ঢাকা ০৫:০৩ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ০১ জুলাই ২০২৫, ১৬ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

সুপ্রিম কোর্টে সাবেক এসআই নবী উল্লাহর সাজা বহাল

অনলাইন ডেস্ক
  • আপডেট সময় : ০৫:৫৭:১৮ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০২১ ১১ বার পড়া হয়েছে

চট্টগ্রামের বায়েজিদ বোস্তামি থানার সাবেক উপ-পরিদর্শক (এসআই) মো. নবী উল্লাহর ঘুষ গ্রহণের মামলায় এক বছরের দণ্ড বহাল রেখেছেন সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ।দণ্ডের বিরুদ্ধে নবী উল্লাহর করা আবেদন খারিজ করে প্রধান বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেনের নেতৃত্বে আপিল বিভাগ গত সোমবার (২২ ফেব্রুয়ারি) এ রায় দেন।
আদালতে নবী উল্লাহর পক্ষে আইনজীবী ছিলেন অ্যাডভোকেট সাঈদ আহমেদ রাজা। দুদকের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী আসিফ হোসেন।
পরে দুদকের আইনজীবী আসিফ হোসেন জানান, অবৈধ দখল থেকে সম্পত্তি উদ্ধারের কথা বলে ২০০৮ সালের ৮ সেপ্টেম্বর চট্টগ্রামের জালালাবাদ এলাকায় কেয়া কবির নামে এক মহিলার কাছ থেকে ঘুষ হিসেবে ২০ হাজার টাকা ও একটি মোটর সাইকেল নেন বায়েজিদ থানার তৎকালীন এসআই নবী উল্লাহ। খবর পেয়ে ওইদিনই দুদকের কর্মকর্তারা নবী উল্লাহকে হাতেনাতে গ্রেপ্তার করেন। বিচার শেষে এ মামলায় ২০১২ সালের ২৬ ফেব্রুয়ারি চট্টগ্রামের বিভাগীয় বিশেষ জজ আদালত রায় ঘোষণা করেন। রায়ে দুই ধারায় দুই বছরের দণ্ড দেন। পাশাপাশি অর্থদণ্ডও করেন। তবে দুই দণ্ড একসাথে চলবে বলে রায় দেন। সেই অনুসারে তার দণ্ড এক বছর।
পরে তিনি হাইকোর্টে আপিল করেন। যা খারিজ হয়ে যায়। এর বিরুদ্ধে নবী উল্লাহ আপিল বিভাগের দ্বারস্থ হন। শুনানি শেষে আপিল বিভাগ তার আবেদন খারিজ করে দেন বলে জানান আইনজীবী আসিফ হোসেন।
তবে নবী উল্লাহর আইনজীবী জানিয়েছেন, এই রায় পুনর্বিবেচনার জন্য রিভিউ আবেদন করা হবে।

নতুন প্রজন্মের অনলাইন টিভি

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য
ট্যাগস :

সুপ্রিম কোর্টে সাবেক এসআই নবী উল্লাহর সাজা বহাল

আপডেট সময় : ০৫:৫৭:১৮ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০২১

চট্টগ্রামের বায়েজিদ বোস্তামি থানার সাবেক উপ-পরিদর্শক (এসআই) মো. নবী উল্লাহর ঘুষ গ্রহণের মামলায় এক বছরের দণ্ড বহাল রেখেছেন সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ।দণ্ডের বিরুদ্ধে নবী উল্লাহর করা আবেদন খারিজ করে প্রধান বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেনের নেতৃত্বে আপিল বিভাগ গত সোমবার (২২ ফেব্রুয়ারি) এ রায় দেন।
আদালতে নবী উল্লাহর পক্ষে আইনজীবী ছিলেন অ্যাডভোকেট সাঈদ আহমেদ রাজা। দুদকের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী আসিফ হোসেন।
পরে দুদকের আইনজীবী আসিফ হোসেন জানান, অবৈধ দখল থেকে সম্পত্তি উদ্ধারের কথা বলে ২০০৮ সালের ৮ সেপ্টেম্বর চট্টগ্রামের জালালাবাদ এলাকায় কেয়া কবির নামে এক মহিলার কাছ থেকে ঘুষ হিসেবে ২০ হাজার টাকা ও একটি মোটর সাইকেল নেন বায়েজিদ থানার তৎকালীন এসআই নবী উল্লাহ। খবর পেয়ে ওইদিনই দুদকের কর্মকর্তারা নবী উল্লাহকে হাতেনাতে গ্রেপ্তার করেন। বিচার শেষে এ মামলায় ২০১২ সালের ২৬ ফেব্রুয়ারি চট্টগ্রামের বিভাগীয় বিশেষ জজ আদালত রায় ঘোষণা করেন। রায়ে দুই ধারায় দুই বছরের দণ্ড দেন। পাশাপাশি অর্থদণ্ডও করেন। তবে দুই দণ্ড একসাথে চলবে বলে রায় দেন। সেই অনুসারে তার দণ্ড এক বছর।
পরে তিনি হাইকোর্টে আপিল করেন। যা খারিজ হয়ে যায়। এর বিরুদ্ধে নবী উল্লাহ আপিল বিভাগের দ্বারস্থ হন। শুনানি শেষে আপিল বিভাগ তার আবেদন খারিজ করে দেন বলে জানান আইনজীবী আসিফ হোসেন।
তবে নবী উল্লাহর আইনজীবী জানিয়েছেন, এই রায় পুনর্বিবেচনার জন্য রিভিউ আবেদন করা হবে।