ঢাকা ০৪:৩৩ অপরাহ্ন, শনিবার, ১২ জুলাই ২০২৫, ২৮ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

করোনার কারণে ঈদুল আজহার জামাতও হচ্ছে না শোলাকিয়ায়

অনলাইন ডেস্ক
  • আপডেট সময় : ১০:৫১:২৪ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ৩১ জুলাই ২০২০ ১৪ বার পড়া হয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদক :  করোনার কারণে কিশোরগঞ্জের ঐতিহাসিক শোলাকিয়া মাঠে হচ্ছে না ১৯৩তম ঈদুল আজহার জামাত। শোলাকিয়া ঈদগাহ কমিটির সভাপতি ও কিশোরগঞ্জের জেলা প্রশাসক সারওয়ার মুর্শেদ চৌধুরী বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, শোলাকিয়ায় লাখো মুসল্লির সমাগম হয়। করোনার ভয়বহতাও দিন দিন বাড়ছে। তাই তাদের শারীরিক নিরাপত্তার কথা বিবেচনা করে এবারের ১৯৩তম ঈদুল আজহার জামাত অনুষ্ঠিত হবে না।

তিনি আরও জানান, ঈদুল আজহার জামাত বড় পরিসরে বা উন্মুক্ত স্থানে হবে না। সে অনুযায়ী শহর ও উপজেলার বিভিন্ন মসজিদে সামাজিক দূরত্ব ও স্বাস্থ্য বিধি বজায় রেখে একাধিক জামাত অনুষ্ঠিত হবে।

শোলাকিয়ায় ঈদের জামাতপ্রসঙ্গত, শোলাকিয়া মাঠে ঈদ জামাত শুরু হওয়ার পর থেকে করোনা ভাইরাসের কারণে প্রথম ঈদুল ফিতরের জামাত অনুষ্ঠিত হয়নি। এবার ১৯৩ তম ঈদুল আজহার জামাতও অনুষ্ঠিত হচ্ছে না।

জনশ্রুতি আছে, ১৮২৮ সালে এই মাঠে ঈদের জামাতে সোয়া লাখ মুসল্লি একসঙ্গে নামাজ আদায় করেছিলেন। সেই থেকে এ মাঠের নাম হয় ‘সোয়া লাখিয়া’। যা এখন শোলাকিয়া নামেই পরিচিত।

নতুন প্রজন্মের অনলাইন টিভি

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য
ট্যাগস :

করোনার কারণে ঈদুল আজহার জামাতও হচ্ছে না শোলাকিয়ায়

আপডেট সময় : ১০:৫১:২৪ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ৩১ জুলাই ২০২০

নিজস্ব প্রতিবেদক :  করোনার কারণে কিশোরগঞ্জের ঐতিহাসিক শোলাকিয়া মাঠে হচ্ছে না ১৯৩তম ঈদুল আজহার জামাত। শোলাকিয়া ঈদগাহ কমিটির সভাপতি ও কিশোরগঞ্জের জেলা প্রশাসক সারওয়ার মুর্শেদ চৌধুরী বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, শোলাকিয়ায় লাখো মুসল্লির সমাগম হয়। করোনার ভয়বহতাও দিন দিন বাড়ছে। তাই তাদের শারীরিক নিরাপত্তার কথা বিবেচনা করে এবারের ১৯৩তম ঈদুল আজহার জামাত অনুষ্ঠিত হবে না।

তিনি আরও জানান, ঈদুল আজহার জামাত বড় পরিসরে বা উন্মুক্ত স্থানে হবে না। সে অনুযায়ী শহর ও উপজেলার বিভিন্ন মসজিদে সামাজিক দূরত্ব ও স্বাস্থ্য বিধি বজায় রেখে একাধিক জামাত অনুষ্ঠিত হবে।

শোলাকিয়ায় ঈদের জামাতপ্রসঙ্গত, শোলাকিয়া মাঠে ঈদ জামাত শুরু হওয়ার পর থেকে করোনা ভাইরাসের কারণে প্রথম ঈদুল ফিতরের জামাত অনুষ্ঠিত হয়নি। এবার ১৯৩ তম ঈদুল আজহার জামাতও অনুষ্ঠিত হচ্ছে না।

জনশ্রুতি আছে, ১৮২৮ সালে এই মাঠে ঈদের জামাতে সোয়া লাখ মুসল্লি একসঙ্গে নামাজ আদায় করেছিলেন। সেই থেকে এ মাঠের নাম হয় ‘সোয়া লাখিয়া’। যা এখন শোলাকিয়া নামেই পরিচিত।