প্রধানমন্ত্রীর কাছে ১৭৫ বিশ্বনেতার খোলা চিঠি

নিজস্ব প্রতিবেদক: শান্তিতে নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বিরুদ্ধে বিচারিক কার্যক্রম স্থগিত ও আগামী দ্বাদশ নির্বাচন অবাধ ও সুষ্ঠু এবং অংশগ্রহণমূলক করতে প্রধানমন্ত্রী বরাবর শতাধিক নোবেল বিজয়ীসহ ১৭৫ জনেরও বেশি বিশ্বনেতা একটি করেছেন খোলা চিঠি লিখেছেন।

প্রথমে ১৬০ জন বিশ্বনেতা এই খোলা চিঠিতে সই করলেও পরবর্তীতে আরও ১৫ জনসহ ১৭৫ জন এতে সই করেন এবং ৮ জন সাধারণ নাগরিকসহ এই সংখ্যা বেড়ে মোট ১৮৩ জন দাড়ায়।

চিঠিতে সই করা বিশ্বনেতাদের মধ্যে রয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা, সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিলারি ক্লিনটন, পূর্ব তিমুরের প্রেসিডেন্ট হোসে রামোস-হোর্তা, আয়ারল্যান্ডের সাবেক প্রেসিডেন্ট মেরি রবিনসন, জাতিসংঘের সাবেক মহাসচিব বান কি মুন, মেক্সিকোর সাবেক প্রেসিডেন্ট ভিসেন্ট ফক্স, সাবেক মার্কিন ভাইস প্রেসিডেন্ট আল গোর, রোটারি ইন্টারন্যাশনালের প্রধান নির্বাহী জন হিয়োকো, উইকিপিডিয়ার প্রতিষ্ঠাতা জিমি ওয়েলসের মতো আন্তর্জাতিক ব্যক্তিত্ব।

এছাড়াও স্বাক্ষরদাতা নোবেলজয়ীদের মধ্যে রয়েছেন শান্তিতে শিরিন এবাদি, অ্যালবার্ট আর্নল্ড গোর জুনিয়র, তাওয়াক্কোল কারমান, নাদিয়া মুরাদ, মারিয়া রেসা, অস্কার আরিয়াস সানচেজ, রসায়নে পিটার অ্যাগ্রে, টমাস আর চেচ, মার্টিন চালফি, অ্যারন সিচানোভার, জোয়াকিম ফ্রাঙ্ক, ওয়াল্টার গিলবার্ট, রিচার্ড হেন্ডারসন, অর্থনীতিতে অলিভার হার্ট, ফিন ই কিডল্যান্ড, পল আর মিলগ্রম, সাহিত্যে হার্টা মুলার, ওরহান পামুকসহ অন্যান্যরা।

ওই চিঠিতে স্বাক্ষরকারীদের একজন, রেজাল্টস অ্যান্ড সিভিক কারেজের প্রতিষ্ঠাতা স্যাম ডেলি-হ্যারিস এক বিজ্ঞপ্তিতে চিঠিটি প্রকাশ করেছেন।

চিঠির শুরুতে ‘মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা’ সম্বোধন করে লেখা হয়েছে- আমরা নোবেল পুরস্কার বিজয়ী, নির্বাচিত কর্মকর্তা, ব্যবসায়ী ও সুশীল সমাজের নেতার পাশাপাশি বাংলাদেশের বন্ধু হিসেবে লিখছি। ১৯৭১ সালে স্বাধীনতার পর থেকে আপনাদের জাতি যেভাবে প্রশংসনীয় অগ্রগতি অর্জন করেছে আমরা তার প্রশংসা করি।

কিন্তু, সম্প্রতি বাংলাদেশে গণতন্ত্র ও মানবাধিকারের প্রতি যে হুমকি দেখেছি তাতে আমরা গভীরভাবে উদ্বিগ্ন। আমরা বিশ্বাস করি, আসন্ন জাতীয় নির্বাচন অবাধ ও সুষ্ঠু হওয়া এবং নির্বাচনে প্রশাসন দেশের সব বড় দলের কাছে গ্রহণযোগ্য হওয়াটা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আগের দুটি জাতীয় নির্বাচনে বৈধতার অভাব ছিল।

