ঢাকা ১২:৪০ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৩ ডিসেম্বর ২০২৫, ২৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

সাগর-মহাসাগর সম্পর্কে মানুষের সচেতনতা বাড়াতে ”বিশ্ব মহাসাগর দিবস” পালন

অনলাইন ডেস্ক
  • আপডেট সময় : ০৫:৫৫:৫৫ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ৮ জুন ২০২০
  • / 66

আজ ৮ জুন, বিশ্ব মহাসাগর দিবস। ১৯৯২ সালে ব্রাজিলের রিও ডি জেনেরোতে ধরিত্রী সম্মেলনে এ দিবস পালনের সিদ্ধান্ত হয়। এরপর ২০০৮ সালের ৫ ডিসেম্বর জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের ৬৩তম অধিবেশনে গৃহীত ১১১নম্বর প্রস্তাব অনুযায়ী ২০০৯ সাল থেকে দ্যা ওসেন প্রজেক্ট এবং ওয়ার্ল্ড ওসেন নেটওয়ার্কের মাধ্যমে প্রতি বছরের ৮ জুন দিবসটি পলিত হচ্ছে।

মূলত ২০০৯ সাল থেকে বিশ্ববাসী ৮ জুনকে পালন করে আসছে বিশ্ব মহাসাগর দিবস হিসেবে। দিবসটি পালনের মূল উদ্দেশ্য হলো, সাগর-মহাসাগর সম্পর্কে মানুষের সচেতনতা বাড়িয়ে তোলা।

সাগর-মহাসাগর হলো অক্সিজেনের বড় জোগানদাতা। পৃথিবীর ৩ ভাগই পানি। মাত্র ১ ভাগ স্থল। সমুদ্র ও উপকূলবর্তী এলাকার উদ্ভিদ ও প্রাণিজগত আজ বিপন্ন প্রায়। মহাসাগরগুলো বায়ুমণ্ডলের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ দখল করে আছে।

কিন্তু মানুষের নানা কর্মকাণ্ডের পাশাপাশি জলবায়ুর বৈরী থাবায় মহাসাগরগুলোর প্রতিবেশ ব্যবস্থা প্রতিনিয়ত বদলে যাচ্ছে। ধ্বংস হচ্ছে এর জীববৈচিত্র্য। এই ধ্বংসযজ্ঞ থেকে সচেতনতা সৃষ্টিতে বিশ্ব মহাসাগর দিবস পালন করা হয়ে থাকে।

নতুন প্রজন্মের অনলাইন টিভি

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

সাগর-মহাসাগর সম্পর্কে মানুষের সচেতনতা বাড়াতে ”বিশ্ব মহাসাগর দিবস” পালন

আপডেট সময় : ০৫:৫৫:৫৫ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ৮ জুন ২০২০

আজ ৮ জুন, বিশ্ব মহাসাগর দিবস। ১৯৯২ সালে ব্রাজিলের রিও ডি জেনেরোতে ধরিত্রী সম্মেলনে এ দিবস পালনের সিদ্ধান্ত হয়। এরপর ২০০৮ সালের ৫ ডিসেম্বর জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের ৬৩তম অধিবেশনে গৃহীত ১১১নম্বর প্রস্তাব অনুযায়ী ২০০৯ সাল থেকে দ্যা ওসেন প্রজেক্ট এবং ওয়ার্ল্ড ওসেন নেটওয়ার্কের মাধ্যমে প্রতি বছরের ৮ জুন দিবসটি পলিত হচ্ছে।

মূলত ২০০৯ সাল থেকে বিশ্ববাসী ৮ জুনকে পালন করে আসছে বিশ্ব মহাসাগর দিবস হিসেবে। দিবসটি পালনের মূল উদ্দেশ্য হলো, সাগর-মহাসাগর সম্পর্কে মানুষের সচেতনতা বাড়িয়ে তোলা।

সাগর-মহাসাগর হলো অক্সিজেনের বড় জোগানদাতা। পৃথিবীর ৩ ভাগই পানি। মাত্র ১ ভাগ স্থল। সমুদ্র ও উপকূলবর্তী এলাকার উদ্ভিদ ও প্রাণিজগত আজ বিপন্ন প্রায়। মহাসাগরগুলো বায়ুমণ্ডলের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ দখল করে আছে।

কিন্তু মানুষের নানা কর্মকাণ্ডের পাশাপাশি জলবায়ুর বৈরী থাবায় মহাসাগরগুলোর প্রতিবেশ ব্যবস্থা প্রতিনিয়ত বদলে যাচ্ছে। ধ্বংস হচ্ছে এর জীববৈচিত্র্য। এই ধ্বংসযজ্ঞ থেকে সচেতনতা সৃষ্টিতে বিশ্ব মহাসাগর দিবস পালন করা হয়ে থাকে।