ঢাকা ০১:৫৯ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ০৬ জুলাই ২০২৫, ২১ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
আজকের আবহাওয়ার খবর: ঢাকায় মেঘলা আকাশ ও বৃষ্টি সম্ভাবনা | ৫ জুলাই ২০২৫ গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ১৩৮ নিহত, আহত ৬২৫ চুয়াডাঙ্গা ট্রেন লাইনচ্যুত: জীবননগরে মালবাহী ট্রেন দুর্ঘটনায় খুলনার রেল যোগাযোগ বন্ধ হিমাচল প্রদেশ বন্যা: ভারী বর্ষণ ও ভূমিধসে ৬৩ জনের মৃত্যু জুলাই গণঅভ্যুত্থান ও নতুন বাংলাদেশের লড়াই: ঠাকুরগাঁওয়ে এনসিপির পদযাত্রা পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি সংকট নিরসনে সরকারের হস্তক্ষেপ কামনা করছে সমিতি ট্রাম্প গাজা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ: গাজার মানুষ নিরাপদে থাকুক রাজশাহীতে সেনাবাহিনীর অভিযানে ২২ মামলার আসামি জুলু গ্রেপ্তার জাতীয় ঐক্যের ডাক বিএনপির25 জুলাইয়ে এলপি গ্যাসের দাম কমবে না বাড়বে25?

সৌদি আরব পলাতক , হুরুব প্রাপ্ত প্রবাসীদের জেল জরিমানা ও সৌদিআরব প্রবেশের উপর নিষেধাজ্ঞা

অনলাইন ডেস্ক
  • আপডেট সময় : ০৮:১৬:৩৯ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১২ নভেম্বর ২০১৯ ১৫ বার পড়া হয়েছে

হুরুব অবস্থাপ্রাপ্ত প্রবাসীরা সৌদি আরবে কখনোই প্রবেশ করতে পারবেন না। শুধু তাই নয়, কোন প্রবাসী যদি পালিয়ে যায় বা পলাতক অবস্থায় থাকে অর্থাৎ হুরুব অবস্থাধীন হয়, তবে তাদেরকে ৫০ হাজার সৌদি রিয়াল জরিমানা করা হবে, ৬ মাসের জেল দেয়া হবে, এবং সৌদি আরব থেকে দেশে পাঠিয়ে দেয়া হবে, এবং কখনোই কোনভাবেই তারা সৌদি আরবে যেতে পারবেন না বলে জানিয়েছে সৌদি আরব কর্তৃপক্ষ।

হুরুব অবস্থাপ্রাপ্তদের জেল, জরিমানা ও সৌদি আরবে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা সৌদি আরবের পাসপোর্ট বিভাগের ডিরেক্টর জেনারেল জানান, কোন কোম্পানি যদি তাদের কোন প্রবাসী পলাতক কর্মচারীর হুরুব অবস্থার পরিবর্তন করতে চায়, তবে এবশের অ্যাপ এর মাধ্যমে এটা করা সম্ভব হবে না। হুরুব জারির ১৫ দিনের মধ্যে কোম্পানির প্রতিনিধিকে সরাসরি প্রবাস মন্ত্রনালয়ে গিয়ে তাদের প্রবাসী কর্মচারীর এই হুরুব অবস্থা বাতিল করতে হবে। সৌদি আরবে বেআইনীভাবে বসবাস করা প্রবাসীদের যারাই চাকরী দেবে বা যেকোনপ্রকার সাহায্য করবে, তাদের সকলকেই আইনের আওতায় এনে কঠোর সাজা দেয়া হবে। এছাড়াও, কোন কোম্পানি যদি বেআইনী প্রবাসী শ্রমিকদের ভাড়া করে কাজ করায়, তবে কোম্পানিকে ১ লক্ষ রিয়াল জরিমানা করা হবে, এবং আগামী এসকল কোম্পানিতে ৫ বছর পর্যন্ত কোন শ্রমিক নিয়োগ দেবার উপর নিষেধাজ্ঞা থাকবে। এছাড়াও এই হুরুব অবস্থা জারির জন্য কোম্পানিগুলোকে সতর্ক করে দিয়েছে মন্ত্রনালয়। মন্ত্রনালয় এর ঘোষনা অনুযায়ী, কোন কোম্পানি যদি কোন প্রবাসী শ্রমিকের নামে মিথ্যা বা বানোয়াট হুরুব অবস্থা জারি করে, তবে সেসকল কোম্পানির সার্ভিস ৫ বছর পর্যন্ত বন্ধ রাখা হবে। অনেক কোম্পানির বিরুদ্ধেই অভিযোগ রয়েছে তাদের প্রবাসী কর্মচারীদের বিরুদ্ধে মিথ্যা হুরুব অবস্থা জারি করার। এমনকি অনেক কোম্পানি মিথ্যা হুরুব জারি করে পরবর্তীতে তা বাতিল করার জন্য টাকাও আদায় করেছে বলে জানা গিয়েছে। সৌদি সরকারের বিভিন্ন মন্ত্রনালয় এসকল কোম্পানির বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেবে বলে ঘোষনা দিয়েছে।

