ঢাকা ০৬:১১ অপরাহ্ন, রবিবার, ২২ জুন ২০২৫, ৮ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

বরগুনায় টিকা ফুরিয়ে  যাওয়ায়, টিকাদান কর্মসূচি বন্ধ

অনলাইন ডেস্ক
  • আপডেট সময় : ০১:৫৬:৩৬ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১০ আগস্ট ২০২১ ১০ বার পড়া হয়েছে
রাসেল হাওলাদার, বরগুনা প্রতিনিধি: বরগুনায় টিকা শেষ হয়ে যাওয়ায় আপাতত টিকাদান কার্যক্রম বন্ধ রয়েছে। নতুন করে টিকার বরাদ্দ চেয়ে আবেদন করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন বরগুনার সিভিল সার্জন।
মঙ্গলবার (১০ আগস্ট) সকাল থেকে বরগুনা সদর হাসপাতাল কেন্দ্রে টিকা ফুরিয়ে যাওয়ায় এ কার্যক্রম বন্ধ রয়েছে। সিভিল সার্জন অফিসেও বরাদ্দ টিকার মজুত শেষ হয়েছে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, মঙ্গলবার বেলা ১১টা থেকে প্রথমে বরগুনা জেনারেল হাসপাতাল এবং পরবর্তীতে ধাপে ধাপে পাথরঘাটা ও আমতলীতে টিকা ফুরিয়ে যাওয়ায় টিকা দেয়া বন্ধ হয়ে যায়। জেলার অন্য দুই উপজেলা বামনা ও বেতাগীতেও টিকা প্রায় শেষ পর্যায়ে।
এদিকে, মঙ্গলবার দুপুর ১২টার দিকে বরগুনা জেনারেল হাসপাতালে টিকা নিতে এসে না পেয়ে ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন টিকাপ্রত্যাশীরা। যারা এসেছিলেন তারা সবাই টিকা পাওয়ার মেসেজও পেয়েছিলেন।
বরগুনার সিভিল সার্জন ডা. মারিয়া হাসান বলেন, টিকা মজুত থাকতে থাকতেই আমরা স্বাস্থ্য বিভাগকে অবহিত করেছি এবং তিনদিন আগেই বরগুনায় টিকা আসার কথা ছিল। টিকা শেষ হওয়ায় আপাতত টিকাদান কর্মসূচি বন্ধ রয়েছে।
তিনি আরও জানান, টিকার বরাদ্দ চেয়ে নতুন করে স্বাস্থ্য অধিদফতরে আবেদন করা হয়েছে। টিকা আসার পর বরগুনায় আবার টিকাদান কার্যক্রম শুরু হবে।
এ পর্যন্ত বরগুনায় এক লাখ ১০ হাজার ৮৬০ ডোজ টিকা প্রদান করা হয়েছে। এর মধ্যে ভারতের কোভিশিল্ডের ৪৭ হাজার ২৬০ ডোজ এবং চীনের সিনোফার্মের ৬৩ হাজার ৪৮০ ডোজ।

নতুন প্রজন্মের অনলাইন টিভি

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য
ট্যাগস :

বরগুনায় টিকা ফুরিয়ে  যাওয়ায়, টিকাদান কর্মসূচি বন্ধ

আপডেট সময় : ০১:৫৬:৩৬ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১০ আগস্ট ২০২১
রাসেল হাওলাদার, বরগুনা প্রতিনিধি: বরগুনায় টিকা শেষ হয়ে যাওয়ায় আপাতত টিকাদান কার্যক্রম বন্ধ রয়েছে। নতুন করে টিকার বরাদ্দ চেয়ে আবেদন করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন বরগুনার সিভিল সার্জন।
মঙ্গলবার (১০ আগস্ট) সকাল থেকে বরগুনা সদর হাসপাতাল কেন্দ্রে টিকা ফুরিয়ে যাওয়ায় এ কার্যক্রম বন্ধ রয়েছে। সিভিল সার্জন অফিসেও বরাদ্দ টিকার মজুত শেষ হয়েছে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, মঙ্গলবার বেলা ১১টা থেকে প্রথমে বরগুনা জেনারেল হাসপাতাল এবং পরবর্তীতে ধাপে ধাপে পাথরঘাটা ও আমতলীতে টিকা ফুরিয়ে যাওয়ায় টিকা দেয়া বন্ধ হয়ে যায়। জেলার অন্য দুই উপজেলা বামনা ও বেতাগীতেও টিকা প্রায় শেষ পর্যায়ে।
এদিকে, মঙ্গলবার দুপুর ১২টার দিকে বরগুনা জেনারেল হাসপাতালে টিকা নিতে এসে না পেয়ে ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন টিকাপ্রত্যাশীরা। যারা এসেছিলেন তারা সবাই টিকা পাওয়ার মেসেজও পেয়েছিলেন।
বরগুনার সিভিল সার্জন ডা. মারিয়া হাসান বলেন, টিকা মজুত থাকতে থাকতেই আমরা স্বাস্থ্য বিভাগকে অবহিত করেছি এবং তিনদিন আগেই বরগুনায় টিকা আসার কথা ছিল। টিকা শেষ হওয়ায় আপাতত টিকাদান কর্মসূচি বন্ধ রয়েছে।
তিনি আরও জানান, টিকার বরাদ্দ চেয়ে নতুন করে স্বাস্থ্য অধিদফতরে আবেদন করা হয়েছে। টিকা আসার পর বরগুনায় আবার টিকাদান কার্যক্রম শুরু হবে।
এ পর্যন্ত বরগুনায় এক লাখ ১০ হাজার ৮৬০ ডোজ টিকা প্রদান করা হয়েছে। এর মধ্যে ভারতের কোভিশিল্ডের ৪৭ হাজার ২৬০ ডোজ এবং চীনের সিনোফার্মের ৬৩ হাজার ৪৮০ ডোজ।