ঢাকা ০৬:২৬ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৯ জুলাই ২০২৫, ৪ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
এনসিপির উদ্দেশ্যে আবুল কাউছার আশা “রাজনীতিতে শিষ্টাচার থাকাটা জরুরী” আদর্শে আঘাত সহ্য করবে না বিএনপির নেতাকর্মী ৫৪ কোটির সংস্কার, সেই নারায়ণগঞ্জ বন্দর সড়কই মৃত্যুফাঁদ! হলফনামায় মিথ্যা তথ্য: শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে পারবে না ইসি ঢাকার বাজারে সবজির দাম চড়া, কাঁচা মরিচ ৩২০ টাকা কেজি মুন্সীগঞ্জে এনসিপির পথসভায় নতুন বাংলাদেশ গড়ার আহ্বান ইন্টারনেট বন্ধ : তদন্তে মিলেছে রাষ্ট্রীয় পরিকল্পনার প্রমাণ গোপালগঞ্জ সদর উপজেলায় সংঘর্ষে রিকশাচালক রমজান মুন্সীর মৃত্যু গাজায় ইসরায়েলের হামলায় নিহত ৫৮ হাজার ৬৭৭ ফিলিস্তিনি নারায়ণগঞ্জে জামায়াতের বিক্ষোভ, গোপালগঞ্জে এনসিপির সমাবেশে হামলার প্রতিবাদ

কঠোর নিরাপত্তায় পবিত্র আশুরা পালিত

অনলাইন ডেস্ক
  • আপডেট সময় : ০৫:১৩:৫৫ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১০ সেপ্টেম্বর ২০১৯ ২৫ বার পড়া হয়েছে

প্রাইম টিভি : মুসলিম বিশ্বে ত্যাগ ও শোকের একটি দিন পবিত্র আশুরা। কারবালায় হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর দৌহিত্র ইমাম হোসেনের মৃত্যুর দিনটি (১০ মহররম) বিশ্বব্যাপী মুসলমানরা শোকের আবহে পালন করে। এরই ধারাবাহিকতায় বিশ্বের অন্যান্য মুসলিম দেশের পাশাপাশি বাংলাদেশেও শত শত শিয়া মুসলিম কারবালার বিয়োগাত্মক ঘটনা স্মরণে ভাবগাম্ভীর্যের মধ্য দিয়ে মঙ্গলবার পালিত হয়েছে পবিত্র আশুরা। দিবসটি উপলক্ষে প্রতিবছরের মতো এবারও রাজধানীর হোসেনি দালান ইমামবাড়া থেকে তাজিয়া মিছিল বের করা হয়। এতে অংশ নেয় হাজার হাজার মানুষ।

সকালে মিছিলটি হোসেনি দালান থেকে বের হয়ে বকশী বাজার লেন, কলপাড়, উমেশ দত্ত রোড, উর্দু রোড ঢাল, লালবাগ চৌরাস্তা, এতিমখানা রোড, আজিমপুর মেটারনিটি, নীলক্ষেত মোড়, সিটি কলেজ, ধানমণ্ডি-২, রাইফেলস স্কয়ার হয়ে ‘অস্থায়ী কারবালায়’ (বিজিবি সদর দপ্তরের গেটের উল্টো দিকে) মিছিলটি শেষ হয়।

সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, তাজিয়া মিছিল ও সংশ্লিষ্ট অন্যান্য অনুষ্ঠান ঘিরে হোসেনি দালান এলাকা ও আশপাশে ব্যাপক নিরাপত্তাব্যবস্থা গড়ে তোলা হয়েছিল।জোরদার করা হয়েছে নিরাপত্তাব্যবস্থা।পুলিশের পাশাপাশি দায়িত্ব পালন করেছেন সাদা পোশাকধারী অন্যান্য আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীয় সদস্যরাও।