বর্তমান প্রেক্ষাপটে মানবাধিকারের প্রতি যে হুমকি আমাদের উদ্বিগ্ন করে তা হলো- নোবেল শান্তি পুরস্কার বিজয়ী প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূসের মামলা। আমরা উদ্বিগ্ন, সম্প্রতি তাকে টার্গেট করা হয়েছে। এটা ক্রমাগত বিচারিক হয়রানি বলেই আমাদের বিশ্বাস। এর আগে ৪০ জন বিশ্বনেতা তার নিরাপত্তা এবং স্বাধীনতা নিয়ে উদ্বিগ্ন হয়ে আপনার কাছে যে আবেদন করেছিলেন এই চিঠিটি তার ওপর ভিত্তি করে গড়ে তোলারই চেষ্টা।

আমরা বিনীতভাবে অনুরোধ করছি, আপনি অবিলম্বে অধ্যাপক ইউনূসের বিরুদ্ধে বর্তমান বিচারিক কার্যক্রম স্থগিত করুন।

তারপর আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত আইন বিশেষজ্ঞদের ভূমিকা রাখার সুযোগসহ আপনার দেশের মধ্য থেকে নিরপেক্ষ বিচারকদের একটি প্যানেল দ্বারা অভিযোগের পর্যালোচনা করা হবে। আমরা নিশ্চিত, তার বিরুদ্ধে দুর্নীতিবিরোধী এবং শ্রম আইনের মামলাগুলোর যে কোনো পুঙ্খানুপুঙ্খ পর্যালোচনার করলে তিনি খালাস পাবেন। আপনি জানেন, ‘কীভাবে সামাজিক ব্যবসার মাধ্যমে শূন্য দারিদ্র্য, শূন্য বেকারত্ব এবং শূন্য নেট কার্বন নিঃসরণ আন্তর্জাতিক অগ্রগতির জন্য একটি শক্তি হতে পারে’- এ নিয়ে প্রফেসর ইউনূসের কাজ আমাদের সবার জন্য অনুপ্রেরণামূলক।

আগামী ৩১ আগস্ট পুনরায় ইউনূসের বিরুদ্ধে বিচারিক কাজ শুরু হওয়ার কারণে ১০০ জনেরও বেশি নোবেল বিজয়ীসহ ১৬০ জনেরও বেশি বিশ্ব নেতা একটি নতুন চিঠিতে স্বাক্ষর করেছেন।

এর আগে চলতি বছরের মার্চ মাসে বাংলাদেশ সরকারের আচরণের বিষয়ে গভীর উদ্বেগ জানিয়ে চলতি বছরের মার্চ মাসে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে খোলাচিঠি লিখেছিলেন রাজনীতি, কূটনীতি, ব্যবসা, শিল্পকলা ও শিক্ষাক্ষেত্রের ৪০ জন বিশ্বনেতা। ওই খোলাচিঠির ধারাবাহিকতায় এবার ১৭৫ জন বিশ্বনেতা ফের চিঠি পাঠালেন।

সাম্প্রতিক দশকগুলোতে বাংলাদেশ এবং বাংলাদেশিরা কীভাবে বৈশ্বিক অগ্রগতিতে অবদান রেখেছেন তিনি তার একটি প্রধান উদাহরণ। আমরা আন্তরিকভাবে কামনা করি তিনি যেন নিপীড়ন বা হয়রানি মুক্ত হয়ে তার উদ্ভাবনী কর্মকাণ্ড চালিয়ে যেতে সক্ষম হন।

চিঠির সমাপ্তি টানা হয়েছে এভাবে ‘আমরা আশা করি, আপনি এই আইনি সমস্যাগুলোর সমাধান একটি সমীচীন, নিরপেক্ষ এবং ন্যায়সংগত পদ্ধতিতে নিশ্চিত করবেন। এর পাশাপাশি আসছে দিনে একটি অবাধ, সুষ্ঠু এবং অংশগ্রহণমূলক জাতীয় নির্বাচন এবং সব ধরনের মানবাধিকারের প্রতি সম্মান (প্রদর্শন) নিশ্চিত করবেন। সামনের দিনগুলোতে কীভাবে এই বিষয়গুলোর সমাধান করা হয় তা ঘনিষ্ঠভাবে নজরে রাখার জন্য আমরা বিশ্বের লাখ লাখ উদ্বিগ্ন নাগরিকদের শিবিরে যোগ দেব’।

চিঠিতে সাক্ষরকারী ১৮৩ জনের তালিকা নিচে দেয়া হলো..