নতুন প্রজন্মের অনলাইন টিভি

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য
ট্যাগস :

সৌদি আরব পলাতক , হুরুব প্রাপ্ত প্রবাসীদের জেল জরিমানা ও সৌদিআরব প্রবেশের উপর নিষেধাজ্ঞা

আপডেট সময় : ০৮:১৬:৩৯ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১২ নভেম্বর ২০১৯

হুরুব অবস্থাপ্রাপ্ত প্রবাসীরা সৌদি আরবে কখনোই প্রবেশ করতে পারবেন না। শুধু তাই নয়, কোন প্রবাসী যদি পালিয়ে যায় বা পলাতক অবস্থায় থাকে অর্থাৎ হুরুব অবস্থাধীন হয়, তবে তাদেরকে ৫০ হাজার সৌদি রিয়াল জরিমানা করা হবে, ৬ মাসের জেল দেয়া হবে, এবং সৌদি আরব থেকে দেশে পাঠিয়ে দেয়া হবে, এবং কখনোই কোনভাবেই তারা সৌদি আরবে যেতে পারবেন না বলে জানিয়েছে সৌদি আরব কর্তৃপক্ষ।

হুরুব অবস্থাপ্রাপ্তদের জেল, জরিমানা ও সৌদি আরবে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা সৌদি আরবের পাসপোর্ট বিভাগের ডিরেক্টর জেনারেল জানান, কোন কোম্পানি যদি তাদের কোন প্রবাসী পলাতক কর্মচারীর হুরুব অবস্থার পরিবর্তন করতে চায়, তবে এবশের অ্যাপ এর মাধ্যমে এটা করা সম্ভব হবে না। হুরুব জারির ১৫ দিনের মধ্যে কোম্পানির প্রতিনিধিকে সরাসরি প্রবাস মন্ত্রনালয়ে গিয়ে তাদের প্রবাসী কর্মচারীর এই হুরুব অবস্থা বাতিল করতে হবে। সৌদি আরবে বেআইনীভাবে বসবাস করা প্রবাসীদের যারাই চাকরী দেবে বা যেকোনপ্রকার সাহায্য করবে, তাদের সকলকেই আইনের আওতায় এনে কঠোর সাজা দেয়া হবে। এছাড়াও, কোন কোম্পানি যদি বেআইনী প্রবাসী শ্রমিকদের ভাড়া করে কাজ করায়, তবে কোম্পানিকে ১ লক্ষ রিয়াল জরিমানা করা হবে, এবং আগামী এসকল কোম্পানিতে ৫ বছর পর্যন্ত কোন শ্রমিক নিয়োগ দেবার উপর নিষেধাজ্ঞা থাকবে। এছাড়াও এই হুরুব অবস্থা জারির জন্য কোম্পানিগুলোকে সতর্ক করে দিয়েছে মন্ত্রনালয়। মন্ত্রনালয় এর ঘোষনা অনুযায়ী, কোন কোম্পানি যদি কোন প্রবাসী শ্রমিকের নামে মিথ্যা বা বানোয়াট হুরুব অবস্থা জারি করে, তবে সেসকল কোম্পানির সার্ভিস ৫ বছর পর্যন্ত বন্ধ রাখা হবে। অনেক কোম্পানির বিরুদ্ধেই অভিযোগ রয়েছে তাদের প্রবাসী কর্মচারীদের বিরুদ্ধে মিথ্যা হুরুব অবস্থা জারি করার। এমনকি অনেক কোম্পানি মিথ্যা হুরুব জারি করে পরবর্তীতে তা বাতিল করার জন্য টাকাও আদায় করেছে বলে জানা গিয়েছে। সৌদি সরকারের বিভিন্ন মন্ত্রনালয় এসকল কোম্পানির বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেবে বলে ঘোষনা দিয়েছে।