গতকাল সোমবার ইমামবাড়ায় সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, শত শত শিয়া মুসলিম কারবালার বিয়োগাত্মক ঘটনা স্মরণে ভাবগাম্ভীর্যের মধ্য দিয়ে পালন করছে বিভিন্ন রীতি-নীতি। তাজিয়া মিছিল ও সংশ্লিষ্ট অন্যান্য অনুষ্ঠান ঘিরে হোসেনি দালান এলাকা ও আশপাশে ব্যাপক নিরাপত্তাব্যবস্থা গড়ে তোলা হয়েছে। পুরো এলাকা ক্লোজড সার্কিট (সিসি) ক্যামেরার ?মাধ্যমে পর্যবেক্ষণ করা হচ্ছে। এবার আশুরা উপলক্ষে হোসেনি দালানে প্রবেশের ক্ষেত্রে রয়েছে যথেষ্ট কড়াকড়ি। পুলিশের পাশাপাশি ইমামবাড়া কর্তৃপক্ষ প্রায় ২০০ স্বেচ্ছাসেবক দিয়ে নিজস্ব নিরাপত্তাব্যবস্থা গড়ে তুলেছে।

নতুন প্রজন্মের অনলাইন টিভি

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য
ট্যাগস :

কঠোর নিরাপত্তায় পবিত্র আশুরা পালিত

আপডেট সময় : ০৫:১৩:৫৫ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১০ সেপ্টেম্বর ২০১৯

প্রাইম টিভি : মুসলিম বিশ্বে ত্যাগ ও শোকের একটি দিন পবিত্র আশুরা। কারবালায় হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর দৌহিত্র ইমাম হোসেনের মৃত্যুর দিনটি (১০ মহররম) বিশ্বব্যাপী মুসলমানরা শোকের আবহে পালন করে। এরই ধারাবাহিকতায় বিশ্বের অন্যান্য মুসলিম দেশের পাশাপাশি বাংলাদেশেও শত শত শিয়া মুসলিম কারবালার বিয়োগাত্মক ঘটনা স্মরণে ভাবগাম্ভীর্যের মধ্য দিয়ে মঙ্গলবার পালিত হয়েছে পবিত্র আশুরা। দিবসটি উপলক্ষে প্রতিবছরের মতো এবারও রাজধানীর হোসেনি দালান ইমামবাড়া থেকে তাজিয়া মিছিল বের করা হয়। এতে অংশ নেয় হাজার হাজার মানুষ।

সকালে মিছিলটি হোসেনি দালান থেকে বের হয়ে বকশী বাজার লেন, কলপাড়, উমেশ দত্ত রোড, উর্দু রোড ঢাল, লালবাগ চৌরাস্তা, এতিমখানা রোড, আজিমপুর মেটারনিটি, নীলক্ষেত মোড়, সিটি কলেজ, ধানমণ্ডি-২, রাইফেলস স্কয়ার হয়ে ‘অস্থায়ী কারবালায়’ (বিজিবি সদর দপ্তরের গেটের উল্টো দিকে) মিছিলটি শেষ হয়।

সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, তাজিয়া মিছিল ও সংশ্লিষ্ট অন্যান্য অনুষ্ঠান ঘিরে হোসেনি দালান এলাকা ও আশপাশে ব্যাপক নিরাপত্তাব্যবস্থা গড়ে তোলা হয়েছিল।জোরদার করা হয়েছে নিরাপত্তাব্যবস্থা।পুলিশের পাশাপাশি দায়িত্ব পালন করেছেন সাদা পোশাকধারী অন্যান্য আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীয় সদস্যরাও।

গতকাল সোমবার ইমামবাড়ায় সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, শত শত শিয়া মুসলিম কারবালার বিয়োগাত্মক ঘটনা স্মরণে ভাবগাম্ভীর্যের মধ্য দিয়ে পালন করছে বিভিন্ন রীতি-নীতি। তাজিয়া মিছিল ও সংশ্লিষ্ট অন্যান্য অনুষ্ঠান ঘিরে হোসেনি দালান এলাকা ও আশপাশে ব্যাপক নিরাপত্তাব্যবস্থা গড়ে তোলা হয়েছে। পুরো এলাকা ক্লোজড সার্কিট (সিসি) ক্যামেরার ?মাধ্যমে পর্যবেক্ষণ করা হচ্ছে। এবার আশুরা উপলক্ষে হোসেনি দালানে প্রবেশের ক্ষেত্রে রয়েছে যথেষ্ট কড়াকড়ি। পুলিশের পাশাপাশি ইমামবাড়া কর্তৃপক্ষ প্রায় ২০০ স্বেচ্ছাসেবক দিয়ে নিজস্ব নিরাপত্তাব্যবস্থা গড়ে তুলেছে।