ঢাকা ০৯:৫৩ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২০ জুন ২০২৫, ৬ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
যুক্তরাষ্ট্র সংঘাতে জড়াবে না, ধারণা ৬০ শতাংশ মার্কিনির25 পাঁচবিবিতে মসজিদের ভিত্তি প্রস্তরের শুভ উদ্বোধন25 আমার ফেলে আসা প্রতিটি সম্পর্ক খুবই গুরুত্বপূর্ণ – জয়া25 মৎস্য খামারসমূহের সক্ষমতা ও মৎস্য উৎপাদন বৃদ্ধির লক্ষ্যে জেলা পর্যায়ে আঞ্চলিক কর্মশালা25 ইরান-ইসরায়েল সংকটে শান্তিপূর্ণ সমাধানের পক্ষে পুতিন25 খামেনিকে হত্যা করলে ইসরাইলের সঙ্গে যুদ্ধে জড়াবে হিজবুল্লাহ25 ভারি বর্ষণ-সমুদ্রের জোয়ারে বাঁশখালীর বেড়িবাঁধে ভাঙন25 ৩টি দিক থেকে ভাঙ্গায় তিনদিনব্যাপী জাতীয় ফল মেলার উদ্বোধন ইশরাক ইশরাক স্লোগান: নগর ভবনের ৫টি উত্তপ্ত বাস্তবতা ইরানি ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাত: ইসরায়েলের ৩ গোপন সামরিক ঘাঁটিতে ধ্বংস

রাজশাহী বাগমারায় ১৭৫জন গৃহহীন ও ভূমিহীন পাচ্ছেন;প্রধানমন্ত্রীর দেয়া উপহার স্বরুপ ঘর

অনলাইন ডেস্ক
  • আপডেট সময় : ০৫:০৪:০৮ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৫ জানুয়ারি ২০২১ ৮ বার পড়া হয়েছে

বাগমারাঃ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অঙ্গিকার মুজিব শতবর্ষে “বাংলাদেশে একজন মানুষও গৃহহীন থাকবে না”। প্রধানমন্ত্রীর সেই নির্দেশনা বাস্তবায়ন হচ্ছে সমগ্র দেশ জুড়ে। মুজিব শতবর্ষ উপলক্ষে রাজশাহীর বাগমারা উপজেলায় আশ্রয়ন-২ প্রকল্পের আওতায় গৃহহীন ও ভুমিহীনদের (অর্থাৎ ‘ক’ শ্রেণীর আওতায়) গৃহ নির্মাণ করা হচ্ছে। গৃহহীন ও ভূমিহীনদের ঘরনির্মান কাজের উদ্বোধন করেছিলেন রাজশাহী-৪(বাগমারা) আসনের সংসদ সদস্য ইঞ্জিনিয়ার এনামুল হক। উপজেলার প্রতিটি ইউনিয়নেই গৃহ নির্মান কাজ এরই মধ্যে প্রায় শেষ হয়েছে।

চলতি মাসের ২০ তারিখে প্রধানমন্ত্রী দেশ ব্যাপি একযোগে উদ্বোধন করবেন। তার পরেই প্রতিটি ঘর উপকারভোগীদের মাঝে হস্তান্তর করা হবে। এরই মধ্যে বাগমারার ১৬ টি ইউনিয়নে গৃহহীন ও ভূমিহীনদের জন্য প্রধানমন্ত্রীর দেওয়া উপহার ১৭৫ ঘর প্রস্তুত। প্রধানমন্ত্রীর দেয়া সেই ঘরে নতুন স্বপ্নে সারাজীবন কাটাবেন উপজেলার গৃহহীন ও ভূমিহীন ব্যক্তিরা। যারা আগে অন্যের জমিতে ছাউনি করে কাটিয়েছেন। তাদের ছিলনা বাড়ি করার মতো জায়গা জমি। মুজিববর্ষে পুনর্বাসিত হচ্ছে সেই সকল উপকারভোগী।

উপজেলা প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে, মুজিববর্ষ উপলক্ষে ভূমিহীন ও গৃহহীনদের জন্য সেমি পাঁকা ঘর নির্মাণ করা হচ্ছে। ২ শতাংশ জমির উপর নির্মিত বাড়িটিতে থাকছে দুটি কক্ষ একটি রান্নার জায়গা ও একটি টয়লেট। প্রতিটি বাড়ি নির্মাণে ব্যয় হচ্ছে ১ লাখ ৭৫ হাজার টাকা।অপরদিকে মাড়িয়া ইউনিয়নে যাত্রাগাছী দীঘির পাড়ে ১২টি পরিবারের জন্য সরকারী খাস জমিতে ১২টি ঘর প্রস্তুত করা হয়েছে। প্রধানমন্ত্রীর উদ্বোধনের পরেই উপজেলা প্রশাসনের সহযোগীতায় যাদের নামে ঘর নির্মাণ করা হয়েছে তাদের হাতে ঘরের চাবি হস্তান্তর হরা হবে বলে জানান ইউনিয়ন চেয়ারম্যান আসলাম আলী আসকান।

প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মাসুদুর রহমান বলেন, গৃহহীন ও ভূমিহীন লোকজন যাতে ভালো ভাবে বসবাস করতে পারে সেটা নিশ্চিত করতে উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে তত্ত্বাবধান করা হচ্ছে।