শান্তিতে নোবেল জয়ী

১. বারাক ওবামা, ২০০৯

২. হোসে রামোস-হোর্তা, ১৯৯৬

৩. মাইরেড কোরিগান-ম্যাগুয়ার, ২০১১

৪. শিরিন এবাদি, ২০০৩

৫. লেইমাহ রবার্টা বোয়ি, ২০১১

৬. অ্যালবার্ট আর্নল্ড গোর জুনিয়র, ২০০৭

৭. তাওয়াক্কোল কারমান, ২০১১

৮. ডেনিস মুকওয়েগে, ২০১৮

৯. নাদিয়া মুরাদ, ২০১৮

১০. মারিয়া রেসা, ২০২১

১১. অস্কার আরিয়াস সানচেজ, ১৯৮৭

১২. হুয়ান ম্যানুয়েল সান্তোস, ২০১৬

১৩. রিগোবার্টা মেনচু তুম, ১৯৯২

১৪. জোডি উইলিয়ামস, ১৯৯৭

রসায়নে নোবেল জয়ী

১৫. পিটার অ্যাগ্রে, ২০০৩

১৬. টমাস আর চেক, ১৯৮৯

১৭. মার্টিন চ্যালফি, ২০০৮

১৮. এমানুয়েল শারপঁতিয়ে, ২০২০

১৯. অ্যারন সিচানোভার, ২০০৪

২০. জোহান ডিসেনহোফার, ১৯৮৮

২১. জ্যাক ডুবোচেট, ২০১৭

২২. ইওয়াখিম ফ্রাংক, ২০১৭

২৩. ওয়াল্টার গিলবার্ট, ১৯৮০

২৪. অ্যালান হিগার, ২০০০

২৫. রিচার্ড হেন্ডারসন, ২০১৭

২৬. ডাডলি আর হের্শবাখ, ১৯৮৬

২৭. আভ্রাম হার্শকো, ২০০৪

২৮. রোয়াল্ড হোফমান, ১৯৮১

২৯. রবার্ট হুবার, ১৯৮৮

৩০. মার্টিন কারপ্লাস, ২০১৩

৩১. ব্রায়ান কে কোবিলকা, ২০১২

৩২. ইউয়ান টি লি, ১৯৮৬

৩৩. রবার্ট জে লেফকোভিটস, ২০১২

৩৪. জঁ-মারি লেন, ১৯৮৭

৩৫. মাইকেল লেভিট, ২০১৩

৩৬. টমাস লিন্ডাল, ২০১৫

৩৭. পল এল মদ্রিচ, ২০১৫

৩৮. জন সি পোলানি, ১৯৮৬

৩৯. জঁ পিয়েরে শভজ, ২০১৬

৪০. স্যার জন ই ওয়াকার, ১৯৯৭

৪১. আরিয়েহ ওয়ারশেল, ২০১৩

৪২. স্যার গ্রেগরি পি উইন্টার, ২০১৮

অর্থনীতিতে নোবেল জয়ী

৪৩. অলিভার হার্ট, ২০১৬

৪৪. ফিন ই কিডল্যান্ড, ২০০৪

৪৫. পল আর মিলগ্রম, ২০২০

৪৬. এডমন্ড ফেল্পস, ২০০৬

৪৭. অ্যালভিন ই রথ, ২০১২

৪৮. ভার্নন এল স্মিথ, ২০০২

৪৯. জোসেফ ই স্টিগলিৎজ, ২০০১

সাহিত্যে নোবেল জয়ী

৫০. জে এম কোয়েটজি, ২০০৩

৫১. হার্তা মুলার, ২০০৯

৫২. ওরহান পামুক, ২০০৬

৫৩. ওলে সোয়িঙ্কা, ১৯৮৬

চিকিৎসায় নোবেল জয়ী

৫৪. হার্ভে জে অল্টার, ২০২০

৫৫. ডেভিড বাল্টিমোর, ১৯৭৫

৫৬. ফ্রাসোয়া বারে-সিনোসি, ২০০৮

৫৭. মাইকেল বিশপ, ১৯৮৯

৫৮. এলিজাবেথ এইচ ব্ল্যাকবার্ন, ২০০৯

৫৯. উইলিয়াম সি ক্যাম্পবেল, ২০১৫

৬০. পিটার সি ডোহার্টি, ১৯৯৬

৬১. জেফরি কনর হল, ২০১৭

৬২. লেল্যান্ড এইচ হার্টওয়েল, ২০০১

৬৩. জুলস এ হফম্যান, ২০১১

৬৪. তাসুকু হোনজো, ২০১৮

৬৫. রবার্ট হরভিটজ, ২০০২

৬৬. স্যার মাইকেল হাউটন, ২০২০

৬৭. ক্রেইগ সি মেলো, ২০০৬

