ঢাকা ০৩:১৪ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ০৯ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ২৫ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
যেদিন রাস্তায় নামবো, সেদিন বন্দুকও কিছু করতে পারবে না: কাদের সিদ্দিকী ডাকসু নির্বাচন : ভোটের দিন ঢাবিতে মোতায়েন থাকবে ২০৯৬ পুলিশ সদস্য ‘গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারে প্রত্যেকটি নেতাকর্মী অতন্দ্র প্রহরীর মতো কাজ করবে’ ভারতে ১২০০ টন ইলিশ রফতানির সিদ্ধান্ত, প্রতি কেজির দাম মাত্র ১৫২১ টাকা ডাকসু নির্বাচনে কোনো সংশ্লিষ্টতা নেই : সেনাসদর বেইনসাফির রাজনীতি নয়, সত্যের পথে থাকতে হবে: হাসনাত আবদুল্লাহ যারা ১০ আসনও পাবে না, তারাই নির্বাচন বানচাল করতে চায়: রুমিন ফারহানা ক্যালেন্ডার মেনে বিসিএস পরীক্ষা আয়োজনের নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন ঠেকানোর কোনো শক্তি পৃথিবীতে নেই : শফিকুল আলম তারেক রহমান যেদিন ফিরবেন সেদিন বিএনপির অর্ধেক প্রচারণা হয়ে যাবে : সালাহউদ্দিন আহমদ

রাজধানীর ৫২ এলাকা লকডাউন

অনলাইন ডেস্ক
  • আপডেট সময় : ০৭:৩১:৪৪ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ৮ এপ্রিল ২০২০
  • / 38

প্রাইম টিভি বাংলা: দেশে করোনাভাইরাস সংক্রমণের শুরু থেকেই একে একে লকডাউন ঘোষণা করা হচ্ছে বিভিন্ন এলাকা। যেখানেই আক্রান্তের খোঁজ মিলছে সেখানেই লকডাউন ঘোষণা করছে স্থানীয় প্রশাসন। রাজধানীতে আক্রান্তের সংখ্যা সবচেয়ে বেশি, তাই এখানে এখন পর্যন্ত ৫২ এলাকা লকডাউন করা হয়েছে। সর্বশেষ গতকাল মঙ্গলবার নতুন করে রাজধানীর ১০ এলাকা লকডাউনের আওতায় নিয়ে আসা হয়। এসব এলাকা থেকে কেউ বাইরে বের হতে পারবে না, ভেতরেও ঢুকতে পারবে না।

সর্বপ্রথম লকডাউন ঘোষণা করা হয় মিরপুরের টোলারবাগ এলাকা।

করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ার প্রেক্ষিতে এরপর একে একে লকডাউন করা হয় বসুন্ধরা এলাকার অ্যাপোলো হাসপাতালসংলগ্ন এলাকা, বসুন্ধরা ডি ব্লকের রোড-৫, বুয়েট এলাকার একাংশ, মহাখালীর আরজত পাড়ার একটি ভবন, ইস্কাটনের দিলু রোডের একাংশ, কাজীপাড়ার একটি অংশ, উত্তরা ১৪ নম্বর সেক্টরের একটি সড়ক এলাকা, সেন্ট্রাল রোডের কিছু অংশ, মিরপুর-১০-এর ৭ নম্বর রোড, নন্দীপাড়ার ব্রিজের পাশের এলাকা।

আরো লকডাউন করা হয়েছে সোয়ারীঘাটের কিছু অংশ, পল্টনের কিছু অংশ, আশকোনার কিছু অংশ, নয়াটোলার একাংশ, সেনপাড়ার একটি অংশ, মীর হাজিরবাগের একাংশ, মিরপুর সেকশন ১১-এর একটি সড়ক, লালবাগের খাজে দেওয়ান রোডের একটি, ধানমন্ডি-৬-এর একটি অংশ, মিরপুর-১৩ ডেসকো কোয়ার্টার, দক্ষিণ যাত্রাবাড়ীর কুতুবখালী, পশ্চিম মানিকনগর, নারিন্দার কিছু এলাকা, গ্রিন লাইফ হাসপাতাল এলাকা, ইসলামপুরের একাংশ।

