ঢাকা ০২:৪৩ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ০১ জুলাই ২০২৫, ১৭ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::

আ.লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ হলো, লড়াই এখনও বাকি : মাহফুজ আলম

অনলাইন ডেস্ক
  • আপডেট সময় : ১১:১৯:২৩ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৩ মে ২০২৫ ৪৫ বার পড়া হয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদন : তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মাহফুজ আলম বলেছেন, আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ হলো। কিন্তু লড়াই এখনও বাকি।

সোমবার (১২ মে) রাতে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক অ্যাকাউন্টে এক পোস্টে এ কথা বলেন তিনি।

উপদেষ্টা মাহফুজ লিখেছেন, ‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ হলো। কিন্তু, লড়াই এখনো বাকি। মুজিববাদের সাংস্কৃতিক রাজনীতি ও রাজনৈতিক অর্থনীতিকে পরাস্ত করতে হবে। ফ্যাসিবাদের ফলে সৃষ্ট সামাজিক ফ্যাসিবাদ দূরীভূত করতে হবে। মজলুম জনগোষ্ঠীকে জালিম হয়ে উঠতে দেওয়া যাবে না। বরং, সবার অধিকার ও ন্যায়বিচারের পক্ষে থাকতে হবে।’

রাষ্ট্রকে নূতন করে গড়ে তুলতে অভ্যুত্থানের পক্ষের সব শক্তিকে দূরদর্শী ও বাস্তবমুখী পদক্ষেপ নিতে হবে। আদর্শিক বিরোধ, নির্বাচনী প্রতিযোগিতা এবং নানবিধ টানাপোড়েন থাকবে, স্বাভাবিক। কিন্তু, দেশের স্বাধীনতা, অখণ্ডতা ও সার্বভৌমত্বের পক্ষে, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ হয়ে, যুগপৎভাবে কিংবা আলাদা হয়ে হলেও সর্বাত্মক গণমুখী লড়াই চালিয়ে যেতে হবে।

তিনি আরও লিখেছেন, ‘৭১ পরবর্তী আওয়ামী লীগ মুজিববাদের মাধ্যমে রাষ্ট্রগঠনকে বাধাগ্রস্ত করেছিল এবং রাষ্ট্রের সব প্রতিষ্ঠানকে দেউলিয়া করে তুলেছিল। লীগমুক্ত বাংলাদেশে রাষ্ট্রগঠন এবং শক্তিশালী গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলার নূতন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত প্রতিষ্ঠা না করতে পারলে ইতিহাস আমাদের ক্ষমা করবে না।

নতুন প্রজন্মের অনলাইন টিভি

নিউজটি শেয়ার করুন

আ.লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ হলো, লড়াই এখনও বাকি : মাহফুজ আলম

আপডেট সময় : ১১:১৯:২৩ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৩ মে ২০২৫

নিজস্ব প্রতিবেদন : তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মাহফুজ আলম বলেছেন, আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ হলো। কিন্তু লড়াই এখনও বাকি।

সোমবার (১২ মে) রাতে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক অ্যাকাউন্টে এক পোস্টে এ কথা বলেন তিনি।

উপদেষ্টা মাহফুজ লিখেছেন, ‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ হলো। কিন্তু, লড়াই এখনো বাকি। মুজিববাদের সাংস্কৃতিক রাজনীতি ও রাজনৈতিক অর্থনীতিকে পরাস্ত করতে হবে। ফ্যাসিবাদের ফলে সৃষ্ট সামাজিক ফ্যাসিবাদ দূরীভূত করতে হবে। মজলুম জনগোষ্ঠীকে জালিম হয়ে উঠতে দেওয়া যাবে না। বরং, সবার অধিকার ও ন্যায়বিচারের পক্ষে থাকতে হবে।’

রাষ্ট্রকে নূতন করে গড়ে তুলতে অভ্যুত্থানের পক্ষের সব শক্তিকে দূরদর্শী ও বাস্তবমুখী পদক্ষেপ নিতে হবে। আদর্শিক বিরোধ, নির্বাচনী প্রতিযোগিতা এবং নানবিধ টানাপোড়েন থাকবে, স্বাভাবিক। কিন্তু, দেশের স্বাধীনতা, অখণ্ডতা ও সার্বভৌমত্বের পক্ষে, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ হয়ে, যুগপৎভাবে কিংবা আলাদা হয়ে হলেও সর্বাত্মক গণমুখী লড়াই চালিয়ে যেতে হবে।

তিনি আরও লিখেছেন, ‘৭১ পরবর্তী আওয়ামী লীগ মুজিববাদের মাধ্যমে রাষ্ট্রগঠনকে বাধাগ্রস্ত করেছিল এবং রাষ্ট্রের সব প্রতিষ্ঠানকে দেউলিয়া করে তুলেছিল। লীগমুক্ত বাংলাদেশে রাষ্ট্রগঠন এবং শক্তিশালী গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলার নূতন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত প্রতিষ্ঠা না করতে পারলে ইতিহাস আমাদের ক্ষমা করবে না।