ঢাকা ০৬:২১ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৯ জুলাই ২০২৫, ৪ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
এনসিপির উদ্দেশ্যে আবুল কাউছার আশা “রাজনীতিতে শিষ্টাচার থাকাটা জরুরী” আদর্শে আঘাত সহ্য করবে না বিএনপির নেতাকর্মী ৫৪ কোটির সংস্কার, সেই নারায়ণগঞ্জ বন্দর সড়কই মৃত্যুফাঁদ! হলফনামায় মিথ্যা তথ্য: শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে পারবে না ইসি ঢাকার বাজারে সবজির দাম চড়া, কাঁচা মরিচ ৩২০ টাকা কেজি মুন্সীগঞ্জে এনসিপির পথসভায় নতুন বাংলাদেশ গড়ার আহ্বান ইন্টারনেট বন্ধ : তদন্তে মিলেছে রাষ্ট্রীয় পরিকল্পনার প্রমাণ গোপালগঞ্জ সদর উপজেলায় সংঘর্ষে রিকশাচালক রমজান মুন্সীর মৃত্যু গাজায় ইসরায়েলের হামলায় নিহত ৫৮ হাজার ৬৭৭ ফিলিস্তিনি নারায়ণগঞ্জে জামায়াতের বিক্ষোভ, গোপালগঞ্জে এনসিপির সমাবেশে হামলার প্রতিবাদ

উন্নতির জন্য ভারত-বাংলাদেশকে একসঙ্গে এগিয়ে যেতে হবে:মোদি

অনলাইন ডেস্ক
  • আপডেট সময় : ১২:৩৬:৩১ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৬ মার্চ ২০২১ ২৫ বার পড়া হয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদক: ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বলেছেন, এ অঞ্চলের উন্নতির জন্য ভারত-বাংলাদেশকে একসঙ্গে এগিয়ে যেতে হবে। একই উন্নয়নের লক্ষে বাংলাদেশ-ভারত এগিয়ে যাচ্ছে।

শুক্রবার জাতীয় প্যারেড গ্রাউন্ডে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী ও বাংলাদেশের সুবর্ণজয়ন্তীর ১০ম দিনে বিশেষ অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

নরেন্দ্র মোদি বলেন, বাংলাদেশ ও ভারতের সম্পর্ক অটুট থাকবে। এই দু’দেশের সম্পর্কের কোনো ফাটল ধরবে না। বাংলাদেশ ও ভারতের সম্পর্ক মজবুত। আর বাংলাদেশকে কোনো শক্তি দমিয়ে রাখতে পারবে না।

ভারতের প্রধানমন্ত্রী বলেন, বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন, বাংলাদেশকে পরাধীন করে রাখা যাবে না। একাত্তরের ৭ মার্চে বঙ্গবন্ধু তার ঐতিহাসিক ভাষণ থেকে যে ডাক দিয়েছিলেন ‘এবারের সংগ্রাম আমাদের মুক্তির সংগ্রাম, এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম’ সেই বক্তব্যও নিজের বক্তব্যে বাংলা ভাষাতেই তুলে ধরেন মোদি।

তিনি বলেন, সেদিন বঙ্গবন্ধুর ডাকে বাংলাদেশের কৃষক, যুবক, শ্রমিক, মজুর সবাই এক হয়ে মুক্তিবাহিনী গঠন করে স্বাধীনতার সশস্ত্র লড়াইয়ে ঝাঁপিয়ে পড়েছিল। তিনি বাঙালিকে মুক্তির স্বপ্ন দেখিয়েছিলেন। সে কারণেই আজ মুজিববর্ষে মানুষ বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন, আদর্শ স্মরণ করছে।

তিনি আরো বলেন, আমি গর্বের সঙ্গে বলতে চাই আমার তরুণ জীবনে প্রথম যেসব আন্দোলনের সঙ্গে যুক্ত ছিলাম, তার মধ্যে ছিল বাংলাদেশের স্বাধীনতার পক্ষে আন্দোলন। তখন আমাদের বয়স ছিল ২০-২২ বছর। ওই সময় আমি ও আমার সঙ্গীরা বাংলাদেশের মানুষের মুক্তির জন্য সত্যাগ্রহ আন্দোলন করেছি। এ কারণে গ্রেপ্তারও হয়েছিলাম।

অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ এবং অনুষ্ঠানের সভাপতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও বঙ্গবন্ধুর কনিষ্ঠ কন্যা শেখ রেহানা এবং জাতীয় সংসদের স্পিকার ড. শিরিন শারমিন চৌধুরীসহ বাংলাদেশ, ভারতসহ বিভিন্ন দেশের উচ্চপর্যায়ের কর্মকর্তারা উপস্থিত রয়েছেন।

এ অনুষ্ঠান বাংলাদেশ টেলিভিশন, বাংলাদেশ বেতার, দেশের বিভিন্ন বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেল, অনলাইন মিডিয়া এবং স্যোশ্যাল মিডিয়ায় সরাসরি সম্প্রচার করা হচ্ছে।

নতুন প্রজন্মের অনলাইন টিভি

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য
ট্যাগস :

উন্নতির জন্য ভারত-বাংলাদেশকে একসঙ্গে এগিয়ে যেতে হবে:মোদি

আপডেট সময় : ১২:৩৬:৩১ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৬ মার্চ ২০২১

নিজস্ব প্রতিবেদক: ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বলেছেন, এ অঞ্চলের উন্নতির জন্য ভারত-বাংলাদেশকে একসঙ্গে এগিয়ে যেতে হবে। একই উন্নয়নের লক্ষে বাংলাদেশ-ভারত এগিয়ে যাচ্ছে।

শুক্রবার জাতীয় প্যারেড গ্রাউন্ডে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী ও বাংলাদেশের সুবর্ণজয়ন্তীর ১০ম দিনে বিশেষ অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

নরেন্দ্র মোদি বলেন, বাংলাদেশ ও ভারতের সম্পর্ক অটুট থাকবে। এই দু’দেশের সম্পর্কের কোনো ফাটল ধরবে না। বাংলাদেশ ও ভারতের সম্পর্ক মজবুত। আর বাংলাদেশকে কোনো শক্তি দমিয়ে রাখতে পারবে না।

ভারতের প্রধানমন্ত্রী বলেন, বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন, বাংলাদেশকে পরাধীন করে রাখা যাবে না। একাত্তরের ৭ মার্চে বঙ্গবন্ধু তার ঐতিহাসিক ভাষণ থেকে যে ডাক দিয়েছিলেন ‘এবারের সংগ্রাম আমাদের মুক্তির সংগ্রাম, এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম’ সেই বক্তব্যও নিজের বক্তব্যে বাংলা ভাষাতেই তুলে ধরেন মোদি।

তিনি বলেন, সেদিন বঙ্গবন্ধুর ডাকে বাংলাদেশের কৃষক, যুবক, শ্রমিক, মজুর সবাই এক হয়ে মুক্তিবাহিনী গঠন করে স্বাধীনতার সশস্ত্র লড়াইয়ে ঝাঁপিয়ে পড়েছিল। তিনি বাঙালিকে মুক্তির স্বপ্ন দেখিয়েছিলেন। সে কারণেই আজ মুজিববর্ষে মানুষ বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন, আদর্শ স্মরণ করছে।

তিনি আরো বলেন, আমি গর্বের সঙ্গে বলতে চাই আমার তরুণ জীবনে প্রথম যেসব আন্দোলনের সঙ্গে যুক্ত ছিলাম, তার মধ্যে ছিল বাংলাদেশের স্বাধীনতার পক্ষে আন্দোলন। তখন আমাদের বয়স ছিল ২০-২২ বছর। ওই সময় আমি ও আমার সঙ্গীরা বাংলাদেশের মানুষের মুক্তির জন্য সত্যাগ্রহ আন্দোলন করেছি। এ কারণে গ্রেপ্তারও হয়েছিলাম।

অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ এবং অনুষ্ঠানের সভাপতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও বঙ্গবন্ধুর কনিষ্ঠ কন্যা শেখ রেহানা এবং জাতীয় সংসদের স্পিকার ড. শিরিন শারমিন চৌধুরীসহ বাংলাদেশ, ভারতসহ বিভিন্ন দেশের উচ্চপর্যায়ের কর্মকর্তারা উপস্থিত রয়েছেন।

এ অনুষ্ঠান বাংলাদেশ টেলিভিশন, বাংলাদেশ বেতার, দেশের বিভিন্ন বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেল, অনলাইন মিডিয়া এবং স্যোশ্যাল মিডিয়ায় সরাসরি সম্প্রচার করা হচ্ছে।