ঢাকা ০৯:৫৩ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ৩০ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
ঝিনাইদহে শিশুদের জন্য পরিবেশ কর্মশালা অনুষ্ঠিত সদরপুরে সহকারী শিক্ষা অফিসার ওয়াহিদ খানের বিদায় সংবর্ধনা নেপালের প্রধানমন্ত্রী হলেন সুশীলা কার্কি শৈলকুপায় বেণীপুর স্কুলের ১২০ বছরে ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প বাংলাদেশ–শ্রীলঙ্কার পর এবার নেপাল নিয়ে দুশ্চিন্তায় ভারত ডাকসুতে বিজয়ীদের অভিনন্দন জানাল পাকিস্তান জামায়াত সব সরকারি প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের র‌্যাংকিং করতে হবে : প্রধান উপদেষ্টা পাঁচ ট্রলারসহ ৩০ বাংলাদেশি জেলেকে ধরে নিয়ে গেল আরাকান আর্মি হেলিকপ্টারের দড়িতে ঝুলে পালিয়েছেন নেপালের মন্ত্রীরা যেদিন রাস্তায় নামবো, সেদিন বন্দুকও কিছু করতে পারবে না: কাদের সিদ্দিকী

আতিক উল্ল্যাহ হত্যা মামলার রায়ের অপেক্ষায় আদালতে কেরানীগঞ্জবাসী

অনলাইন ডেস্ক
  • আপডেট সময় : ০৬:৪৪:৫৫ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২ ডিসেম্বর ২০২০
  • / 31

 

নিজস্ব প্রতিনিধিঃ রাজধানীর কেরানীগঞ্জে সাবেক আওয়ামীলীগ নেতা ও কোন্ডা ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা আতিক উল্ল্যাহ চৌধুরীর হত্যা মামলার রায়ের অপেক্ষায় আদালত প্রাঙ্গণে অবস্থান নিয়েছে এলাকাবাসী। আজ ২ ডিসেম্বর বুধবার দ্রুত বিচার ট্রাইবুনাল- ১ এর বিজ্ঞ আদালতে এই হত্যা মামলার রায় হওয়ার কথা। তাই চাঞ্চল্যকর এই রায়ের সাক্ষী হতে সকাল থেকেই উপজেলার ভিন্ন প্রান্ত থেকে শতশত উৎসুক মানুষ আদালতের সামনে ব্যানার, পোষ্টার ও ফেষ্টুন নিয়ে দাঁড়িয়ে রায়ের অপেক্ষায় আছে।

এব্যাপারে বীর মুক্তিযোদ্ধা হাজী ইনসান আলী বলেন, বিজয়ের মাসে একজন মুক্তিযোদ্ধা হত্যা মামলার রায় দেশবাসীর জন্য হবে সেরা উপহার। আমরা সকল আসামীর সর্বোচ্চ সাঁজা ফাঁসি দাবী করছি।

মামলার বাদী ও নিহতের ছেলে সাঈদুর রহমান ফারুক চৌধুরী বলেন,একাধিকবার মামলার রায় পিছিয়ে গেলেও আমি আদালতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। এরায়ের সঠিক বিচার পাওয়ার আশাবাদ ব্যক্তকরেন তিনি । বিজ্ঞ দ্রুত বিচার ট্রাইবুনাল- ১ এর বিজ্ঞ বিচারক আবু জাফর মোহাম্মদ কামরুজ্জামান উক্ত রায় প্রদান করবেন। তিনি বলেন,আমার পিতার হত্যাকারী নরপিশাচদের ফাঁসিতে ঝুলিয়ে এ রায় কার্যকর দেখতে চান দেশবাসী। আশা করছি আজ রায়ের মধ্যে সকলের আশা পুরণ করবে বিজ্ঞ আদালত।

