ঢাকা ০৬:৩১ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৯ জুলাই ২০২৫, ৪ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
এনসিপির উদ্দেশ্যে আবুল কাউছার আশা “রাজনীতিতে শিষ্টাচার থাকাটা জরুরী” আদর্শে আঘাত সহ্য করবে না বিএনপির নেতাকর্মী ৫৪ কোটির সংস্কার, সেই নারায়ণগঞ্জ বন্দর সড়কই মৃত্যুফাঁদ! হলফনামায় মিথ্যা তথ্য: শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে পারবে না ইসি ঢাকার বাজারে সবজির দাম চড়া, কাঁচা মরিচ ৩২০ টাকা কেজি মুন্সীগঞ্জে এনসিপির পথসভায় নতুন বাংলাদেশ গড়ার আহ্বান ইন্টারনেট বন্ধ : তদন্তে মিলেছে রাষ্ট্রীয় পরিকল্পনার প্রমাণ গোপালগঞ্জ সদর উপজেলায় সংঘর্ষে রিকশাচালক রমজান মুন্সীর মৃত্যু গাজায় ইসরায়েলের হামলায় নিহত ৫৮ হাজার ৬৭৭ ফিলিস্তিনি নারায়ণগঞ্জে জামায়াতের বিক্ষোভ, গোপালগঞ্জে এনসিপির সমাবেশে হামলার প্রতিবাদ

বরগুনায় হৃদয় হত্যার ৩ আসামীর রিমান্ড মঞ্জুর

অনলাইন ডেস্ক
  • আপডেট সময় : ১১:৩৪:১৪ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৮ মে ২০২০ ২৩ বার পড়া হয়েছে

বরগুনা প্রতিনিধিঃ  বরগুনা সদর উপজেলার গোলবুনিয়া এলাকায় ঈদে ঘুরতে আসা হৃদয় হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার সাত আসা-মীর মধ্যে প্রাপ্তবয়স্ক ৩আসামীর রিমান্ড মঞ্জুর করেন আদালত।

গতকাল বুধবার (২৭ মে)বিকালে বরগুনার সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের বিচারক মো.আব্বাস উদ্দিন তাদের রিমান্ড মঞ্জুর করেন। এ ছাড়াও এ  মামলায় গ্রেফতার অপ্রাপ্তবয়স্ক চার আসামিকে জেল হাজতে পাঠানোর নির্দেশ দেন তিনি।

জানা গেছে,ঈদের দিন বিকালে ৫টার দিকে নদীর তীরে পূর্ব শত্রুতার জের ধরে স্থানীয় নয়নের গ্রুপের ১০/১২ জন হৃদয়ের উপর হামলা চালায়।প্রথমে তাকে বরগুনা জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।পরে হৃদয়ের অবনতি দেখে সাথে সাথে বরিশাল মেডিকেল কলেজে নেওয়া হয় তারপর মঙ্গলবার ভোরে মারা যায়।আজ সন্ধায় বরগুনা সদর উপজেলার বুড়িরচর ইউনিয়নের ছোট লবনগোলা গ্রামের নিজ বাড়িতে তার দাফন সম্পন্ন হয়।

অভিযুক্তদের মধ্যে এ মামলার এক নম্বর আসামি নোমান কাজি (১৮), দুই নম্বর আসামি হেলাল মৃধা (২৬), ছয় নম্বর আসামি সাগর গাজি (১৬), সাত নম্বর আসামি ইমন হাওলাদার (১৮), আট নম্বর আসামি রানা আকন (১৬), ১২ নম্বর আসামি সফিকুল ইসলাম ঘরামি (১৫) এবং ১৫ নম্বর আসামি হেলাল ফকিরকে (২১) গ্রেফতার করেছে পুলিশ।

