ঢাকা ০২:৩৯ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১৬ জুলাই ২০২৫, ৩১ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
মদনপুর-মদনগঞ্জ সড়ক যেন মরন ফাঁদ কিশোরগঞ্জে সাংবাদিক সুরক্ষা আইনের দাবিতে সোচ্চার সকল বক্তা দুর্নীতির দায়ে ফার্স্ট সিকিউরিটি ব্যাংকের এমডি অপসারণ এনসিপিসহ কোনো দলই প্রাথমিক বাছাইয়ে উত্তীর্ণ হতে পারেনি – ইসি ব্যবসায়ী সোহাগ হ/ত্যা/র অন্যতম আসামী নারায়ণগঞ্জ বন্দর থেকে গ্রেপ্তার বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক আরো জোরদারে আগ্রহী সৌদি আরব পুতিন সবাইকে ধোঁকা দিয়েছেন, কিন্তু আমাকে পারেননি : ট্রাম্প ময়মনসিংহে ২ শিশুসহ মাকে গলা কেটে হ‍ত‍্যা রাজশাহী-৬ আসনে বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশী “ক্লিন ইমেজে”র প্রার্থী নুরুজ্জামান খাঁন মানিক। যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশি পণ্যে ৫০% শুল্ক: পোশাকসহ রপ্তানি খাত পড়ছে চাপে

গুলিস্থান-বান্দুরা রোডে চালু হওয়ার কয়েক ঘন্টার মধ্যেই বন্ধ বিআরটিসি বাস সার্ভিস

অনলাইন ডেস্ক
  • আপডেট সময় : ০৪:২৫:৪২ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৩ অক্টোবর ২০১৯ ১৭ বার পড়া হয়েছে

প্রাইম নিউজ ডেক্সঃ

চালু হওয়ার মাত্র কয়েক ঘন্টার মধ্যেই বন্ধ বহু প্রতিক্ষীত গুলিস্থান-বান্দুরা রোডের বিআরটিসি এসি বাস সার্ভিস । গতকাল রোজ শুক্রবার ৯:৩০ মিনিটে গুলিস্তান হতে বন্দুরার উদ্যেশ্যে ছেড়ে আসা বিআরটিসি বাস টি ১১:৩০ মিনিটে খারশুর নামক স্থানে আসলে তা আটক করে এন.মল্লিক ও যমুনা পরিবহনের মালিক ও শ্রমিকেরা।

এসময় বিআরটিসি বাসটিকে ভাঙচুর এবং সাথে থাকা শ্রমিক ও কর্মকর্তাদের মারধর করে গাড়ী আটকে রাখে। এন মল্লিক পরিবহনের মালিক নার্গিস মল্লিকের ছেলে রবিন মল্লিক, ইসমাইল মল্লিক, কোমরগঞ্জের সেন্টু, দেলোয়ার, যাদু, যমুনা পরিবহনের মালিক চন্দন বাবু সহ অজ্ঞাত আরো ১৫/২০ জনের বিরুদ্ধে মারধরের অভিযোগ করেন বিআরটিসি কেরানীগঞ্জ ডিপোর কর্মকর্তা মন্টু মিয়া।

মন্টু মিয়া বলেন, গতকাল শনিবার সকাল ৯:৩০ মিনিটে বিআরটিসির ঢাকা-বান্দুরা রোডে প্রথম বাসটি কেরানীগঞ্জ হয়ে সিরাজদিখানের খারশুর বেনুয়াখালী অতিক্রম করা মাত্রই এন.মল্লিক ও যমুনা পরিবহনের মালিক ও শ্রমিকরা আক্রমণ করে গাড়ীটি ভাঙচুর সহ আমাদের সুপার ভাইজার তাহের কে মেরে হাত ভেঙে দেয়। এছাড়াও বাসে থাকা যাত্রী, শ্রমিক ও কর্মকর্তাদের নানা ভাবে হেনস্থ করে।

এব্যাপারে যমুনা পরিবহনের মালিক চন্দন মন্ডলের সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, আমি শুনেছি কে বা কারা বিআরটিসি এসি বাস সার্ভিসটি বন্ধ করে দিয়েছে। এর সাথে আমার কোন যোগসূত্র নেই। হামলার সময় আমি এলাকার বাহিরে ছিলাম।  