৬৮. এডভার্ড মোজার, ২০১৪

৬৯. মে-ব্রিট মোজার, ২০১৪

৭০. স্যার পল এম নার্স, ২০০১

৭১. আরডেম পাটাপুটিয়ান, ২০২১

৭২. স্যার পিটার জে র‍্যাটক্লিফ, ২০১৯

৭৩. চার্লস এম রাইস, ২০২০

৭৪. স্যার রিচার্ড জে রবার্টস, ১৯৯৩

৭৫. মাইকেল রসবাশ, ২০১৭

৭৬. গ্রেগ এল সিড, ২০১৯

৭৭. হ্যামিল্টন ও স্মিথ, ১৯৭৮

৭৮. জ্যাক ডাব্লু সোসটাক, ২০০৯

৭৯. হ্যারল্ড ই ভার্মাস, ১৯৮৯

৮০. এরিক এফ উইশহাউস, ১৯৯৫

৮১. টর্স্টেন এন উইসেল, ১৯৮১

৮২. মাইকেল ডাব্লু ইয়ং, ২০১৭

পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল জয়ী

৮৩. ব্যারি ক্লার্ক বারিশ, ২০১৭

৮৪. স্টিভেন চু, ১৯৯৭

৮৫. আন্দ্রে গিম, ২০১০

৮৬. শেলডন গ্ল্যাশো, ১৯৭৯

৮৭. ডেভিড জে গ্রস, ২০০৪

৮৮. জন এল হল, ২০০৫

৮৯. তাকাকি কাজিতা, ২০১৫

৯০. অ্যান্টনি জে লেগেট, ২০০৩

৯১. জন সি ম্যাথার, ২০০৬

৯২. মিশেল মেয়র, ২০১৯

৯৩. আর্থার বি ম্যাকডোনাল্ড, ২০১৫

৯৪. কনস্টান্টিন নোভোসেলভ, ২০১০

৯৫. জর্জিও প্যারিসি, ২০২১

৯৬. জেমস পিবলস, ২০১৯

৯৭. রজার পেনরোজ, ২০২০

৯৮. উইলিয়াম ডি ফিলিপস, ১৯৯৭

৯৯. এইচ ডেভিড পলিটজার, ২০০৪

১০০. ব্রায়ান পি শ্মিট, ২০১১

১০১. হর্স্ট এল স্টর্মার, ১৯৯৮

১০২. ড্যানিয়েল সি সুই, ১৯৯৮

১০৩. কার্ল ই উইম্যান, ২০০১

১০৪. ডেভিড জে ওয়াইনল্যান্ড, ২০১২

নির্বাচিত কর্মকর্তা, ব্যবসায়ী ও সুশীল সমাজের প্রতিনিধি

১০৫. আবদুল আজিজ আলতাওয়াইজরি, আইএসইএসসিওর মহাপরিচালক (১৯৯৯-২০১৯)

১০৬. এনজো অ্যামেন্ডোলা, পার্লামেন্ট মেম্বার, ইতালি এবং সাবেক ইউরোপীয় বিষয়ক মন্ত্রী

১০৭. বান কি মুন, জাতিসংঘের সাবেক মহাসচিব

১০৮. লরা বোল্ড্রিনি, ইতালির পার্লামেন্টের সাবেক প্রেসিডেন্ট

১০৯. বোনো, সংগীতশিল্পী ও অধিকারকর্মী

১১০. ডুমিত্রু ব্রাগিশ, মলদোভার প্রধানমন্ত্রী (১৯৯৯-২০০১)

১১১. স্যার রিচার্ড ব্র্যানসন, প্রতিষ্ঠাতা, ভার্জিন গ্রুপ

১১২. জ্যাসপার ব্রোডিন, সিইও, ইংকা গ্রুপ (আইকেইএ)

১১৩. শরন বারো, সাবেক জিএস, আন্তর্জাতিক ট্রেড ইউনিয়ন কনফেডারেশন

১১৪. ক্যাথি ক্যালভিন, সাবেক প্রেসিডেন্ট এবং সিইও, ইউএন ফাউন্ডেশন

১১৫. হিলারি ক্লিনটন, সাবেক মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১১৬. এমিল কনস্ট্যান্টিনেস্কু, রোমানিয়ার প্রেসিডেন্ট (১৯৯৬-২০০০)

১১৭. মিরকো চেতকোভিচ, সার্বিয়ার প্রধানমন্ত্রী (২০০৮-২০১২)

