ঢাকা ০৩:৪০ অপরাহ্ন, শনিবার, ০২ অগাস্ট ২০২৫, ১৮ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
গুলিস্তানের সুন্দরবন স্কয়ার মার্কেটের ৫ম তলায় ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড,নিয়ন্ত্রণে ফায়ার সার্ভিসের ১১ ইউনিট সংসদের উচ্চকক্ষ হবে ১০০ আসনের, পিআর পদ্ধতিতে মনোনয়নের সিদ্ধান্ত অপু বিশ্বাসের কথা আগে জানলে শাকিব খানের সাথে জড়াতাম না: বুবলি এনসিপির জুলাই পদযাত্রা সমাপ্ত ট্রাম্প পাকিস্তান বাণিজ্য চুক্তি ও তেলসম্পদ উন্নয়ন বিয়েবাড়িতে ডাকাতি স্বর্ণালঙ্কার ও টাকা লুট আতিয়ার আটক পানি নিষ্কাশনের অভাবে জলাবদ্ধতায় নাকাল শতাধিক পরিবার সদরপুর মেধাবী শিক্ষার্থী পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠিত দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক আরও দৃঢ় করার অঙ্গীকার বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা ছাড়া ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১০ বছরে ৮৪ বার পেছালো সাগর-রুনি হত্যার তদন্ত প্রতিবেদন

অনলাইন ডেস্ক
  • আপডেট সময় : ০৪:৫৫:২২ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৪ জানুয়ারি ২০২২ ২৯ বার পড়া হয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদক: ১০ বছরে ৮৪ বার সময় পেয়েও সাংবাদিক দম্পতি সাগর সরওয়ার ও মেহেরুন রুনি হত্যা মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করতে পারেননি র‌্যাবের তদন্ত কর্মকর্তা।

সোমবার এই মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের জন্য দিন ধার্য ছিল। কিন্তু প্রতিবেদন দাখিল না করে আবারও সময় চান মামলার তদন্ত কর্মকর্তা। শুনানি নিয়ে ঢাকা মহানগর হাকিম তরিকুল ইসলাম আগামী ২৩ ফেব্রুয়ারি প্রতিবেদন দাখিলের জন্য নতুন দিন ধার্য করে দেন। এ‌ নিয়ে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ৮৫ বার সময় পেলেন তদন্ত কর্মকর্তা।

এদিকে সাংবাদিক সমাজ ও নিহতদের স্বজনরা অপেক্ষায় আছেন তদন্ত প্রতিবেদনের জন্য। তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল হলেই হয়তো তার ভিত্তিতে শুরু হতে পারে এই চাঞ্চল্যকর হত্যা মামলার বিচারকাজ, এমনটাই মনে করছেন তারা।

চাঁদাবাজি মামলায় যুবমহিলালীগ নেত্রী গ্রেফতারচাঁদাবাজি মামলায় যুবমহিলালীগ নেত্রী গ্রেফতার

চাঞ্চল্যকর এই হত্যা মামলায় গত বছরের মার্চ মাসে র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নের (র‌্যাব) তদন্ত কর্মকর্তা হাইকোর্টে অগ্রগতির প্রতিবেদন দিয়ে বলেছিলেন, সাগর-রুনি হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় দুইজন অপরিচিত ব্যক্তি জড়িত ছিল। সাগরের হাতে বাঁধা চাদর এবং রুনির টি-শার্টে ঐ দুই ব্যক্তির ডিএনএর প্রমাণ মিলেছে। অপরাধীদের শনাক্ত করতে ডিএনএ রিপোর্ট প্রস্তুতকারী মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের দুটি ল্যাবে যোগাযোগ অব্যাহত আছে। প্রতিষ্ঠান দুটি ডিএনএর মাধ্যমে অপরাধীর ছবি বা অবয়ব প্রস্তুতের কাজ করে যাচ্ছে।

