ঢাকা ০২:২২ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৩ জুন ২০২৫, ৯ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
ডুমুরিয়ায় নারী উদ্যোক্তা তপু বিশ্বাসের সফল পটল চাষে চমক25 ইরানে মার্কিন হামলার পর আন্তর্জাতিক বাজারে বেড়ে গেল তেলের দাম সাবেক এমপি সাবিনা আক্তার তুহিন গ্রেপ্তার টাঙ্গুয়ার হাওরের সংরক্ষিত এলাকায় হাউসবোট প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা25 স্বাধীন ও দক্ষ বিচার বিভাগ গড়তে অন্তর্বর্তী সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ25 মুন্সীগঞ্জ-৩ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য ফয়সাল বিপ্লবকে গ্রেফতার করেছে ডিবি পুলিশ ১৮তম পরীক্ষায় উত্তীর্ণ ৩৫ ঊর্ধ্ব নিবন্ধনধারীদের সুযোগ দাবিতে আন্দোলন শুরু ভয়াবহ অসুখের কারণে বিয়ে করছেন না সালমান, জানালেন নিজেই25 নতুন দল নিবন্ধনের আবেদনের সময় শেষ হচ্ছে আজ ৭ লাখ ৯০ হাজার কোটি টাকার বাজেট অনুমোদন

বিজিএমইএ’র অনুরোধের পর পোশাক কারখানায় ছুটি ঘোষণা

অনলাইন ডেস্ক
  • আপডেট সময় : ০৬:২১:০২ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৭ মার্চ ২০২০ ১৪ বার পড়া হয়েছে

করোনা পরিস্থিতিতে সরকারি প্রতিষ্ঠানের মতো সব পোশাক কারখানায় ছুটি ঘোষণা করা হয়েছে। তৈরি পোশাক উদ্যোক্তাদের সংগঠন বিজিএমইএ ও বিকেএমইএ কারখানা বন্ধ রাখতে সদস্যদের অনুরোধ করে আসছিল।

বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে আটটার দিকে সংগঠনের এই সিদ্ধান্তের কথা জানানো হয়। এতে সাড়া দিয়ে মালিকরা নজি নিজ কারাখানায় ছুটি ঘোষণা করেছেন।

ফলে দেশের সব পোশাক কারখানা আপাতত বন্ধ থাকবে। তবে মাস্ক এবং পিপিপি তৈরির কাজ করছে এরকম কারখানাগুলো খোলা থাকবে।

মালিকরা জানিয়েছেন, শিগগিরই করোনা পরিস্থিতির উন্নতি না হলে শ্রম আইনের ১৬ ধারা অনুযায়ী বন্ধের দিকে যেতে পারেন তারা। শ্রম আইনের ১৬ ধারা অনুযায়ী, যে কোন মহামারী পরিস্থিতিতে কারকানা বন্ধ রাখা যায়। সেক্ষেত্রে বন্ধ থাকার সময়টি শ্রমিকদের মূল বেতনের অর্ধেক ও বাড়ি ভাড়া ভাতার অর্থ দেওয়া হয় বলে জানিয়েছেন বিজিএমইএ’র সহ-সভাপতি আরশাদ জামাল দিপু।

তিনি বলেন, যেকোন মূল্যে চলতি মাসের বেতন দিতে হবে। যতো সমস্যাই থাকুক, এটি নিয়ে কেউ অবহেলা করবে বলে মনে হয় না।

নতুন প্রজন্মের অনলাইন টিভি

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য
ট্যাগস :

বিজিএমইএ’র অনুরোধের পর পোশাক কারখানায় ছুটি ঘোষণা

আপডেট সময় : ০৬:২১:০২ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৭ মার্চ ২০২০

করোনা পরিস্থিতিতে সরকারি প্রতিষ্ঠানের মতো সব পোশাক কারখানায় ছুটি ঘোষণা করা হয়েছে। তৈরি পোশাক উদ্যোক্তাদের সংগঠন বিজিএমইএ ও বিকেএমইএ কারখানা বন্ধ রাখতে সদস্যদের অনুরোধ করে আসছিল।

বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে আটটার দিকে সংগঠনের এই সিদ্ধান্তের কথা জানানো হয়। এতে সাড়া দিয়ে মালিকরা নজি নিজ কারাখানায় ছুটি ঘোষণা করেছেন।

ফলে দেশের সব পোশাক কারখানা আপাতত বন্ধ থাকবে। তবে মাস্ক এবং পিপিপি তৈরির কাজ করছে এরকম কারখানাগুলো খোলা থাকবে।

মালিকরা জানিয়েছেন, শিগগিরই করোনা পরিস্থিতির উন্নতি না হলে শ্রম আইনের ১৬ ধারা অনুযায়ী বন্ধের দিকে যেতে পারেন তারা। শ্রম আইনের ১৬ ধারা অনুযায়ী, যে কোন মহামারী পরিস্থিতিতে কারকানা বন্ধ রাখা যায়। সেক্ষেত্রে বন্ধ থাকার সময়টি শ্রমিকদের মূল বেতনের অর্ধেক ও বাড়ি ভাড়া ভাতার অর্থ দেওয়া হয় বলে জানিয়েছেন বিজিএমইএ’র সহ-সভাপতি আরশাদ জামাল দিপু।

তিনি বলেন, যেকোন মূল্যে চলতি মাসের বেতন দিতে হবে। যতো সমস্যাই থাকুক, এটি নিয়ে কেউ অবহেলা করবে বলে মনে হয় না।