১১৮. স্যাম ডেলি-হ্যারিস, প্রতিষ্ঠাতা, রেজাল্টস অ্যান্ড সিভিক কারেজ

১১৯. মারিয়ান রাইট এডেলম্যান, প্রতিষ্ঠাতা এবং প্রেসিডেন্ট ইমেরিটা, চিলড্রেন্স ডিফেন্স ফান্ড

১২০. মারিয়া ফার্নান্দে এস্পিনোসা, জাতিসংঘের ৭৩তম সাধারণ পরিষদের প্রেসিডেন্ট

১২১. আমিনাহ গুরিব ফাকিম, মরিশাসের প্রেসিডেন্ট (২০১৫-২০১৮)

১২২. ক্রিস্টিয়ানা ফিগারেস, জাতিসংঘের সাবেক জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক নির্বাহী সচিব

১২৩. ওয়াল্টার ফাস্ট, সুইস এজেন্সি ফর ডেভেলপমেন্ট অ্যান্ড কোঅপারেশনের মহাপরিচালক

১২৪. পিটার গ্যাব্রিয়েল, সংগীতশিল্পী

১২৫. রন গ্যারান, নাসার সাবেক মহাকাশচারী

১২৬. কুল গৌতম, ইউনিসেফের সাবেক উপ-নির্বাহী পরিচালক ও জাতিসংঘের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল

১২৭. পামেলা গিলিস, সাবেক উপাচার্য এবং অধ্যাপক ইমেরিটাস, গ্লাসগো ক্যালেডোনিয়ান বিশ্ববিদ্যালয়

১২৮. গোল্ডমার্ক জুনিয়র, সাবেক সিইও, রকফেলার ফাউন্ডেশন এবং ইন্টারন্যাশনাল হেরাল্ড ট্রিবিউন

১২৯. বিচারপতি রিচার্ড গোল্ডস্টোন, দক্ষিণ আফ্রিকার সাবেক বিচারক এবং সাবেক যুগোস্লাভিয়া ও রুয়ান্ডার জন্য জাতিসংঘের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের সাবেক প্রধান প্রসিকিউটর

১৩০. ড. জেন গুডাল, ডিবিই, প্রতিষ্ঠাতা, জেন গুডাল ইনস্টিটিউট এবং শান্তির জাতিসংঘের দূত

১৩১. ম্যাটস গ্রানরিড, মহাপরিচালক, জিএসএমএ

১৩২. জন হিউকো, সিইও, রোটারি ইন্টারন্যাশনাল

১৩৩. অ্যান্ড্রু হফম্যান, ভাইস চেয়ারম্যান, রোশ হোল্ডিং এজি

১৩৪. আরিয়ানা হাফিংটন, প্রতিষ্ঠাতা এবং সিইও, থ্রাইভ গ্লোবাল

১৩৫. মো. ইব্রাহিম, উদ্যোক্তা ও মানবহিতৈষী

১৩৬. ম্লাদেন ইভানিক, বসনিয়া ও হার্জেগোভিনার সাবেক রাষ্ট্রপতি

১৩৭. ব্যারোনেস হেলেনা কেনেডি, হাউস অব লর্ডস ইউকের কেসি সদস্য

১৩৮. কেরি কেনেডি, প্রেসিডেন্ট, রবার্ট এফ কেনেডি হিউম্যান রাইটস

১৩৯. বিনোদ খোসলা, ভেঞ্চার ক্যাপিটালিস্ট

১৪০. জলাতকো লাগুমদজিজা, বসনিয়া ও হার্জেগোভিনার সাবেক প্রধানমন্ত্রী

১৪১. অ্যানি লেনক্স, গায়ক, গীতিকার ও অ্যাক্টিভিস্ট

১৪২. ইভস লেটারমে, বেলজিয়ামের সাবেক প্রধানমন্ত্রী

১৪৩. ইগর লুকসিক, মন্টিনিগ্রোর সাবেক প্রধানমন্ত্রী

১৪৪. জর্জি মার্গভেলাশভিলি, জর্জিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্ট

১৪৫. রেক্সহেপ মেইদানি, আলবেনিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্ট