এ বিষয়ে এখন পর্যন্ত কোন মামলা হয়েছে কিনা সে ব্যাপারে বিআরটিসির পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে,উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাদের সাথে আলোচনা করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

স্থানীয়রা জানান, তবে এর আগেও  একাধিক পরিবহন এই রোডে চলাচল শুরু করলেও টিকে থাকতে পারেনি কিছু পরিবহন মালিকদের দৌরাত্ম্যে ও অসহযোগিতার জন্য।এএলাকার মানুষের দাবী শীগ্রই আবার চালু হোক এই বিআরটিসি সার্ভিস।

নতুন প্রজন্মের অনলাইন টিভি

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য
ট্যাগস :

গুলিস্থান-বান্দুরা রোডে চালু হওয়ার কয়েক ঘন্টার মধ্যেই বন্ধ বিআরটিসি বাস সার্ভিস

আপডেট সময় : ০৪:২৫:৪২ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৩ অক্টোবর ২০১৯

প্রাইম নিউজ ডেক্সঃ

চালু হওয়ার মাত্র কয়েক ঘন্টার মধ্যেই বন্ধ বহু প্রতিক্ষীত গুলিস্থান-বান্দুরা রোডের বিআরটিসি এসি বাস সার্ভিস । গতকাল রোজ শুক্রবার ৯:৩০ মিনিটে গুলিস্তান হতে বন্দুরার উদ্যেশ্যে ছেড়ে আসা বিআরটিসি বাস টি ১১:৩০ মিনিটে খারশুর নামক স্থানে আসলে তা আটক করে এন.মল্লিক ও যমুনা পরিবহনের মালিক ও শ্রমিকেরা।

এসময় বিআরটিসি বাসটিকে ভাঙচুর এবং সাথে থাকা শ্রমিক ও কর্মকর্তাদের মারধর করে গাড়ী আটকে রাখে। এন মল্লিক পরিবহনের মালিক নার্গিস মল্লিকের ছেলে রবিন মল্লিক, ইসমাইল মল্লিক, কোমরগঞ্জের সেন্টু, দেলোয়ার, যাদু, যমুনা পরিবহনের মালিক চন্দন বাবু সহ অজ্ঞাত আরো ১৫/২০ জনের বিরুদ্ধে মারধরের অভিযোগ করেন বিআরটিসি কেরানীগঞ্জ ডিপোর কর্মকর্তা মন্টু মিয়া।

মন্টু মিয়া বলেন, গতকাল শনিবার সকাল ৯:৩০ মিনিটে বিআরটিসির ঢাকা-বান্দুরা রোডে প্রথম বাসটি কেরানীগঞ্জ হয়ে সিরাজদিখানের খারশুর বেনুয়াখালী অতিক্রম করা মাত্রই এন.মল্লিক ও যমুনা পরিবহনের মালিক ও শ্রমিকরা আক্রমণ করে গাড়ীটি ভাঙচুর সহ আমাদের সুপার ভাইজার তাহের কে মেরে হাত ভেঙে দেয়। এছাড়াও বাসে থাকা যাত্রী, শ্রমিক ও কর্মকর্তাদের নানা ভাবে হেনস্থ করে।

এব্যাপারে যমুনা পরিবহনের মালিক চন্দন মন্ডলের সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, আমি শুনেছি কে বা কারা বিআরটিসি এসি বাস সার্ভিসটি বন্ধ করে দিয়েছে। এর সাথে আমার কোন যোগসূত্র নেই। হামলার সময় আমি এলাকার বাহিরে ছিলাম।  

এ বিষয়ে এখন পর্যন্ত কোন মামলা হয়েছে কিনা সে ব্যাপারে বিআরটিসির পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে,উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাদের সাথে আলোচনা করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

স্থানীয়রা জানান, তবে এর আগেও  একাধিক পরিবহন এই রোডে চলাচল শুরু করলেও টিকে থাকতে পারেনি কিছু পরিবহন মালিকদের দৌরাত্ম্যে ও অসহযোগিতার জন্য।এএলাকার মানুষের দাবী শীগ্রই আবার চালু হোক এই বিআরটিসি সার্ভিস।