ঢাকা ০৮:০৬ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১২ জুলাই ২০২৫, ২৮ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

ধর্ম ব্যবসায়ীদের বিষদাঁত উপড়ে ফেলতে হবে: মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী

অনলাইন ডেস্ক
  • আপডেট সময় : ১০:৪৩:৫৫ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২ ডিসেম্বর ২০২০ ১৪ বার পড়া হয়েছে

নিজস্ব্ প্রতিবেদক: ধর্ম ব্যবসায়ীদের বিষদাঁত উপড়ে ফেলতে হবে। কয়েকজন ব্যক্তির কাছে ইসলাম ধর্মকে লিজ দেয়া হয়নি বলে মন্তব্য করেছেন মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী অ্যাডভোকেট আ ক ম মোজাম্মেল হক।

আজ বুধবার জাতীয় প্রেস ক্লাবে নাট্যজন আলী যাকের ও ফুটবলার বাদল রায়ের স্মরণে এক সভায় তিনি এসব কথা বলেন।

মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী বলেন, মূর্তি ও ভাস্কর্য এক জিনিস নয়। বিশ্বের প্রায় সব ইসলামিক রাষ্ট্রে প্রাচীনকাল থেকেই ভাস্কর্য রয়েছে। ১৯৭২ সালে গাজীপুর চৌরাস্তায় মুক্তিযোদ্ধার হাতে রাইফেল ও গ্রেনেড সম্বলিত ভাস্কর্য নির্মাণ করা হয়, যা অদ্যাবধি বিদ্যমান। কিন্তু এখন যেসব ধর্ম ব্যবসায়ী অপশক্তি ভাস্কর্যের বিষয়ে কথা বলছে তাদের উদ্দেশ্য কী? ভাস্কর্য ইস্যুতে হক্কানি আলেমদের ঈমানি দায়িত্ব পালন করতে হবে।

তিনি বলেন, এ বিষয়ে ইসলামের সঠিক তথ্য সকলকে জানাতে হবে। ইসলামে ভাস্কর্য নিষেধ বা হারাম নয়। ইসলামিক রাষ্ট্র ইরান, আফগানিস্তান ও পাকিস্তানে প্রচুর ভাস্কর্য রয়েছে। জনগণকে এই বিষয়টি জানাতে হবে।

এ সময় জোটের উপদেষ্টা চিত্ররঞ্জন দাসের সভাপতিত্বে অন্যান্যের মধ্যে বঙ্গবন্ধু গবেষণা পরিষদের কেন্দ্রীয় সভাপতি লায়ন মো. গনি মিয়া বাবুল, এম এ করিম, বীর মুক্তিযোদ্ধা শফিকুল বাহার টিপু, জোটের সাধারণ সম্পাদক অরুণ সরকার রানা ও কণ্ঠশিল্পী এসডি রুবেল প্রমুখ বক্তব্য দেন।

নতুন প্রজন্মের অনলাইন টিভি

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য
ট্যাগস :

ধর্ম ব্যবসায়ীদের বিষদাঁত উপড়ে ফেলতে হবে: মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী

আপডেট সময় : ১০:৪৩:৫৫ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২ ডিসেম্বর ২০২০

নিজস্ব্ প্রতিবেদক: ধর্ম ব্যবসায়ীদের বিষদাঁত উপড়ে ফেলতে হবে। কয়েকজন ব্যক্তির কাছে ইসলাম ধর্মকে লিজ দেয়া হয়নি বলে মন্তব্য করেছেন মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী অ্যাডভোকেট আ ক ম মোজাম্মেল হক।

আজ বুধবার জাতীয় প্রেস ক্লাবে নাট্যজন আলী যাকের ও ফুটবলার বাদল রায়ের স্মরণে এক সভায় তিনি এসব কথা বলেন।

মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী বলেন, মূর্তি ও ভাস্কর্য এক জিনিস নয়। বিশ্বের প্রায় সব ইসলামিক রাষ্ট্রে প্রাচীনকাল থেকেই ভাস্কর্য রয়েছে। ১৯৭২ সালে গাজীপুর চৌরাস্তায় মুক্তিযোদ্ধার হাতে রাইফেল ও গ্রেনেড সম্বলিত ভাস্কর্য নির্মাণ করা হয়, যা অদ্যাবধি বিদ্যমান। কিন্তু এখন যেসব ধর্ম ব্যবসায়ী অপশক্তি ভাস্কর্যের বিষয়ে কথা বলছে তাদের উদ্দেশ্য কী? ভাস্কর্য ইস্যুতে হক্কানি আলেমদের ঈমানি দায়িত্ব পালন করতে হবে।

তিনি বলেন, এ বিষয়ে ইসলামের সঠিক তথ্য সকলকে জানাতে হবে। ইসলামে ভাস্কর্য নিষেধ বা হারাম নয়। ইসলামিক রাষ্ট্র ইরান, আফগানিস্তান ও পাকিস্তানে প্রচুর ভাস্কর্য রয়েছে। জনগণকে এই বিষয়টি জানাতে হবে।

এ সময় জোটের উপদেষ্টা চিত্ররঞ্জন দাসের সভাপতিত্বে অন্যান্যের মধ্যে বঙ্গবন্ধু গবেষণা পরিষদের কেন্দ্রীয় সভাপতি লায়ন মো. গনি মিয়া বাবুল, এম এ করিম, বীর মুক্তিযোদ্ধা শফিকুল বাহার টিপু, জোটের সাধারণ সম্পাদক অরুণ সরকার রানা ও কণ্ঠশিল্পী এসডি রুবেল প্রমুখ বক্তব্য দেন।