ঢাকা ০২:১৬ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৭ জুন ২০২৫, ১৩ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

সাভারে রানা প্লাজা ভবন ধসে নিহত শ্রমিকদের ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা

অনলাইন ডেস্ক
  • আপডেট সময় : ০৬:১২:৩১ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৪ এপ্রিল ২০২১ ১১ বার পড়া হয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদক: সাভারে রানা প্লাজা ভবন ধসে নিহত শ্রমিকদের ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানিয়েছেন স্বজন ও শ্রমিক সংগঠনের নেতাকর্মীরা।

শনিবার (২৪ এপ্রিল) সাভার বাজার বাসস্ট্যান্ড এলাকায় ধসে পড়া রানা প্লাজার সামনে অস্থায়ী বেদিতে সকাল ৮টা থেকে শুরু হয় ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন।

এ সময় নিহত শ্রমিকদের জন্য দোয়া করা হয়। এছাড়া রানা প্লাজা ধসের ঘটনায় অভিযুক্তদের বিচার ও নিহত-আহত শ্রমিকদের ক্ষতিপূরণ, পুনর্বাসন, তাদের সন্তানদের শিক্ষার ব্যবস্থাসহ নানা দাবি করেন তারা।

এ সময় বাংলাদেশ গার্মেন্টস অ্যান্ড শিল্প শ্রমিক ফেডারেশনের সভাপতি রফিকুল ইসলাম সুজন বাংলানিউজকে বলেন, আমরা স্বাস্থ্যবিধি মেনেই ফুল দিয়েছি। রানা প্লাজা ঘটনার ৭ বছর পার হয়ে গেলেও এখন পর্যন্ত এ ঘটনার বিচারকাজ শেষ হয়নি। প্রতিশ্রুতি মতো দেওয়া হয়নি শ্রমিকদের ক্ষতিপূরণ। রানা প্লাজা দুর্ঘটনায় অনেক শ্রমিকের জীবন অন্ধকারে চলে গেছে। সরকার তাদের নামমাত্র কিছু ক্ষতিপূরণ দিলেও অনেক পরিবার এখনও মানবেতর জীবনযাপন করছে। তারা রানার ফাঁসির দাবি জানিয়ে সব শ্রমিকের পুনর্বাসন ও ক্ষতিপূরণের দাবি জানান।

সকাল থেকে রানা প্লাজার সামনে মোতায়েন করে রাখা হয়েছে অতিরিক্ত পুলিশ। অস্থায়ী বেদির সামনে কাউকে বেশি সময় অবস্থান করতে দেওয়া হচ্ছে না। শ্রদ্ধা জানানো শেষে বেদির সামনে থেকে লোকজনদের সরিয়ে দিচ্ছে পুলিশ।

নতুন প্রজন্মের অনলাইন টিভি

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য
ট্যাগস :

সাভারে রানা প্লাজা ভবন ধসে নিহত শ্রমিকদের ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা

আপডেট সময় : ০৬:১২:৩১ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৪ এপ্রিল ২০২১

নিজস্ব প্রতিবেদক: সাভারে রানা প্লাজা ভবন ধসে নিহত শ্রমিকদের ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানিয়েছেন স্বজন ও শ্রমিক সংগঠনের নেতাকর্মীরা।

শনিবার (২৪ এপ্রিল) সাভার বাজার বাসস্ট্যান্ড এলাকায় ধসে পড়া রানা প্লাজার সামনে অস্থায়ী বেদিতে সকাল ৮টা থেকে শুরু হয় ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন।

এ সময় নিহত শ্রমিকদের জন্য দোয়া করা হয়। এছাড়া রানা প্লাজা ধসের ঘটনায় অভিযুক্তদের বিচার ও নিহত-আহত শ্রমিকদের ক্ষতিপূরণ, পুনর্বাসন, তাদের সন্তানদের শিক্ষার ব্যবস্থাসহ নানা দাবি করেন তারা।

এ সময় বাংলাদেশ গার্মেন্টস অ্যান্ড শিল্প শ্রমিক ফেডারেশনের সভাপতি রফিকুল ইসলাম সুজন বাংলানিউজকে বলেন, আমরা স্বাস্থ্যবিধি মেনেই ফুল দিয়েছি। রানা প্লাজা ঘটনার ৭ বছর পার হয়ে গেলেও এখন পর্যন্ত এ ঘটনার বিচারকাজ শেষ হয়নি। প্রতিশ্রুতি মতো দেওয়া হয়নি শ্রমিকদের ক্ষতিপূরণ। রানা প্লাজা দুর্ঘটনায় অনেক শ্রমিকের জীবন অন্ধকারে চলে গেছে। সরকার তাদের নামমাত্র কিছু ক্ষতিপূরণ দিলেও অনেক পরিবার এখনও মানবেতর জীবনযাপন করছে। তারা রানার ফাঁসির দাবি জানিয়ে সব শ্রমিকের পুনর্বাসন ও ক্ষতিপূরণের দাবি জানান।

সকাল থেকে রানা প্লাজার সামনে মোতায়েন করে রাখা হয়েছে অতিরিক্ত পুলিশ। অস্থায়ী বেদির সামনে কাউকে বেশি সময় অবস্থান করতে দেওয়া হচ্ছে না। শ্রদ্ধা জানানো শেষে বেদির সামনে থেকে লোকজনদের সরিয়ে দিচ্ছে পুলিশ।