ঢাকা ০১:৫১ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ০৮ ডিসেম্বর ২০২৫, ২৩ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

আগামী ২২ জানুয়ারি থেকে ই-পাসপোর্ট বিতরণ শুরু

অনলাইন ডেস্ক
  • আপডেট সময় : ০৫:০৪:৫০ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ৬ জানুয়ারী ২০২০
  • / 89

আগামী ২২ জানুয়ারি থেকে ই-পাসপোর্ট বিতরণ শুরু হবে জানিয়েছেন ইমিগ্রেশন ও পাসপোর্ট বিভাগের (ডিআইপি) মহাপরিচালক মেজর জেনারেল শাকিল আহমেদ । ই-পাসপোর্টের সকল প্রস্তুতি ও আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন করেছে। আগামী ২২ জানুয়ারি থেকে ই-পাসপোর্ট বিতরণ উদ্বোধন করা হবে।
রাজধানীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে সকাল ১০টায় এক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে ই-পাসপোর্টের উদ্বোধন করবেন।

সোমবার সকালে মোবাইল ফোনে তার সাথে কথা হলে তিনি এ তথ্য জানান।

তিনি জানান, বিখ্যাত জার্মান কোম্পানি ভেরিডোস জিএমবিএইস দেশে ই-পাসপোর্ট ও ই-গেট নিয়ে কাজ করছে। ই-পাসপোর্টের সূচনা দিয়ে ইমিগ্রেশন প্রক্রিয়া তৈরি করার প্রক্রিয়া চলছে। প্রাথমিকভাবে আগারগাঁও, যাত্রাবাড়ী এবং উত্তরা পাসপোর্ট অফিস থেকে ই-পাসপোর্ট বিতরণ করা হবে এবং পরবর্তীতে পর্যায়ক্রমে সর্বত্র ই-পাসপোর্ট বিতরণ করা হবে।

উল্লেখ্য, বাংলাদেশ ই-পাসপোর্ট চালু এবং অটোমেটিক বর্ডার কন্ট্রোল ম্যানেজমেন্ট’ প্রকল্পটি চার হাজার ৫৬৯ কোটি টাকা ব্যয়ে বাস্তবায়িত হচ্ছে। সরকারের নিজস্ব তহবিলে ২০১৮ সালের জুলাই থেকে ২০২৮ সালের জুন পর্যন্ত প্রকল্পটি বাস্তবায়ন হবে। ১০ বছরে মোট ৩০ মিলিয়ন পাসপোর্ট সরবরাহ করা হবে। দুই মিলিয়ন পাসপোর্ট তৈরি হবে জার্মানিতে। ফলে যারা আগে আবেদন করবেন, তারা জার্মানির তৈরি পাসপোর্ট পাবেন। ই-পাসপোর্টের মেয়াদ হবে পাঁচ থেকে ১০ বছর। মেশিন রিডেবল পাসপোর্টের পাশাপাশি ইলেকট্রনিক পাসপোর্টের জন্য ২০১৮ সালের ১৯ জুলাই ডিআইপি এবং ভেরিডসের মধ্যে একটি চুক্তি স্বাক্ষর হয়।

নতুন প্রজন্মের অনলাইন টিভি

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

আগামী ২২ জানুয়ারি থেকে ই-পাসপোর্ট বিতরণ শুরু

আপডেট সময় : ০৫:০৪:৫০ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ৬ জানুয়ারী ২০২০

আগামী ২২ জানুয়ারি থেকে ই-পাসপোর্ট বিতরণ শুরু হবে জানিয়েছেন ইমিগ্রেশন ও পাসপোর্ট বিভাগের (ডিআইপি) মহাপরিচালক মেজর জেনারেল শাকিল আহমেদ । ই-পাসপোর্টের সকল প্রস্তুতি ও আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন করেছে। আগামী ২২ জানুয়ারি থেকে ই-পাসপোর্ট বিতরণ উদ্বোধন করা হবে।
রাজধানীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে সকাল ১০টায় এক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে ই-পাসপোর্টের উদ্বোধন করবেন।

সোমবার সকালে মোবাইল ফোনে তার সাথে কথা হলে তিনি এ তথ্য জানান।

তিনি জানান, বিখ্যাত জার্মান কোম্পানি ভেরিডোস জিএমবিএইস দেশে ই-পাসপোর্ট ও ই-গেট নিয়ে কাজ করছে। ই-পাসপোর্টের সূচনা দিয়ে ইমিগ্রেশন প্রক্রিয়া তৈরি করার প্রক্রিয়া চলছে। প্রাথমিকভাবে আগারগাঁও, যাত্রাবাড়ী এবং উত্তরা পাসপোর্ট অফিস থেকে ই-পাসপোর্ট বিতরণ করা হবে এবং পরবর্তীতে পর্যায়ক্রমে সর্বত্র ই-পাসপোর্ট বিতরণ করা হবে।

উল্লেখ্য, বাংলাদেশ ই-পাসপোর্ট চালু এবং অটোমেটিক বর্ডার কন্ট্রোল ম্যানেজমেন্ট’ প্রকল্পটি চার হাজার ৫৬৯ কোটি টাকা ব্যয়ে বাস্তবায়িত হচ্ছে। সরকারের নিজস্ব তহবিলে ২০১৮ সালের জুলাই থেকে ২০২৮ সালের জুন পর্যন্ত প্রকল্পটি বাস্তবায়ন হবে। ১০ বছরে মোট ৩০ মিলিয়ন পাসপোর্ট সরবরাহ করা হবে। দুই মিলিয়ন পাসপোর্ট তৈরি হবে জার্মানিতে। ফলে যারা আগে আবেদন করবেন, তারা জার্মানির তৈরি পাসপোর্ট পাবেন। ই-পাসপোর্টের মেয়াদ হবে পাঁচ থেকে ১০ বছর। মেশিন রিডেবল পাসপোর্টের পাশাপাশি ইলেকট্রনিক পাসপোর্টের জন্য ২০১৮ সালের ১৯ জুলাই ডিআইপি এবং ভেরিডসের মধ্যে একটি চুক্তি স্বাক্ষর হয়।