২০১২ সালের ১১ ফেব্রুয়ারি রাতে ঢাকার পশ্চিম রাজাবাজারে সাংবাদিক দম্পতি মাছরাঙা টেলিভিশনের বার্তা সম্পাদক সাগর সরওয়ার এবং এটিএন বাংলার জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক মেহেরুন রুনি তাদের ভাড়াবাসায় নির্মমভাবে খুন হন। পরদিন ভোরে তাদের ক্ষতবিক্ষত মরদেহ উদ্ধার করা হয়। ঐ বছরের ১২ ফেব্রুয়ারি রুনির ভাই নওশের আলী রোমান বাদি হয়ে শেরেবাংলা নগর থানায় মামলা করেন। প্রথমে মামলাটির তদন্ত করেন শেরেবাংলা নগর থানার একজন কর্মকর্তা। পরে তদন্তভার পড়ে গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) ওপর। দুই মাস পর হাইকোর্টের আদেশে মামলাটির তদন্তের দায়িত্ব দেওয়া হয় র‌্যাবকে।

নতুন প্রজন্মের অনলাইন টিভি

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য
ট্যাগস :

১০ বছরে ৮৪ বার পেছালো সাগর-রুনি হত্যার তদন্ত প্রতিবেদন

আপডেট সময় : ০৪:৫৫:২২ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৪ জানুয়ারি ২০২২

নিজস্ব প্রতিবেদক: ১০ বছরে ৮৪ বার সময় পেয়েও সাংবাদিক দম্পতি সাগর সরওয়ার ও মেহেরুন রুনি হত্যা মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করতে পারেননি র‌্যাবের তদন্ত কর্মকর্তা।

সোমবার এই মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের জন্য দিন ধার্য ছিল। কিন্তু প্রতিবেদন দাখিল না করে আবারও সময় চান মামলার তদন্ত কর্মকর্তা। শুনানি নিয়ে ঢাকা মহানগর হাকিম তরিকুল ইসলাম আগামী ২৩ ফেব্রুয়ারি প্রতিবেদন দাখিলের জন্য নতুন দিন ধার্য করে দেন। এ‌ নিয়ে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ৮৫ বার সময় পেলেন তদন্ত কর্মকর্তা।

এদিকে সাংবাদিক সমাজ ও নিহতদের স্বজনরা অপেক্ষায় আছেন তদন্ত প্রতিবেদনের জন্য। তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল হলেই হয়তো তার ভিত্তিতে শুরু হতে পারে এই চাঞ্চল্যকর হত্যা মামলার বিচারকাজ, এমনটাই মনে করছেন তারা।

চাঁদাবাজি মামলায় যুবমহিলালীগ নেত্রী গ্রেফতারচাঁদাবাজি মামলায় যুবমহিলালীগ নেত্রী গ্রেফতার

চাঞ্চল্যকর এই হত্যা মামলায় গত বছরের মার্চ মাসে র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নের (র‌্যাব) তদন্ত কর্মকর্তা হাইকোর্টে অগ্রগতির প্রতিবেদন দিয়ে বলেছিলেন, সাগর-রুনি হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় দুইজন অপরিচিত ব্যক্তি জড়িত ছিল। সাগরের হাতে বাঁধা চাদর এবং রুনির টি-শার্টে ঐ দুই ব্যক্তির ডিএনএর প্রমাণ মিলেছে। অপরাধীদের শনাক্ত করতে ডিএনএ রিপোর্ট প্রস্তুতকারী মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের দুটি ল্যাবে যোগাযোগ অব্যাহত আছে। প্রতিষ্ঠান দুটি ডিএনএর মাধ্যমে অপরাধীর ছবি বা অবয়ব প্রস্তুতের কাজ করে যাচ্ছে।

২০১২ সালের ১১ ফেব্রুয়ারি রাতে ঢাকার পশ্চিম রাজাবাজারে সাংবাদিক দম্পতি মাছরাঙা টেলিভিশনের বার্তা সম্পাদক সাগর সরওয়ার এবং এটিএন বাংলার জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক মেহেরুন রুনি তাদের ভাড়াবাসায় নির্মমভাবে খুন হন। পরদিন ভোরে তাদের ক্ষতবিক্ষত মরদেহ উদ্ধার করা হয়। ঐ বছরের ১২ ফেব্রুয়ারি রুনির ভাই নওশের আলী রোমান বাদি হয়ে শেরেবাংলা নগর থানায় মামলা করেন। প্রথমে মামলাটির তদন্ত করেন শেরেবাংলা নগর থানার একজন কর্মকর্তা। পরে তদন্তভার পড়ে গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) ওপর। দুই মাস পর হাইকোর্টের আদেশে মামলাটির তদন্তের দায়িত্ব দেওয়া হয় র‌্যাবকে।