ঢাকা ০৭:০৩ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৩ জুন ২০২৫, ৯ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

বগুড়ায় কলেজ শিক্ষার্থীর মরদেহ উদ্ধার 

অনলাইন ডেস্ক
  • আপডেট সময় : ০১:২৮:২৩ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৬ জুলাই ২০২১ ৯ বার পড়া হয়েছে

বগুড়া প্রতিনিধি: বগুড়ার শেরপুরে করতোয়া নদীর পাড় থেকে মো. খলিলুর রহমান (২০) নামে এক কলেজছাত্রের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ।

২৬ জুলাই সোমবার সকাল ১০টার দিকে উপজেলার গাড়ীদহ ইউনিয়নের বাংড়া গ্রামের একটি নার্সারি থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়।

মৃত কলেজছাত্র খলিলুর রহমান গাড়ীদহ মধ্যপাড়া গ্রামের আজাহার আলীর ছেলে। তিনি শেরপুর সরকারি কলেজের স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থী ছিলেন বলে তার পারিবারিক সুত্রে জানা গেছে।

এদিকে, নিহতের পরিবারের দাবি খলিলুর রহমানকে শ্বাসরোধে হত্যা করা হয়েছে। ঘাতকরা পরিকল্পিতভাবে অন্য কোথাও হত্যার পর তার মরদেহ নার্সারিতে ফেলে রেখে গেছে।

নিহতের চাচা সাইদুর রহমান জানান, রোববার (২৫ জুলাই) সন্ধ্যার দিকে বাড়ি থেকে বের হন খলিলুর রহমান। এরপর রাতে আর বাড়ি ফেরেনি। আজ সোমবার সকালের দিকে বাংড়া গ্রামের করতোয়া নদী সংলগ্ন নার্সারির ভেতরে কাদামাটির ভেতরে মরদেহ পড়ে থাকতে দেখেন স্থানীয়রা। পরে মরদেহ ভাতিজা খলিলুর রহমানের বলে শনাক্ত করেন। খবর পেয়ে থানা পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে নিহতের মরদেহ উদ্ধার করেন।

এ প্রসঙ্গে শেরপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শহিদুল ইসলাম বলেন, ‘নিহতের শরীরে আঘাতের কোনো চিহ্ন নেই। এটি হত্যা নাকি আত্মহত্যা, মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহ মর্গে পাঠানো হয়েছে।

নতুন প্রজন্মের অনলাইন টিভি

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য
ট্যাগস :

বগুড়ায় কলেজ শিক্ষার্থীর মরদেহ উদ্ধার 

আপডেট সময় : ০১:২৮:২৩ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৬ জুলাই ২০২১

বগুড়া প্রতিনিধি: বগুড়ার শেরপুরে করতোয়া নদীর পাড় থেকে মো. খলিলুর রহমান (২০) নামে এক কলেজছাত্রের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ।

২৬ জুলাই সোমবার সকাল ১০টার দিকে উপজেলার গাড়ীদহ ইউনিয়নের বাংড়া গ্রামের একটি নার্সারি থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়।

মৃত কলেজছাত্র খলিলুর রহমান গাড়ীদহ মধ্যপাড়া গ্রামের আজাহার আলীর ছেলে। তিনি শেরপুর সরকারি কলেজের স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থী ছিলেন বলে তার পারিবারিক সুত্রে জানা গেছে।

এদিকে, নিহতের পরিবারের দাবি খলিলুর রহমানকে শ্বাসরোধে হত্যা করা হয়েছে। ঘাতকরা পরিকল্পিতভাবে অন্য কোথাও হত্যার পর তার মরদেহ নার্সারিতে ফেলে রেখে গেছে।

নিহতের চাচা সাইদুর রহমান জানান, রোববার (২৫ জুলাই) সন্ধ্যার দিকে বাড়ি থেকে বের হন খলিলুর রহমান। এরপর রাতে আর বাড়ি ফেরেনি। আজ সোমবার সকালের দিকে বাংড়া গ্রামের করতোয়া নদী সংলগ্ন নার্সারির ভেতরে কাদামাটির ভেতরে মরদেহ পড়ে থাকতে দেখেন স্থানীয়রা। পরে মরদেহ ভাতিজা খলিলুর রহমানের বলে শনাক্ত করেন। খবর পেয়ে থানা পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে নিহতের মরদেহ উদ্ধার করেন।

এ প্রসঙ্গে শেরপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শহিদুল ইসলাম বলেন, ‘নিহতের শরীরে আঘাতের কোনো চিহ্ন নেই। এটি হত্যা নাকি আত্মহত্যা, মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহ মর্গে পাঠানো হয়েছে।