি বাস সার্ভিস । গতকাল রোজ শুক্রবার ৯:৩০ মিনিটে গুলিস্তান হতে বন্দুরার উদ্যেশ্যে ছেড়ে আসা বিআরটিসি বাস টি ১১:৩০ মিনিটে খারশুর নামক স্থানে আসলে তা আটক করে এন.মল্লিক ও যমুনা পরিবহনের মালিক ও শ্রমিকেরা।

এসময় বিআরটিসি বাসটিকে ভাঙচুর এবং সাথে থাকা শ্রমিক ও কর্মকর্তাদের মারধর করে গাড়ী আটকে রাখে। এন মল্লিক পরিবহনের মালিক নার্গিস মল্লিকের ছেলে রবিন মল্লিক, ইসমাইল মল্লিক, কোমরগঞ্জের সেন্টু, দেলোয়ার, যাদু, যমুনা পরিবহনের মালিক চন্দন বাবু সহ অজ্ঞাত আরো ১৫/২০ জনের বিরুদ্ধে মারধরের অভিযোগ করেন বিআরটিসি কেরানীগঞ্জ ডিপোর কর্মকর্তা মন্টু মিয়া।

মন্টু মিয়া বলেন, গতকাল শনিবার সকাল ৯:৩০ মিনিটে বিআরটিসির ঢাকা-বান্দুরা রোডে প্রথম বাসটি কেরানীগঞ্জ হয়ে সিরাজদিখানের খারশুর বেনুয়াখালী অতিক্রম করা মাত্রই এন.মল্লিক ও যমুনা পরিবহনের মালিক ও শ্রমিকরা আক্রমণ করে গাড়ীটি ভাঙচুর সহ আমাদের সুপার ভাইজার তাহের কে মেরে হাত ভেঙে দেয়। এছাড়াও বাসে থাকা যাত্রী, শ্রমিক ও কর্মকর্তাদের নানা ভাবে হেনস্থ করে।

এব্যাপারে যমুনা পরিবহনের মালিক চন্দন মন্ডলের সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, আমি শুনেছি কে বা কারা বিআরটিসি এসি বাস সার্ভিসটি বন্ধ করে দিয়েছে। এর সাথে আমার কোন যোগসূত্র নেই। হামলার সময় আমি এলাকার বাহিরে ছিলাম।  

এ বিষয়ে এখন পর্যন্ত কোন মামলা হয়েছে কিনা সে ব্যাপারে বিআরটিসির পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে,উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাদের সাথে আলোচনা করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

স্থানীয়রা জানান, তবে এর আগেও  একাধিক পরিবহন এই রোডে চলাচল শুরু করলেও টিকে থাকতে পারেনি কিছু পরিবহন মালিকদের দৌরাত্ম্যে ও অসহযোগিতার জন্য।এএলাকার মানুষের দাবী শীগ্রই আবার চালু হোক এই বিআরটিসি সার্ভিস।

নতুন প্রজন্মের অনলাইন টিভি

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

গুলিস্থান-বান্দুরা রোডে চালু হওয়ার কয়েক ঘন্টার মধ্যেই বন্ধ বিআরটিসি বাস সার্ভিস

আপডেট সময় : ০৪:২৫:৪২ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৩ অক্টোবর ২০১৯

প্রাইম নিউজ ডেক্সঃ

চালু হওয়ার মাত্র কয়েক ঘন্টার মধ্যেই বন্ধ বহু প্রতিক্ষীত গুলিস্থান-বান্দুরা রোডের বিআরটিসি এসি বাস সার্ভিস । গতকাল রোজ শুক্রবার ৯:৩০ মিনিটে গুলিস্তান হতে বন্দুরার উদ্যেশ্যে ছেড়ে আসা বিআরটিসি বাস টি ১১:৩০ মিনিটে খারশুর নামক স্থানে আসলে তা আটক করে এন.মল্লিক ও যমুনা পরিবহনের মালিক ও শ্রমিকেরা।

এসময় বিআরটিসি বাসটিকে ভাঙচুর এবং সাথে থাকা শ্রমিক ও কর্মকর্তাদের মারধর করে গাড়ী আটকে রাখে। এন মল্লিক পরিবহনের মালিক নার্গিস মল্লিকের ছেলে রবিন মল্লিক, ইসমাইল মল্লিক, কোমরগঞ্জের সেন্টু, দেলোয়ার, যাদু, যমুনা পরিবহনের মালিক চন্দন বাবু সহ অজ্ঞাত আরো ১৫/২০ জনের বিরুদ্ধে মারধরের অভিযোগ করেন বিআরটিসি কেরানীগঞ্জ ডিপোর কর্মকর্তা মন্টু মিয়া।

মন্টু মিয়া বলেন, গতকাল শনিবার সকাল ৯:৩০ মিনিটে বিআরটিসির ঢাকা-বান্দুরা রোডে প্রথম বাসটি কেরানীগঞ্জ হয়ে সিরাজদিখানের খারশুর বেনুয়াখালী অতিক্রম করা মাত্রই এন.মল্লিক ও যমুনা পরিবহনের মালিক ও শ্রমিকরা আক্রমণ করে গাড়ীটি ভাঙচুর সহ আমাদের সুপার ভাইজার তাহের কে মেরে হাত ভেঙে দেয়। এছাড়াও বাসে থাকা যাত্রী, শ্রমিক ও কর্মকর্তাদের নানা ভাবে হেনস্থ করে।

এব্যাপারে যমুনা পরিবহনের মালিক চন্দন মন্ডলের সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, আমি শুনেছি কে বা কারা বিআরটিসি এসি বাস সার্ভিসটি বন্ধ করে দিয়েছে। এর সাথে আমার কোন যোগসূত্র নেই। হামলার সময় আমি এলাকার বাহিরে ছিলাম।  

এ বিষয়ে এখন পর্যন্ত কোন মামলা হয়েছে কিনা সে ব্যাপারে বিআরটিসির পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে,উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাদের সাথে আলোচনা করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

স্থানীয়রা জানান, তবে এর আগেও  একাধিক পরিবহন এই রোডে চলাচল শুরু করলেও টিকে থাকতে পারেনি কিছু পরিবহন মালিকদের দৌরাত্ম্যে ও অসহযোগিতার জন্য।এএলাকার মানুষের দাবী শীগ্রই আবার চালু হোক এই বিআরটিসি সার্ভিস।