উল্লেখ্য, ২০১৩ সালের ১০ ডিসেম্বর নিখোঁজ হন বীরমুক্তিযোদ্ধা ও ততকালীন ইউপি চেয়ারম্যান আতিক উল্ল্যাহ চৌধুরী। পরদিন ১১ ডিসেম্বর দক্ষিণ কেরানীগঞ্জের দোলেশ্বর এলাকার একটি হাসপাতালের পাশ থেকে তার আগুনে পোড়া বিকৃত লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। পরে তার সঙ্গে থাকা কাগজপত্র ও এটিএম কার্ড দেখে লাশ শনাক্ত করেন নিহতের ছেলে সাইদুর রহমান ফারুক চৌধুরী। আট আসামীর মধ্যে ইমন, জাহাঙ্গীর এবং শম্পা জেলখানায় থাকলেও মামলার প্রধান আসামী গোলজার, শিবু, আসিফ, তানু এবং টুন্ডা আমিন পালাতক রয়েছে।

নতুন প্রজন্মের অনলাইন টিভি

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

আতিক উল্ল্যাহ হত্যা মামলার রায়ের অপেক্ষায় আদালতে কেরানীগঞ্জবাসী

আপডেট সময় : ০৬:৪৪:৫৫ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২ ডিসেম্বর ২০২০

 

নিজস্ব প্রতিনিধিঃ রাজধানীর কেরানীগঞ্জে সাবেক আওয়ামীলীগ নেতা ও কোন্ডা ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা আতিক উল্ল্যাহ চৌধুরীর হত্যা মামলার রায়ের অপেক্ষায় আদালত প্রাঙ্গণে অবস্থান নিয়েছে এলাকাবাসী। আজ ২ ডিসেম্বর বুধবার দ্রুত বিচার ট্রাইবুনাল- ১ এর বিজ্ঞ আদালতে এই হত্যা মামলার রায় হওয়ার কথা। তাই চাঞ্চল্যকর এই রায়ের সাক্ষী হতে সকাল থেকেই উপজেলার ভিন্ন প্রান্ত থেকে শতশত উৎসুক মানুষ আদালতের সামনে ব্যানার, পোষ্টার ও ফেষ্টুন নিয়ে দাঁড়িয়ে রায়ের অপেক্ষায় আছে।

এব্যাপারে বীর মুক্তিযোদ্ধা হাজী ইনসান আলী বলেন, বিজয়ের মাসে একজন মুক্তিযোদ্ধা হত্যা মামলার রায় দেশবাসীর জন্য হবে সেরা উপহার। আমরা সকল আসামীর সর্বোচ্চ সাঁজা ফাঁসি দাবী করছি।

মামলার বাদী ও নিহতের ছেলে সাঈদুর রহমান ফারুক চৌধুরী বলেন,একাধিকবার মামলার রায় পিছিয়ে গেলেও আমি আদালতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। এরায়ের সঠিক বিচার পাওয়ার আশাবাদ ব্যক্তকরেন তিনি । বিজ্ঞ দ্রুত বিচার ট্রাইবুনাল- ১ এর বিজ্ঞ বিচারক আবু জাফর মোহাম্মদ কামরুজ্জামান উক্ত রায় প্রদান করবেন। তিনি বলেন,আমার পিতার হত্যাকারী নরপিশাচদের ফাঁসিতে ঝুলিয়ে এ রায় কার্যকর দেখতে চান দেশবাসী। আশা করছি আজ রায়ের মধ্যে সকলের আশা পুরণ করবে বিজ্ঞ আদালত।

উল্লেখ্য, ২০১৩ সালের ১০ ডিসেম্বর নিখোঁজ হন বীরমুক্তিযোদ্ধা ও ততকালীন ইউপি চেয়ারম্যান আতিক উল্ল্যাহ চৌধুরী। পরদিন ১১ ডিসেম্বর দক্ষিণ কেরানীগঞ্জের দোলেশ্বর এলাকার একটি হাসপাতালের পাশ থেকে তার আগুনে পোড়া বিকৃত লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। পরে তার সঙ্গে থাকা কাগজপত্র ও এটিএম কার্ড দেখে লাশ শনাক্ত করেন নিহতের ছেলে সাইদুর রহমান ফারুক চৌধুরী। আট আসামীর মধ্যে ইমন, জাহাঙ্গীর এবং শম্পা জেলখানায় থাকলেও মামলার প্রধান আসামী গোলজার, শিবু, আসিফ, তানু এবং টুন্ডা আমিন পালাতক রয়েছে।