১৪৬. হিরো মিজুনো, জাতিসংঘের উদ্ভাবনী অর্থ ও টেকসই বিনিয়োগ বিষয়ক বিশেষ দূত

১৪৭. নারায়ণ মূর্তি, প্রতিষ্ঠাতা, ইনফোসিস

১৪৮. সুসান নেস, বোর্ড সদস্য, ভাইটাল ভয়েসেস গ্লোবাল পার্টনারশিপ

১৪৯. জ্যাকলিন নভোগ্রাটজ, প্রতিষ্ঠাতা এবং সিইও, অ্যাকুমেন

১৫০. ফ্রান্সিস মার্টিন ও’ডোনেল, স্লোভাকিয়ায় এসএমওএমের রাষ্ট্রদূত

১৫১. জিন ওয়েলওয়াং, প্রতিষ্ঠাতা সিইও এবং প্রেসিডেন্ট, ভার্জিন ইউনাইটেড

১৫২. ডা. মাইকেল অটো, সুপারভাইজরি বোর্ডের চেয়ারম্যান অটো গ্রুপ

১৫৩. বোরুত পাহর, স্লোভেনিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্ট

১৫৪. রোজেন প্লেভনেলিয়েভ, বুলগেরিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্ট

১৫৫. পল পোলম্যান, ব্যবসায়ী

১৫৬. স্যার ম্যালকম রিফকিন্ড কিউসি, সাবেক ব্রিটিশ প্রতিরক্ষামন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১৫৭. লর্ড জর্জ রবার্টসন, সাবেক সেক্রেটারি জেনারেল, ন্যাটো

১৫৮. মেরি রবিনসন, আয়ারল্যান্ডের সাবেক প্রধানমন্ত্রী

১৫৯. ইসমাইল সেরাগেলদিন, কো-চেয়ার নিজামী গঞ্জাভি ইন্টারন্যাশনাল সেন্টার, বিশ্বব্যাংকের ভাইস প্রেসিডেন্ট ১৯৯২-২০০০, আলেকজান্দ্রিয়ার ইমেরিটাস লাইব্রেরিয়ান

১৬০. ওয়েন সিলবি, প্রতিষ্ঠাতা চেয়ার, কালভার্ট ফান্ডস

১৬১. ইয়ার্ডলি স্মিথ, অভিনেত্রী

১৬২. শ্যারন স্টোন

১৬৩. পেটার স্টোয়ানভ, বুলগেরিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্ট

১৬৪. লাইমডোটা স্ট্রাউজুমা, লাটভিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রী

১৬৫. ড. ডেভিড সুজুকি, প্রফেসর ইমেরিটাস, ইউনিভার্সিটি অব ব্রিটিশ কলম্বিয়া

১৬৬. বরিস তাডিক, সার্বিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্ট

১৬৭. এক টেকেশেলাশভিলি, জর্জিয়ার সাবেক উপ-প্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১৬৮. হামদি উলুকায়া, প্রতিষ্ঠাতা, চেয়ারম্যান এবং সিইও, চোবানী

১৬৯. রাইমন্ডস ভেজোনিস, লাটভিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্ট

১৭০. মেলান এস ভারভির, জর্জটাউন ইনস্টিটিউট ফর উইমেন, পিস অ্যান্ড সিকিউরিটির নির্বাহী পরিচালক জর্জটাউন ইউনিভার্সিটি

১৭১. ভাইরা ভিকে-ফ্রেইবার্গা, লাটভিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্ট

১৭২. ফিলিপ ভুজানোভিচ, মন্টিনিগ্রোর সাবেক প্রেসিডেন্ট

১৭৩. ক্যাটরিনা ইউশচেঙ্কো, ইউক্রেনের সাবেক ফার্স্ট লেডি

১৭৪. ভিক্টর ইউশচেঙ্কো, ইউক্রেনের সাবেক প্রেসিডেন্ট

১৭৫. নিকোলা জিঙ্গারেত্তি, পার্লামেন্ট মেম্বার, ইতালি

উদ্বিগ্ন নাগরিক

১৭৬. সুসান ডেভিস, নিউইয়র্ক, যুক্তরাষ্ট্র

১৭৭. রোশনেহ জাফর, লাহোর, পাকিস্তান

১৭৮. ডা. এলড্রিড হেরিংটন, লন্ডন, যুক্তরাজ্য

১৭৯. জো আউস্টারহাউট, লিসবন, পর্তুগাল

১৮০. বেথ ম্যালকম, টরন্টো, কানাডা

১৮১. অধ্যাপক ড. মোরশেদ নাসির, বাংলাদেশ

১৮২. লরা মোসেডেল, লন্ডন, যুক্তরাজ্য

১৮৩. ডা. সাবরিনা শেরজার, ট্রনহাইম, নরওয়ে

Leave A Reply

Your email address will not be published.

Title