ঢাকা ০৫:৪৪ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ৩ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
‘বাংলাদেশের এখনকার পরিস্থিতি আমাদের মানতে হবে, বুঝতে হবে’ পুরোনো দুর্গ ফিরে পেতে মরিয়া বিএনপি ছক্কার রেকর্ড তামিমের, এক বছরে এত ছয় মারেনি বাংলাদেশও জামালপুরে শহর রক্ষা বাঁধে ধস, ২০ ফুট জায়গাজুড়ে গর্ত উত্তর সিটির প্রশাসক এজাজকে ঘুষের প্রস্তাব, কর্মকর্তা বরখাস্ত পাঁচ ব্যাংক চূড়ান্তভাবে একীভূত হচ্ছে, বসছে প্রশাসক আন্তর্জাতিক সহযোগিতা ছাড়া ওজোনস্তর রক্ষা সম্ভব নয় : পরিবেশ উপদেষ্টা ধর্ম, মত বা অর্থনৈতিক অবস্থার ভিত্তিতে কাউকে বঞ্চিত করা যাবে না: প্রধান উপদেষ্টা শেখ হাসিনার মামলায় আমিই হয়তো শেষ সাক্ষী: নাহিদ ইসলাম কিছু আসনের লোভে পিআর চাইলে জাতীয় জীবনে ভয়ংকর পরিণতি আসবে : সালাহউদ্দিন

বিজিএমইএ’র অনুরোধের পর পোশাক কারখানায় ছুটি ঘোষণা

অনলাইন ডেস্ক
  • আপডেট সময় : ০৬:২১:০২ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৭ মার্চ ২০২০
  • / 33

করোনা পরিস্থিতিতে সরকারি প্রতিষ্ঠানের মতো সব পোশাক কারখানায় ছুটি ঘোষণা করা হয়েছে। তৈরি পোশাক উদ্যোক্তাদের সংগঠন বিজিএমইএ ও বিকেএমইএ কারখানা বন্ধ রাখতে সদস্যদের অনুরোধ করে আসছিল।

বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে আটটার দিকে সংগঠনের এই সিদ্ধান্তের কথা জানানো হয়। এতে সাড়া দিয়ে মালিকরা নজি নিজ কারাখানায় ছুটি ঘোষণা করেছেন।

ফলে দেশের সব পোশাক কারখানা আপাতত বন্ধ থাকবে। তবে মাস্ক এবং পিপিপি তৈরির কাজ করছে এরকম কারখানাগুলো খোলা থাকবে।

মালিকরা জানিয়েছেন, শিগগিরই করোনা পরিস্থিতির উন্নতি না হলে শ্রম আইনের ১৬ ধারা অনুযায়ী বন্ধের দিকে যেতে পারেন তারা। শ্রম আইনের ১৬ ধারা অনুযায়ী, যে কোন মহামারী পরিস্থিতিতে কারকানা বন্ধ রাখা যায়। সেক্ষেত্রে বন্ধ থাকার সময়টি শ্রমিকদের মূল বেতনের অর্ধেক ও বাড়ি ভাড়া ভাতার অর্থ দেওয়া হয় বলে জানিয়েছেন বিজিএমইএ’র সহ-সভাপতি আরশাদ জামাল দিপু।

তিনি বলেন, যেকোন মূল্যে চলতি মাসের বেতন দিতে হবে। যতো সমস্যাই থাকুক, এটি নিয়ে কেউ অবহেলা করবে বলে মনে হয় না।

নতুন প্রজন্মের অনলাইন টিভি

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

বিজিএমইএ’র অনুরোধের পর পোশাক কারখানায় ছুটি ঘোষণা

আপডেট সময় : ০৬:২১:০২ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৭ মার্চ ২০২০

করোনা পরিস্থিতিতে সরকারি প্রতিষ্ঠানের মতো সব পোশাক কারখানায় ছুটি ঘোষণা করা হয়েছে। তৈরি পোশাক উদ্যোক্তাদের সংগঠন বিজিএমইএ ও বিকেএমইএ কারখানা বন্ধ রাখতে সদস্যদের অনুরোধ করে আসছিল।

বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে আটটার দিকে সংগঠনের এই সিদ্ধান্তের কথা জানানো হয়। এতে সাড়া দিয়ে মালিকরা নজি নিজ কারাখানায় ছুটি ঘোষণা করেছেন।

ফলে দেশের সব পোশাক কারখানা আপাতত বন্ধ থাকবে। তবে মাস্ক এবং পিপিপি তৈরির কাজ করছে এরকম কারখানাগুলো খোলা থাকবে।

মালিকরা জানিয়েছেন, শিগগিরই করোনা পরিস্থিতির উন্নতি না হলে শ্রম আইনের ১৬ ধারা অনুযায়ী বন্ধের দিকে যেতে পারেন তারা। শ্রম আইনের ১৬ ধারা অনুযায়ী, যে কোন মহামারী পরিস্থিতিতে কারকানা বন্ধ রাখা যায়। সেক্ষেত্রে বন্ধ থাকার সময়টি শ্রমিকদের মূল বেতনের অর্ধেক ও বাড়ি ভাড়া ভাতার অর্থ দেওয়া হয় বলে জানিয়েছেন বিজিএমইএ’র সহ-সভাপতি আরশাদ জামাল দিপু।

তিনি বলেন, যেকোন মূল্যে চলতি মাসের বেতন দিতে হবে। যতো সমস্যাই থাকুক, এটি নিয়ে কেউ অবহেলা করবে বলে মনে হয় না।