এ বিষয়ে হৃদয় হত্যা মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা বরগুনার সদর থানার পরিদর্শক সরোজিৎ কুমার ঘোষ বলেন, এ মামলায় গ্রেফতার সাত আসামির মধ্যে প্রাপ্তবয়স্ক আসামি নোমান কাজি, হেলাল মৃধা এবং হেলাল ফকিরের সাত দিনের রিমান্ড আবেদন করা হয় ভার্চুয়াল আদালতে। পরে আদালত তাদের প্রত্যেকের পাঁচদিন করে রিমান্ড মঞ্জুর করেন।পরে আদালত এ রিমান্ড শুনানির জন্য পরবর্তিতে দিন ধার্য করে তাদের জেল হাজতে পাঠানোর নির্দেশ দেন।

উল্লেখ্য ঘটনায় মঙ্গলবার রাতে নিহত হৃদয়ের মা ফিরোজা বেগম ২০ জনের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাত আরও ১৪-১৫ বিরুদ্ধে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন।

নতুন প্রজন্মের অনলাইন টিভি

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য
ট্যাগস :

বরগুনায় হৃদয় হত্যার ৩ আসামীর রিমান্ড মঞ্জুর

আপডেট সময় : ১১:৩৪:১৪ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৮ মে ২০২০

বরগুনা প্রতিনিধিঃ  বরগুনা সদর উপজেলার গোলবুনিয়া এলাকায় ঈদে ঘুরতে আসা হৃদয় হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার সাত আসা-মীর মধ্যে প্রাপ্তবয়স্ক ৩আসামীর রিমান্ড মঞ্জুর করেন আদালত।

গতকাল বুধবার (২৭ মে)বিকালে বরগুনার সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের বিচারক মো.আব্বাস উদ্দিন তাদের রিমান্ড মঞ্জুর করেন। এ ছাড়াও এ  মামলায় গ্রেফতার অপ্রাপ্তবয়স্ক চার আসামিকে জেল হাজতে পাঠানোর নির্দেশ দেন তিনি।

জানা গেছে,ঈদের দিন বিকালে ৫টার দিকে নদীর তীরে পূর্ব শত্রুতার জের ধরে স্থানীয় নয়নের গ্রুপের ১০/১২ জন হৃদয়ের উপর হামলা চালায়।প্রথমে তাকে বরগুনা জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।পরে হৃদয়ের অবনতি দেখে সাথে সাথে বরিশাল মেডিকেল কলেজে নেওয়া হয় তারপর মঙ্গলবার ভোরে মারা যায়।আজ সন্ধায় বরগুনা সদর উপজেলার বুড়িরচর ইউনিয়নের ছোট লবনগোলা গ্রামের নিজ বাড়িতে তার দাফন সম্পন্ন হয়।

অভিযুক্তদের মধ্যে এ মামলার এক নম্বর আসামি নোমান কাজি (১৮), দুই নম্বর আসামি হেলাল মৃধা (২৬), ছয় নম্বর আসামি সাগর গাজি (১৬), সাত নম্বর আসামি ইমন হাওলাদার (১৮), আট নম্বর আসামি রানা আকন (১৬), ১২ নম্বর আসামি সফিকুল ইসলাম ঘরামি (১৫) এবং ১৫ নম্বর আসামি হেলাল ফকিরকে (২১) গ্রেফতার করেছে পুলিশ।

এ বিষয়ে হৃদয় হত্যা মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা বরগুনার সদর থানার পরিদর্শক সরোজিৎ কুমার ঘোষ বলেন, এ মামলায় গ্রেফতার সাত আসামির মধ্যে প্রাপ্তবয়স্ক আসামি নোমান কাজি, হেলাল মৃধা এবং হেলাল ফকিরের সাত দিনের রিমান্ড আবেদন করা হয় ভার্চুয়াল আদালতে। পরে আদালত তাদের প্রত্যেকের পাঁচদিন করে রিমান্ড মঞ্জুর করেন।পরে আদালত এ রিমান্ড শুনানির জন্য পরবর্তিতে দিন ধার্য করে তাদের জেল হাজতে পাঠানোর নির্দেশ দেন।

উল্লেখ্য ঘটনায় মঙ্গলবার রাতে নিহত হৃদয়ের মা ফিরোজা বেগম ২০ জনের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাত আরও ১৪-১৫ বিরুদ্ধে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন।