ঢাকা ০২:০০ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ৩১ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
ঝিনাইদহে শিশুদের জন্য পরিবেশ কর্মশালা অনুষ্ঠিত সদরপুরে সহকারী শিক্ষা অফিসার ওয়াহিদ খানের বিদায় সংবর্ধনা নেপালের প্রধানমন্ত্রী হলেন সুশীলা কার্কি শৈলকুপায় বেণীপুর স্কুলের ১২০ বছরে ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প বাংলাদেশ–শ্রীলঙ্কার পর এবার নেপাল নিয়ে দুশ্চিন্তায় ভারত ডাকসুতে বিজয়ীদের অভিনন্দন জানাল পাকিস্তান জামায়াত সব সরকারি প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের র‌্যাংকিং করতে হবে : প্রধান উপদেষ্টা পাঁচ ট্রলারসহ ৩০ বাংলাদেশি জেলেকে ধরে নিয়ে গেল আরাকান আর্মি হেলিকপ্টারের দড়িতে ঝুলে পালিয়েছেন নেপালের মন্ত্রীরা যেদিন রাস্তায় নামবো, সেদিন বন্দুকও কিছু করতে পারবে না: কাদের সিদ্দিকী

করোনাকে জয় করে ঘরে ফিরলেন বাপ-ছেলে, করোনা মুক্ত হলো লালমনিরহাট

অনলাইন ডেস্ক
  • আপডেট সময় : ০৩:১০:৩৬ অপরাহ্ন, রবিবার, ৩ মে ২০২০
  • / 39
লালমনিরহাট প্রতিনিধি: লালমনিরহাটের সদর উপজেলায় করোনার সঙ্গে একটানা ২২দিন সংগ্রাম করে অবশেষে সুস্থতার সনদ নিয়ে বাড়ি ফিরেছেন সেই বাপ-ছেলে। এঘটনায় পরিবারসহ নিকট আত্মীয়ের দুঃচিন্তার কালো মেঘ সরে বইছে স্বস্তির নিশ্বাস।
রবিবার (৩ মে) দুপুরে তাদের ছাড়পত্র দেন লালমনিরহাট নার্সিং ইনস্টিটিউটের তত্ত্বাবধায়ক সিরাজুল হক।
জানা গেছে, প্রথমে লালমনিরহাট সদর উপজেলার গোকুন্ডা ইউনিয়নের মোকন্দ দীঘির পাড় (গুড়িয়াদহ) এলাকার এক ব্যক্তি (৩৭) করোনায় আক্রান্ত হন। মূলত তিনি নারায়ণগঞ্জে শ্রমিকের কাজ করতেন। বাড়িতে আসার পর তার করোনা উপসর্গ দেখা দেয়। পরে পরীক্ষায় তার করোনা ধরা পড়ে। এরই মধ্যে তার সংস্পর্শে থেকে ৭ বছরের ছেলেও করোনায় আক্রান্ত হয়।
ডাঃঃ দোলন বলেন, নিয়ম অনুযায়ী করোনা রোগী সুস্থ হওয়ার পর ২৪ ঘন্টার ব্যবধানে দুটি নমুনা টেস্ট করতে হয়।
দুটি রিপোর্টই নেগেটিভ হলে বাড়িতে পুনরায় ১৪ দিনের হোম কোয়ারান্টাইনে পাঠানো হয়।
সেই নিয়ম অনুসরণ করে আজ তাদের রিলিজ দেয়া হলো।
জেলা সদর হাসপাতালের কনফারেন্স রুমে এ উপলক্ষ্যে আয়োজিত এক প্রেস ব্রিফিংয়ে সিভিল সার্জন নির্মলেন্দু রায় বলেন, নারায়ণগঞ্জ ফেরত শ্রমিক কামরুল ইসলামের শরীরে গত ১০ এপ্রিল প্রথম করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ ধরা পড়ে।
কামরুল ইসলাম জেলার প্রথম করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত রোগী।
এর দুই দিন পর তার সংস্পর্শে আসা বাড়িতে থাকা তার ৭ বছর বয়সী ছেলে সালমান হোসেনের শরীরেও করোনা ভাইরাস ধরা পড়ে। সালমান হোসেন জেলার দ্বিতীয় করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত রোগী।

নতুন প্রজন্মের অনলাইন টিভি

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

করোনাকে জয় করে ঘরে ফিরলেন বাপ-ছেলে, করোনা মুক্ত হলো লালমনিরহাট

আপডেট সময় : ০৩:১০:৩৬ অপরাহ্ন, রবিবার, ৩ মে ২০২০
লালমনিরহাট প্রতিনিধি: লালমনিরহাটের সদর উপজেলায় করোনার সঙ্গে একটানা ২২দিন সংগ্রাম করে অবশেষে সুস্থতার সনদ নিয়ে বাড়ি ফিরেছেন সেই বাপ-ছেলে। এঘটনায় পরিবারসহ নিকট আত্মীয়ের দুঃচিন্তার কালো মেঘ সরে বইছে স্বস্তির নিশ্বাস।
রবিবার (৩ মে) দুপুরে তাদের ছাড়পত্র দেন লালমনিরহাট নার্সিং ইনস্টিটিউটের তত্ত্বাবধায়ক সিরাজুল হক।
জানা গেছে, প্রথমে লালমনিরহাট সদর উপজেলার গোকুন্ডা ইউনিয়নের মোকন্দ দীঘির পাড় (গুড়িয়াদহ) এলাকার এক ব্যক্তি (৩৭) করোনায় আক্রান্ত হন। মূলত তিনি নারায়ণগঞ্জে শ্রমিকের কাজ করতেন। বাড়িতে আসার পর তার করোনা উপসর্গ দেখা দেয়। পরে পরীক্ষায় তার করোনা ধরা পড়ে। এরই মধ্যে তার সংস্পর্শে থেকে ৭ বছরের ছেলেও করোনায় আক্রান্ত হয়।
ডাঃঃ দোলন বলেন, নিয়ম অনুযায়ী করোনা রোগী সুস্থ হওয়ার পর ২৪ ঘন্টার ব্যবধানে দুটি নমুনা টেস্ট করতে হয়।
দুটি রিপোর্টই নেগেটিভ হলে বাড়িতে পুনরায় ১৪ দিনের হোম কোয়ারান্টাইনে পাঠানো হয়।
সেই নিয়ম অনুসরণ করে আজ তাদের রিলিজ দেয়া হলো।
জেলা সদর হাসপাতালের কনফারেন্স রুমে এ উপলক্ষ্যে আয়োজিত এক প্রেস ব্রিফিংয়ে সিভিল সার্জন নির্মলেন্দু রায় বলেন, নারায়ণগঞ্জ ফেরত শ্রমিক কামরুল ইসলামের শরীরে গত ১০ এপ্রিল প্রথম করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ ধরা পড়ে।
কামরুল ইসলাম জেলার প্রথম করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত রোগী।
এর দুই দিন পর তার সংস্পর্শে আসা বাড়িতে থাকা তার ৭ বছর বয়সী ছেলে সালমান হোসেনের শরীরেও করোনা ভাইরাস ধরা পড়ে। সালমান হোসেন জেলার দ্বিতীয় করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত রোগী।