এছাড়া আরো আছে পুরান ঢাকায় খাজে দেওয়ান লেনের ২০০ ভবন, মোহাম্মদপুর এবং আদাবররে ৬টি এলাকা, মোহাম্মদপুর কৃষি মার্কেটের সামনের এলাকা, রাজিয়া সুলতানা রোড, তাজমহল রোড মিনার মসজিদ এলাকা, বাবর রোডের একাংশ, বছিলা উত্তর মোরা এলাকা।

লকডাউন ঘোষণার পর থেকেই এসব এলাকায় দিনরাত ২৪ ঘণ্টা পুলিশি প্রহরা থাকবে। কাউকে চলাচল করতে দেওয়া হবে না। দোকানপাটও বন্ধ থাকবে।

নতুন প্রজন্মের অনলাইন টিভি

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

রাজধানীর ৫২ এলাকা লকডাউন

আপডেট সময় : ০৭:৩১:৪৪ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ৮ এপ্রিল ২০২০

প্রাইম টিভি বাংলা: দেশে করোনাভাইরাস সংক্রমণের শুরু থেকেই একে একে লকডাউন ঘোষণা করা হচ্ছে বিভিন্ন এলাকা। যেখানেই আক্রান্তের খোঁজ মিলছে সেখানেই লকডাউন ঘোষণা করছে স্থানীয় প্রশাসন। রাজধানীতে আক্রান্তের সংখ্যা সবচেয়ে বেশি, তাই এখানে এখন পর্যন্ত ৫২ এলাকা লকডাউন করা হয়েছে। সর্বশেষ গতকাল মঙ্গলবার নতুন করে রাজধানীর ১০ এলাকা লকডাউনের আওতায় নিয়ে আসা হয়। এসব এলাকা থেকে কেউ বাইরে বের হতে পারবে না, ভেতরেও ঢুকতে পারবে না।

সর্বপ্রথম লকডাউন ঘোষণা করা হয় মিরপুরের টোলারবাগ এলাকা।

করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ার প্রেক্ষিতে এরপর একে একে লকডাউন করা হয় বসুন্ধরা এলাকার অ্যাপোলো হাসপাতালসংলগ্ন এলাকা, বসুন্ধরা ডি ব্লকের রোড-৫, বুয়েট এলাকার একাংশ, মহাখালীর আরজত পাড়ার একটি ভবন, ইস্কাটনের দিলু রোডের একাংশ, কাজীপাড়ার একটি অংশ, উত্তরা ১৪ নম্বর সেক্টরের একটি সড়ক এলাকা, সেন্ট্রাল রোডের কিছু অংশ, মিরপুর-১০-এর ৭ নম্বর রোড, নন্দীপাড়ার ব্রিজের পাশের এলাকা।

আরো লকডাউন করা হয়েছে সোয়ারীঘাটের কিছু অংশ, পল্টনের কিছু অংশ, আশকোনার কিছু অংশ, নয়াটোলার একাংশ, সেনপাড়ার একটি অংশ, মীর হাজিরবাগের একাংশ, মিরপুর সেকশন ১১-এর একটি সড়ক, লালবাগের খাজে দেওয়ান রোডের একটি, ধানমন্ডি-৬-এর একটি অংশ, মিরপুর-১৩ ডেসকো কোয়ার্টার, দক্ষিণ যাত্রাবাড়ীর কুতুবখালী, পশ্চিম মানিকনগর, নারিন্দার কিছু এলাকা, গ্রিন লাইফ হাসপাতাল এলাকা, ইসলামপুরের একাংশ।

এছাড়া আরো আছে পুরান ঢাকায় খাজে দেওয়ান লেনের ২০০ ভবন, মোহাম্মদপুর এবং আদাবররে ৬টি এলাকা, মোহাম্মদপুর কৃষি মার্কেটের সামনের এলাকা, রাজিয়া সুলতানা রোড, তাজমহল রোড মিনার মসজিদ এলাকা, বাবর রোডের একাংশ, বছিলা উত্তর মোরা এলাকা।

লকডাউন ঘোষণার পর থেকেই এসব এলাকায় দিনরাত ২৪ ঘণ্টা পুলিশি প্রহরা থাকবে। কাউকে চলাচল করতে দেওয়া হবে না। দোকানপাটও বন্ধ থাকবে।