ঢাকা ০৪:৫৭ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৭ জুন ২০২৫, ১৩ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

সরকার মেগাপ্রকল্প বাস্তবায়নে যতটা আগ্রহী, মানুষের জীবন বাঁচাতে ততটাই অনাগ্রহী

অনলাইন ডেস্ক
  • আপডেট সময় : ০৬:০৫:১৭ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২১ এপ্রিল ২০২১ ১৫ বার পড়া হয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদক: সরকার উন্নয়নের নামে মেগাপ্রকল্প বাস্তবায়নে যতটা আগ্রহী মানুষের জীবন বাঁচাতে চিকিৎসা ব্যবস্থার উন্নয়নে ততটাই অনাগ্রহী বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় পার্টির (জাপা) চেয়ারম্যান ও বিরোধী দলীয় উপনেতা জি এম কাদের।

তিনি বলেন, দেশে এক বছরের বেশি সময় ধরে মানুষ করোনা আক্রান্ত হয়ে মারা যাচ্ছে কিন্তু এরপরও চিকিৎসা খাতে উন্নয়ন হয়নি।

আজ বলে মঙ্গলবার (২০ এপ্রিল) গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে এ দাবি করেন জাপা চেয়ারম্যান।

বিবৃতিতে বলা হয়, দেশে প্রতিদিন করোনা সংক্রমণ বৃদ্ধির সাথে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে মৃত্যুর সংখ্যা। নাজুক চিকিৎসা ব্যবস্থায় দেশের মানুষ অসহায় হয়ে পড়েছে। সাধারণ মানুষের জন্য কোনো চিকিৎসা নেই।

জাপা চেয়ারম্যান বলেন, আইসিইউ পেতে অন্য রোগীর মৃত্যু অথবা সুস্থতার জন্য অপেক্ষা করাই এখন বাস্তবতা। স্বাস্থ্য বিভাগের এমন ব্যর্থতা মেনে নেওয়া যায় না। করোনার দ্বিতীয় ঢেউ শুরুর আগে এক বছর সময় পেয়েও কোনো প্রস্তুতি না থাকা সংশ্লিষ্টদের চরম ব্যর্থতা।

নতুন প্রজন্মের অনলাইন টিভি

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য
ট্যাগস :

সরকার মেগাপ্রকল্প বাস্তবায়নে যতটা আগ্রহী, মানুষের জীবন বাঁচাতে ততটাই অনাগ্রহী

আপডেট সময় : ০৬:০৫:১৭ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২১ এপ্রিল ২০২১

নিজস্ব প্রতিবেদক: সরকার উন্নয়নের নামে মেগাপ্রকল্প বাস্তবায়নে যতটা আগ্রহী মানুষের জীবন বাঁচাতে চিকিৎসা ব্যবস্থার উন্নয়নে ততটাই অনাগ্রহী বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় পার্টির (জাপা) চেয়ারম্যান ও বিরোধী দলীয় উপনেতা জি এম কাদের।

তিনি বলেন, দেশে এক বছরের বেশি সময় ধরে মানুষ করোনা আক্রান্ত হয়ে মারা যাচ্ছে কিন্তু এরপরও চিকিৎসা খাতে উন্নয়ন হয়নি।

আজ বলে মঙ্গলবার (২০ এপ্রিল) গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে এ দাবি করেন জাপা চেয়ারম্যান।

বিবৃতিতে বলা হয়, দেশে প্রতিদিন করোনা সংক্রমণ বৃদ্ধির সাথে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে মৃত্যুর সংখ্যা। নাজুক চিকিৎসা ব্যবস্থায় দেশের মানুষ অসহায় হয়ে পড়েছে। সাধারণ মানুষের জন্য কোনো চিকিৎসা নেই।

জাপা চেয়ারম্যান বলেন, আইসিইউ পেতে অন্য রোগীর মৃত্যু অথবা সুস্থতার জন্য অপেক্ষা করাই এখন বাস্তবতা। স্বাস্থ্য বিভাগের এমন ব্যর্থতা মেনে নেওয়া যায় না। করোনার দ্বিতীয় ঢেউ শুরুর আগে এক বছর সময় পেয়েও কোনো প্রস্তুতি না থাকা সংশ্লিষ্টদের চরম ব্যর্থতা।