উপজেলা নির্বাহী অফিসার শরিফ আহম্মেদ জানান, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের আশ্রয়ণ-২ প্রকল্পের আওতায় ভূমিহীন ও গৃহহীন পরিবারের জন্য বাসগৃহ নির্মাণ প্রকল্পের আওতায় উপজেলায় ১৬টি ইউনিয়নে ১শত ৭৫ জন গৃহহীন-ভূমিহীনকে রঙিন টিনের ছাউনি, সেমি পাকা বাড়ি নির্মাণ করে দেওয়া হচ্ছে। এরই মধ্যে শেষ করা হয়েছে ঘর নির্মানের কাজ।

নতুন প্রজন্মের অনলাইন টিভি

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য
ট্যাগস :

রাজশাহী বাগমারায় ১৭৫জন গৃহহীন ও ভূমিহীন পাচ্ছেন;প্রধানমন্ত্রীর দেয়া উপহার স্বরুপ ঘর

আপডেট সময় : ০৫:০৪:০৮ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৫ জানুয়ারি ২০২১

বাগমারাঃ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অঙ্গিকার মুজিব শতবর্ষে “বাংলাদেশে একজন মানুষও গৃহহীন থাকবে না”। প্রধানমন্ত্রীর সেই নির্দেশনা বাস্তবায়ন হচ্ছে সমগ্র দেশ জুড়ে। মুজিব শতবর্ষ উপলক্ষে রাজশাহীর বাগমারা উপজেলায় আশ্রয়ন-২ প্রকল্পের আওতায় গৃহহীন ও ভুমিহীনদের (অর্থাৎ ‘ক’ শ্রেণীর আওতায়) গৃহ নির্মাণ করা হচ্ছে। গৃহহীন ও ভূমিহীনদের ঘরনির্মান কাজের উদ্বোধন করেছিলেন রাজশাহী-৪(বাগমারা) আসনের সংসদ সদস্য ইঞ্জিনিয়ার এনামুল হক। উপজেলার প্রতিটি ইউনিয়নেই গৃহ নির্মান কাজ এরই মধ্যে প্রায় শেষ হয়েছে।

চলতি মাসের ২০ তারিখে প্রধানমন্ত্রী দেশ ব্যাপি একযোগে উদ্বোধন করবেন। তার পরেই প্রতিটি ঘর উপকারভোগীদের মাঝে হস্তান্তর করা হবে। এরই মধ্যে বাগমারার ১৬ টি ইউনিয়নে গৃহহীন ও ভূমিহীনদের জন্য প্রধানমন্ত্রীর দেওয়া উপহার ১৭৫ ঘর প্রস্তুত। প্রধানমন্ত্রীর দেয়া সেই ঘরে নতুন স্বপ্নে সারাজীবন কাটাবেন উপজেলার গৃহহীন ও ভূমিহীন ব্যক্তিরা। যারা আগে অন্যের জমিতে ছাউনি করে কাটিয়েছেন। তাদের ছিলনা বাড়ি করার মতো জায়গা জমি। মুজিববর্ষে পুনর্বাসিত হচ্ছে সেই সকল উপকারভোগী।

উপজেলা প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে, মুজিববর্ষ উপলক্ষে ভূমিহীন ও গৃহহীনদের জন্য সেমি পাঁকা ঘর নির্মাণ করা হচ্ছে। ২ শতাংশ জমির উপর নির্মিত বাড়িটিতে থাকছে দুটি কক্ষ একটি রান্নার জায়গা ও একটি টয়লেট। প্রতিটি বাড়ি নির্মাণে ব্যয় হচ্ছে ১ লাখ ৭৫ হাজার টাকা।অপরদিকে মাড়িয়া ইউনিয়নে যাত্রাগাছী দীঘির পাড়ে ১২টি পরিবারের জন্য সরকারী খাস জমিতে ১২টি ঘর প্রস্তুত করা হয়েছে। প্রধানমন্ত্রীর উদ্বোধনের পরেই উপজেলা প্রশাসনের সহযোগীতায় যাদের নামে ঘর নির্মাণ করা হয়েছে তাদের হাতে ঘরের চাবি হস্তান্তর হরা হবে বলে জানান ইউনিয়ন চেয়ারম্যান আসলাম আলী আসকান।

প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মাসুদুর রহমান বলেন, গৃহহীন ও ভূমিহীন লোকজন যাতে ভালো ভাবে বসবাস করতে পারে সেটা নিশ্চিত করতে উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে তত্ত্বাবধান করা হচ্ছে।

উপজেলা নির্বাহী অফিসার শরিফ আহম্মেদ জানান, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের আশ্রয়ণ-২ প্রকল্পের আওতায় ভূমিহীন ও গৃহহীন পরিবারের জন্য বাসগৃহ নির্মাণ প্রকল্পের আওতায় উপজেলায় ১৬টি ইউনিয়নে ১শত ৭৫ জন গৃহহীন-ভূমিহীনকে রঙিন টিনের ছাউনি, সেমি পাকা বাড়ি নির্মাণ করে দেওয়া হচ্ছে। এরই মধ্যে শেষ করা হয়েছে ঘর নির্মানের কাজ।